সুর্যমুখীর চাষে উৎসাহী হয়ে উঠেছেন রাঙ্গাবালীর চাষি। অর্থকরী ফসল হিসেবে পুরোপুরি বিবেচিত না হলেও এর থেকে অন্তত কিছুটা আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে, এমনটা আশা করছেন চাষি পরিবার। এর আগে সূর্যমুখীর চাষ তেমন একটা দেখা যায়নি রাঙ্গাবালী উপজলায়। বছর দুয়েক আগ থেকে এই চাষ শুরু হয়েছে বলে জানান চাষিরা। চাষিদের এক হিসেবে দেখা গেছে, কম পরিশ্রমে ফলন ভাল, দামও পাওয়া যায় বেশি। এজন্য এই চাষে উৎসাহী হয়েছেন তারা। বাম্পার ফলনে হাসি ফুটেছে তাদের মুখে। এখন থেকে প্রতি মৌসুমে এর চাষ করবেন বলে আশা করছেন চাষিরা।
উপজেলার বড়বাইশদিয়া ও নব গঠিত মৌডুবী ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, সৌখিন উৎসাহী চাষিদের বাড়ির আশপাশের জমিতে দেয়া সূর্যমুখী দোল খাচ্ছে দখিনা বাতাসে। সে যেন এক নয়নাভিরাম দৃশ্য। চাষিরা বলছেন শুধু লাভবান হওয়ার জন্যই নয়, ক্ষেত খামারে সৌন্দর্য দেখার জন্য আমরা সূর্যমুখীর চাষ করছি। চাষি ছাড়াও এলাকার কিছু সৌখিন লোকেরা এর চাষ করেছে সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য। বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের সফল চাষি ও ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বর হেলাল উদ্দীন জানান, দেশের বিভিন্ন এলাকার দেখাদেখি সূর্যমুখীর চাষে উৎসাহী হয়েছেন তিনি। এ বছর ৪ একর জমিতে এর চাষ করেছেন। তাতে ৩০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে তার। ফলন যা হবে ৭০ হাজার টাকা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন তিনি। একইভাবে জানালেন চাষি শুকুর মিয়া, কবির হোসেনসহ আরও কয়েকজন। তারা অনেকেই কম বেশি চাষ করেছেন। গাছ যা হয়েছে ভাল লাভবান হতে পারবেন বলে তাদের আশা।
রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১
সুর্যমুখীর চাষে উৎসাহী হয়ে উঠেছেন রাঙ্গাবালীর চাষি। অর্থকরী ফসল হিসেবে পুরোপুরি বিবেচিত না হলেও এর থেকে অন্তত কিছুটা আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে, এমনটা আশা করছেন চাষি পরিবার। এর আগে সূর্যমুখীর চাষ তেমন একটা দেখা যায়নি রাঙ্গাবালী উপজলায়। বছর দুয়েক আগ থেকে এই চাষ শুরু হয়েছে বলে জানান চাষিরা। চাষিদের এক হিসেবে দেখা গেছে, কম পরিশ্রমে ফলন ভাল, দামও পাওয়া যায় বেশি। এজন্য এই চাষে উৎসাহী হয়েছেন তারা। বাম্পার ফলনে হাসি ফুটেছে তাদের মুখে। এখন থেকে প্রতি মৌসুমে এর চাষ করবেন বলে আশা করছেন চাষিরা।
উপজেলার বড়বাইশদিয়া ও নব গঠিত মৌডুবী ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, সৌখিন উৎসাহী চাষিদের বাড়ির আশপাশের জমিতে দেয়া সূর্যমুখী দোল খাচ্ছে দখিনা বাতাসে। সে যেন এক নয়নাভিরাম দৃশ্য। চাষিরা বলছেন শুধু লাভবান হওয়ার জন্যই নয়, ক্ষেত খামারে সৌন্দর্য দেখার জন্য আমরা সূর্যমুখীর চাষ করছি। চাষি ছাড়াও এলাকার কিছু সৌখিন লোকেরা এর চাষ করেছে সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য। বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের সফল চাষি ও ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বর হেলাল উদ্দীন জানান, দেশের বিভিন্ন এলাকার দেখাদেখি সূর্যমুখীর চাষে উৎসাহী হয়েছেন তিনি। এ বছর ৪ একর জমিতে এর চাষ করেছেন। তাতে ৩০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে তার। ফলন যা হবে ৭০ হাজার টাকা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন তিনি। একইভাবে জানালেন চাষি শুকুর মিয়া, কবির হোসেনসহ আরও কয়েকজন। তারা অনেকেই কম বেশি চাষ করেছেন। গাছ যা হয়েছে ভাল লাভবান হতে পারবেন বলে তাদের আশা।