alt

সারাদেশ

সালথায় সহিংসতায় ক্ষয়ক্ষতি ৩ কোটি টাকা

কেএম রুবেল, ফরিদপুর : রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১

ফরিদপুরের সালথায় বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অন্তত তিন কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ১১ এপ্রিল রোববার সকালে জেলা প্রশাসক অতুল সরকারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আসলাম মোল্লা। তদন্ত কমিটির প্রধান আসলাম মোল্লা বলেন, তদন্তে ক্ষয়ক্ষতির যে বিবরণ পাওয়া গেছে, তাতে প্রায় তিন কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার আগে ধ্বংসযজ্ঞের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. তাসলিমা আলী ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আসলাম মোল্যাকে প্রধান করে দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, সালথার সহিংসতার ঘটনায় দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। রোববার একটি কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আসলাম মোল্যা তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। তদন্ত প্রতিবেদনে প্রায় তিন কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. তাসলিমা আলীকে প্রধান করে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির প্রতিবেদন জমা দিতে আরও দুই দিন সময় লাগবে। এদিকে সহিংসতার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আরও ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

এ নিয়ে গ্রেপ্তার ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়ালো ৬১। এর মধ্যে একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জামাল পাশা বলেন, সালথার ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ৬১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে মিরান মোল্লা (৩৫) নামের একজন ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এছাড়া দুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাদের পুলিশি পাহারায় চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। জামাল পাশা বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে এ পর্যন্ত আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে ৫৮ জনকে। এর মধ্যে ৪৮ জনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। তাদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত সালথা থানায় মোট পাঁচটি মামলা করা হয়েছে। সালথা থানার এসআই (উপপরিদর্শক) মিজানুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাচ্চু মাতুব্বর, ইউএনওর গাড়িচালক মো. হাশমত আলী, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের নিরাপত্তারক্ষী সমীর বিশ্বাস ও উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) গাড়িচালক মো. সাগর সিকদার বাদী হয়ে মামলাগুলো দায়ের করেন। মামলায় ২৬১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে অভিন্ন ৩ থেকে ৪ হাজার জনকে।

প্রসঙ্গত, সোমবার (৫ এপ্রিল) সন্ধ্যায় করোনা মোকাবিলায় কঠোর বিধিনিষেধ কার্যকর করতে দুই আনসার সদস্য ও ব্যক্তিগত সহকারীকে নিয়ে সালথা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মারুফা সুলতানা খান হিরামণি ফুকরা বাজারে যান। সেখানে তিনি যাওয়ার পর মানুষের জটলা সৃষ্টি হয়।

এ অবস্থায় তিনি ওই স্থান থেকে ফিরে আসেন এবং সেখানে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল পাঠান। ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে উত্তেজিত জনতা এসআই মিজানুর রহমানের ওপর হামলা চালান। এতে তার মাথা ফেটে যায়। পরে স্থানীয় জনতা পুলিশের গুলিতে দুইজন নিহত ও বাহিরদিয়া মাদ্রাসার মাওলানা আকরাম হোসেন এবং জনৈক আরেক মাওলানার গ্রেপ্তারের গুজব ছড়িয়ে দেয়। গুজবে কান দিয়ে হাজারো মানুষ এসে থানা ঘেরাও করে। সেই সঙ্গে উপজেলা পরিষদ, থানা, সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবন, উপজেলা কৃষি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, উপজেলা চেয়ারম্যানের বাসভবন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়ি ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) গাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়। সালথা উপজেলা সদর এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে সালথা থানা পুলিশের পাশাপাশি ফরিদপুর, বোয়ালমারী, ভাঙ্গা ও নগরকান্দা পুলিশ এবং র‌্যাব ও আনসার সদস্যরা যৌথভাবে ফাঁকা গুলি ও টিয়ারশেল ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আট সদস্যসহ আহত হন ২০ জন। আহতদের মধ্যে জুবায়ের হোসেন (২৫) ও মিরান মোল্যা (৩৫) নামের দুই যুবক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

ছবি

কমিশনার অপসারণের দাবিতে খুলনায় টানা কর্মসূচি, রোববার থেকে সর্বাত্মক অবরোধের হুঁশিয়ারি

ছবি

চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যা: চিন্ময়ের ‘উসকানিমূলক বক্তব্য’ দায়ী, বলছে পুলিশ

ছবি

রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী রথ মেলায় চাঁদাবাজি বন্ধ করায় সস্তিতে ব্যবসায়ীরা

২৩ বছর পর পটুয়াখালীতে বিএনপির সম্মেলন আজ

ছাতকে ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মত বিনিময়

করিমগঞ্জে প্রতিবন্ধীদের হুইল চেয়ার বিতরণ

ছবি

মাতামুহুরীর চরের জমিতে পেঁপে চাষে সৌখিন চাষি বাদশা লাভবান

১৩ বছর ধরে অবৈধভাবে শিক্ষকতা বেরোবির তাবিউর রহমান প্রধানের বিরুদ্ধে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি

পূর্বাচলে ঘোড়ার মাংসসহ গ্রেপ্তার ১

ছবি

পলাশে হারিয়ে যাচ্ছে বাংলার সৌন্দর্যের প্রতীক তালগাছ

ইতিহাস, ঐতিহ্য ও গৌরবের সিলেট মুরারি চাঁদ কলেজ

মাদক কারবারিদের হামলায় ডিবি পুলিশ আহত

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়া প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে

ডিমলায় জমি নিয়ে বিরোধ, নিহত ১

ভৈরবে পাইকারি চাল বাজারে অভিযান জরিমানা

ছবি

প্রধান শিক্ষককে মারধরের ঘটনায় যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা

১০১ পরিবারকে ঘর দিচ্ছে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন

দুর্গাপুরে জনবসতি এলাকায় ময়লার ভাগাড় হুমকিতে জনস্বাস্থ্য

নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে-গুলি করে হত্যা

ছবি

সিরাজগঞ্জে বর্ষার আগমনে জেলে পরিবারগুলোতে ফিরেছে স্বস্তি

ঝালকাঠি পৌরসভায় ট্রাক স্ট্যান্ড না থাকায় আবাসিক এলাকায় পার্কিং

বেতাগীতে ডেঙ্গুতে শিক্ষকের মৃত্যু

গাইবান্ধায় বাড়ছে অপরাধ, জনমনে উদ্বেগ

ছবি

গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবসের সমাবেশ

রামুতে পরিত্যক্ত অস্ত্র উদ্ধার আটক ২

বোয়ালখালী পৌরসভার ২৮ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

রামুতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ড্রেজার মেশিন জব্দ

ঝালকাঠিতে রোপা আমনের প্রণোদনা সাড়ে ১৬ লাখ টাকা

বেগমগঞ্জে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

ছবি

দশমিনার তেঁতুলিয়া-বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে নেই রূপালী ইলিশ

বেগমগঞ্জে শিশু নির্যাতনকারীকে গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

লালমাইয়ে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অফিসে তালা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নেতারা!

পুর্ব-সুন্দরবনে ফাঁদসহ হরিণ শিকারি আটক

ছবি

বিনা অনুমতিতে সেবা, চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা ১ লাখ ১৫ হাজার

ছবি

কুমিল্লা চান্দিনা বাজারের রাস্তা বেহাল

সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে ৮০ হাজার যানবাহন চলাচলের অযোগ্য

tab

সারাদেশ

সালথায় সহিংসতায় ক্ষয়ক্ষতি ৩ কোটি টাকা

কেএম রুবেল, ফরিদপুর

রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১

ফরিদপুরের সালথায় বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অন্তত তিন কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ১১ এপ্রিল রোববার সকালে জেলা প্রশাসক অতুল সরকারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আসলাম মোল্লা। তদন্ত কমিটির প্রধান আসলাম মোল্লা বলেন, তদন্তে ক্ষয়ক্ষতির যে বিবরণ পাওয়া গেছে, তাতে প্রায় তিন কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার আগে ধ্বংসযজ্ঞের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. তাসলিমা আলী ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আসলাম মোল্যাকে প্রধান করে দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, সালথার সহিংসতার ঘটনায় দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। রোববার একটি কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আসলাম মোল্যা তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। তদন্ত প্রতিবেদনে প্রায় তিন কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. তাসলিমা আলীকে প্রধান করে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির প্রতিবেদন জমা দিতে আরও দুই দিন সময় লাগবে। এদিকে সহিংসতার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আরও ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

এ নিয়ে গ্রেপ্তার ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়ালো ৬১। এর মধ্যে একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জামাল পাশা বলেন, সালথার ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ৬১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে মিরান মোল্লা (৩৫) নামের একজন ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এছাড়া দুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাদের পুলিশি পাহারায় চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। জামাল পাশা বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে এ পর্যন্ত আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে ৫৮ জনকে। এর মধ্যে ৪৮ জনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। তাদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত সালথা থানায় মোট পাঁচটি মামলা করা হয়েছে। সালথা থানার এসআই (উপপরিদর্শক) মিজানুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাচ্চু মাতুব্বর, ইউএনওর গাড়িচালক মো. হাশমত আলী, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের নিরাপত্তারক্ষী সমীর বিশ্বাস ও উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) গাড়িচালক মো. সাগর সিকদার বাদী হয়ে মামলাগুলো দায়ের করেন। মামলায় ২৬১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে অভিন্ন ৩ থেকে ৪ হাজার জনকে।

প্রসঙ্গত, সোমবার (৫ এপ্রিল) সন্ধ্যায় করোনা মোকাবিলায় কঠোর বিধিনিষেধ কার্যকর করতে দুই আনসার সদস্য ও ব্যক্তিগত সহকারীকে নিয়ে সালথা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মারুফা সুলতানা খান হিরামণি ফুকরা বাজারে যান। সেখানে তিনি যাওয়ার পর মানুষের জটলা সৃষ্টি হয়।

এ অবস্থায় তিনি ওই স্থান থেকে ফিরে আসেন এবং সেখানে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল পাঠান। ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে উত্তেজিত জনতা এসআই মিজানুর রহমানের ওপর হামলা চালান। এতে তার মাথা ফেটে যায়। পরে স্থানীয় জনতা পুলিশের গুলিতে দুইজন নিহত ও বাহিরদিয়া মাদ্রাসার মাওলানা আকরাম হোসেন এবং জনৈক আরেক মাওলানার গ্রেপ্তারের গুজব ছড়িয়ে দেয়। গুজবে কান দিয়ে হাজারো মানুষ এসে থানা ঘেরাও করে। সেই সঙ্গে উপজেলা পরিষদ, থানা, সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবন, উপজেলা কৃষি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, উপজেলা চেয়ারম্যানের বাসভবন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়ি ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) গাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়। সালথা উপজেলা সদর এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে সালথা থানা পুলিশের পাশাপাশি ফরিদপুর, বোয়ালমারী, ভাঙ্গা ও নগরকান্দা পুলিশ এবং র‌্যাব ও আনসার সদস্যরা যৌথভাবে ফাঁকা গুলি ও টিয়ারশেল ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আট সদস্যসহ আহত হন ২০ জন। আহতদের মধ্যে জুবায়ের হোসেন (২৫) ও মিরান মোল্যা (৩৫) নামের দুই যুবক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

back to top