বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার পৌর শহরের বিজয় দিবস উপলক্ষে ফেরি করে জাতীয় পতাকা বিক্রি শুরু হয়েছে। ডিসেম্বরের শুরু থেকে পতাকা হাতে ফেরিওয়ালারা ঘুরে বেঁড়াচ্ছেন পৌর শহরের হাট, বাজার সহ বিভিন্ন রাস্তার আনাচে কাঁনাচে। জানা যায়, প্রতি বছর বিজয় দিবস এলে এলাকার মানুষের মধ্যে পতাকা কেনার ধুম পরে। ১৬ ডিসেম্ভর দিনে সবাই নতুন পতাকা উড়াতে চায়। সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বাসা বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, যানবাহনে বিজয় দিবসের পতাকা উড়ানো হয়। এছাড়া বিজয় দিবসের বিভিন্ন উৎসবে যোগ দিতে শিশু, কিশোর, তরুণদের হাতে নতুন পতাকার স্টিক শোভা পায়। এতে জাতীয় পতাকার চাহিদা বেড়ে যায়। এ কারণে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পতাকার ফেরিওয়ালারা সান্তাহার শহরে অবস্থান নেয়। পতাকা বিক্রেতা শেখ ফজলু জানান, এ বছর পতাকার দাম বাড়েনি। গত বারের মত ৫০ টাকা থেকে ৩শ টাকায় পতাকা এবং ১০ টাকায় পতাকা স্টিক ও হেড বেল্ট বিক্রি করছেন।
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০১৯
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার পৌর শহরের বিজয় দিবস উপলক্ষে ফেরি করে জাতীয় পতাকা বিক্রি শুরু হয়েছে। ডিসেম্বরের শুরু থেকে পতাকা হাতে ফেরিওয়ালারা ঘুরে বেঁড়াচ্ছেন পৌর শহরের হাট, বাজার সহ বিভিন্ন রাস্তার আনাচে কাঁনাচে। জানা যায়, প্রতি বছর বিজয় দিবস এলে এলাকার মানুষের মধ্যে পতাকা কেনার ধুম পরে। ১৬ ডিসেম্ভর দিনে সবাই নতুন পতাকা উড়াতে চায়। সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বাসা বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, যানবাহনে বিজয় দিবসের পতাকা উড়ানো হয়। এছাড়া বিজয় দিবসের বিভিন্ন উৎসবে যোগ দিতে শিশু, কিশোর, তরুণদের হাতে নতুন পতাকার স্টিক শোভা পায়। এতে জাতীয় পতাকার চাহিদা বেড়ে যায়। এ কারণে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পতাকার ফেরিওয়ালারা সান্তাহার শহরে অবস্থান নেয়। পতাকা বিক্রেতা শেখ ফজলু জানান, এ বছর পতাকার দাম বাড়েনি। গত বারের মত ৫০ টাকা থেকে ৩শ টাকায় পতাকা এবং ১০ টাকায় পতাকা স্টিক ও হেড বেল্ট বিক্রি করছেন।