রােটারী ক্লাব নিয়ে বিরােধ
সিলেটে রােটারী ক্লাব নিয়ে বিরােধের জের ধরে একজন চিকিৎসকের বাসায় জােরপূর্বক ঢুকে ল্যাপটপ থেকে বিভিন্ন জায়গায় ই-মেইল পাঠিয়ে বাসার জিনিসপত্র তছনছ করার অভিযােগ পাওয়া গেছে। গত ১১ এপ্রিল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এম. জাকারিয়া হোসেইনের শাহজালাল উপশহরস্থ মাল্টিপ্ল্যান শাহজালাল সিটির ৯/এইচ ফ্ল্যাটে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
এ বিষয়ে ডা. এম. জাকারিয়া হোসেইন বলেন, ‘আমি জালালাবাদ রোটারি ক্লাবের সভাপতি পদে দায়িত্বরত। কিন্তু একটি পক্ষ আমাকে জোরপূর্বক পদত্যাগ করাতে চাচ্ছে। এরই জের ধরে ১১ এপ্রিল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ করে প্রায় ২০ জন লোক জোরপূর্বক আমার বাসায় ঢুকে আমাকে জিম্মি করে আমার ল্যাপটপ কম্পিউটার ও ই-মেইল ব্যবহার করে ব্ল্যাকমেইলের উদ্দেশে ৫ শতাধিক ঠিকানায় আমার পদত্যাগপত্রের একটি ভূয়া মেইল প্রেরণ করে।এরপর তারা আমার বাসার জিনসপত্র তছনছ করে চলে যায়। এ বিষয়ে আমি আইনের আশ্রয় নিতে গেলে শাহপরাণ থানাপুলিশ মামল নিতে বিলম্ব করছে।’
তিনি বলেন, ‘আমার ই-মেইল এখন অরক্ষিত। আমার ই-মেইল থেকে দৃষ্কৃতকারীরা রাষ্ট্রবিরোধী বা অনাকাঙ্খিত কোনো মেইল সেন্ড করার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে।’
জানতে চাইলে শাহপরাণ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে ডা. জাকারিয়ার পক্ষ থেকে সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে মামলা রেকর্ড করা হবে।
রােটারী ক্লাব নিয়ে বিরােধ
বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২১
সিলেটে রােটারী ক্লাব নিয়ে বিরােধের জের ধরে একজন চিকিৎসকের বাসায় জােরপূর্বক ঢুকে ল্যাপটপ থেকে বিভিন্ন জায়গায় ই-মেইল পাঠিয়ে বাসার জিনিসপত্র তছনছ করার অভিযােগ পাওয়া গেছে। গত ১১ এপ্রিল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এম. জাকারিয়া হোসেইনের শাহজালাল উপশহরস্থ মাল্টিপ্ল্যান শাহজালাল সিটির ৯/এইচ ফ্ল্যাটে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
এ বিষয়ে ডা. এম. জাকারিয়া হোসেইন বলেন, ‘আমি জালালাবাদ রোটারি ক্লাবের সভাপতি পদে দায়িত্বরত। কিন্তু একটি পক্ষ আমাকে জোরপূর্বক পদত্যাগ করাতে চাচ্ছে। এরই জের ধরে ১১ এপ্রিল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ করে প্রায় ২০ জন লোক জোরপূর্বক আমার বাসায় ঢুকে আমাকে জিম্মি করে আমার ল্যাপটপ কম্পিউটার ও ই-মেইল ব্যবহার করে ব্ল্যাকমেইলের উদ্দেশে ৫ শতাধিক ঠিকানায় আমার পদত্যাগপত্রের একটি ভূয়া মেইল প্রেরণ করে।এরপর তারা আমার বাসার জিনসপত্র তছনছ করে চলে যায়। এ বিষয়ে আমি আইনের আশ্রয় নিতে গেলে শাহপরাণ থানাপুলিশ মামল নিতে বিলম্ব করছে।’
তিনি বলেন, ‘আমার ই-মেইল এখন অরক্ষিত। আমার ই-মেইল থেকে দৃষ্কৃতকারীরা রাষ্ট্রবিরোধী বা অনাকাঙ্খিত কোনো মেইল সেন্ড করার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে।’
জানতে চাইলে শাহপরাণ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে ডা. জাকারিয়ার পক্ষ থেকে সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে মামলা রেকর্ড করা হবে।