সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় এ বছর রেকর্ড পরিমাণ বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকরাও দারুন খুশি। উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে নিরাপদে ধান কেটে ফসল ঘরে তোলার জন্য কৃষকদের যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের জন্য মাঠে গিয়ে নানা পরার্মশ দিচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে, বুধবার (৭ এপ্রিল) বিকেলের দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে সাতবাঁক ইউনিয়নের চাতল হাওরে গিয়ে বোরো ধান কাটার উৎসবের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন্ত ব্যানার্জি।
এ সময় কাঁচি নিয়ে মাঠে গিয়ে কৃষকদের সাথে বোরো ধান কাটেন নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন্ত ব্যানার্জি, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানভীর আহমদ সরকার, থানার অফিসার ইনচার্জ তাজুল ইসলাম পিপিএম, সাতবাঁক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান, দিঘিরপার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন কাজল সহ বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা।
কৃষি কর্মকর্তা তানভীর আহমদ সরকার জানান, এ বছর কানাইঘাট উপজেলায় রেকর্ড পরিমাণ ৬ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে উন্নতজাতের বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। কৃষি অফিস থেকে মাঠ পর্যায়ে ফসলের তদারকিসহ কৃষকরা উন্নতজাতের হাইব্রিড ধান আবাদ করায় ফলন বাম্পার হয়েছে। কৃষকরা যাতে করে ধান পাকার সাথে সাথে কম খরচে ঘরে তুলতে পারেন এজন্য ধান কাটার যান্ত্রিক বাহন ব্যবহার কারার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন্ত ব্যানার্জি বলেন, করোনাকালীন সময়ে দেশের চালিকা শক্তি কৃষক সমাজ মাঠে গিয়ে খাদ্যের উৎপাদন বাড়িয়েছেন। যার কারণো আমরা খাদ্যের সংকটে পড়িনি।সরকারের নানামুখী পরিকল্পনা ও কৃষকদের বিভিন্ন উন্নত জাতের বোরো ধানের বীজ প্রদানসহ কৃষি প্রনোদনা দিয়ে সহযোগিতা করার কারণে এ বছর সারাদেশে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে ফসল তাড়াতাড়ি ঘরে তোলার জন্য তিনি কৃষকদের প্রতি আহবান জানান।
রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় এ বছর রেকর্ড পরিমাণ বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকরাও দারুন খুশি। উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে নিরাপদে ধান কেটে ফসল ঘরে তোলার জন্য কৃষকদের যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের জন্য মাঠে গিয়ে নানা পরার্মশ দিচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে, বুধবার (৭ এপ্রিল) বিকেলের দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে সাতবাঁক ইউনিয়নের চাতল হাওরে গিয়ে বোরো ধান কাটার উৎসবের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন্ত ব্যানার্জি।
এ সময় কাঁচি নিয়ে মাঠে গিয়ে কৃষকদের সাথে বোরো ধান কাটেন নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন্ত ব্যানার্জি, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানভীর আহমদ সরকার, থানার অফিসার ইনচার্জ তাজুল ইসলাম পিপিএম, সাতবাঁক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান, দিঘিরপার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন কাজল সহ বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা।
কৃষি কর্মকর্তা তানভীর আহমদ সরকার জানান, এ বছর কানাইঘাট উপজেলায় রেকর্ড পরিমাণ ৬ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে উন্নতজাতের বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। কৃষি অফিস থেকে মাঠ পর্যায়ে ফসলের তদারকিসহ কৃষকরা উন্নতজাতের হাইব্রিড ধান আবাদ করায় ফলন বাম্পার হয়েছে। কৃষকরা যাতে করে ধান পাকার সাথে সাথে কম খরচে ঘরে তুলতে পারেন এজন্য ধান কাটার যান্ত্রিক বাহন ব্যবহার কারার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন্ত ব্যানার্জি বলেন, করোনাকালীন সময়ে দেশের চালিকা শক্তি কৃষক সমাজ মাঠে গিয়ে খাদ্যের উৎপাদন বাড়িয়েছেন। যার কারণো আমরা খাদ্যের সংকটে পড়িনি।সরকারের নানামুখী পরিকল্পনা ও কৃষকদের বিভিন্ন উন্নত জাতের বোরো ধানের বীজ প্রদানসহ কৃষি প্রনোদনা দিয়ে সহযোগিতা করার কারণে এ বছর সারাদেশে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে ফসল তাড়াতাড়ি ঘরে তোলার জন্য তিনি কৃষকদের প্রতি আহবান জানান।