দেশব্যাপী রোববর (১১ এপ্রিল) করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২৩ হাজার ৬৫৭ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন এক লাখ ৬৫ হাজার ৬৯১ জন। প্রথম ডোজ গ্রহীতাদের মধ্যে পুরুষ ১৪ হাজার ২৪৫ ও নারী ৯ হাজার ৪১২। এছাড়া দ্বিতীয় ডোজ গ্রহীতাদের মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১৪ হাজার ২৮৩ ও নারী ৫১ হাজার ৪০৮।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে রোববর বিকেলে এ তথ্য জানিয়ে আরও বলা হয়, টিকা নিতে রোববর বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত সারাদেশে মোট নিবন্ধন করেছেন ৭০ লাখ ৩৯ হাজার ৬৭৩ জন।
এ নিয়ে এ পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৬ লাখ ২৭ হাজার ১০৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ১২৫ ও নারী ২১ লাখ ৩৭ হাজার ৯৮২।
আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন মোট তিন লাখ ৮৩ হাজার ৭১৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৭১ হাজার ৩৭০ ও নারী ১ লাখ ১২ হাজার ৩৪৭। দুই ডোজ মিলিয়ে রোববর পর্যন্ত ৬০ লাখ ১০ হাজার ৮২৪ ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হয়েছে।
টিকা গ্রহীতাদের মধ্যে ৯৪৮ জনের মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা, হালকা জ্বরের মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বাংলাদেশে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত ‘অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা’র উদ্ভাবিত করোনার টিকা দেয়া হচ্ছে। প্রত্যেককেই এই টিকার দুটি ডোজ দিতে হয়।
দেশে গত ৭ ফেব্রুয়ারি গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করে স্বাস্থ্য বিভাগ। গণটিকাদান কর্মসূচির প্রথম দিন টিকা নিয়েছিলেন ৩১ হাজার ১৬০ জন। এর আগে গত ২৭ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন মোট ২৬ জনকে টিকা দেয়া হয়।
এরপর গত ৮ এপ্রিল টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়া শুরু করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সারাদেশের ৯৪৮টি কেন্দ্রে টিকা দেয়া হচ্ছে।
রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১
দেশব্যাপী রোববর (১১ এপ্রিল) করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২৩ হাজার ৬৫৭ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন এক লাখ ৬৫ হাজার ৬৯১ জন। প্রথম ডোজ গ্রহীতাদের মধ্যে পুরুষ ১৪ হাজার ২৪৫ ও নারী ৯ হাজার ৪১২। এছাড়া দ্বিতীয় ডোজ গ্রহীতাদের মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১৪ হাজার ২৮৩ ও নারী ৫১ হাজার ৪০৮।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে রোববর বিকেলে এ তথ্য জানিয়ে আরও বলা হয়, টিকা নিতে রোববর বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত সারাদেশে মোট নিবন্ধন করেছেন ৭০ লাখ ৩৯ হাজার ৬৭৩ জন।
এ নিয়ে এ পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৬ লাখ ২৭ হাজার ১০৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ১২৫ ও নারী ২১ লাখ ৩৭ হাজার ৯৮২।
আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন মোট তিন লাখ ৮৩ হাজার ৭১৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৭১ হাজার ৩৭০ ও নারী ১ লাখ ১২ হাজার ৩৪৭। দুই ডোজ মিলিয়ে রোববর পর্যন্ত ৬০ লাখ ১০ হাজার ৮২৪ ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হয়েছে।
টিকা গ্রহীতাদের মধ্যে ৯৪৮ জনের মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা, হালকা জ্বরের মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বাংলাদেশে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত ‘অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা’র উদ্ভাবিত করোনার টিকা দেয়া হচ্ছে। প্রত্যেককেই এই টিকার দুটি ডোজ দিতে হয়।
দেশে গত ৭ ফেব্রুয়ারি গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করে স্বাস্থ্য বিভাগ। গণটিকাদান কর্মসূচির প্রথম দিন টিকা নিয়েছিলেন ৩১ হাজার ১৬০ জন। এর আগে গত ২৭ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন মোট ২৬ জনকে টিকা দেয়া হয়।
এরপর গত ৮ এপ্রিল টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়া শুরু করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সারাদেশের ৯৪৮টি কেন্দ্রে টিকা দেয়া হচ্ছে।