সরকারি নিষেধাজ্ঞা সরিয়ে গণপরিবহণ চালুসহ তিন দফা দাবিতে নগরীতে বিক্ষোভ করেছে পরিবহণ মালিক ও শ্রমিকরা। পরিবহন চালুর নির্দেশ দিতে তারা আগামী ৫ মে এর আল্টিমেটাম দিয়েছেন৷
রবিবার (২ মে) সকালে জেলা সড়ক পরিবহন মালিক ও শ্রমিক ঐক্যজোটের ব্যানারে নগরীর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে চাষাঢ়া শহীদ মিনার এসে শেষ হয়৷
এ সময় তারা তাদের তিন দফা দাবি তুলে ধরেন। তাদের দাবিগুলো হলো, স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্ধেক আসনে যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চালু, পরিবহন শ্রমিকদের আর্থিক অনুদান ও খাদ্য সহায়তা প্রদান করা এবং সারাদেশে বাস ও ট্রাক টার্মিনালগুলোতে শ্রমিকদের ১০ টাকা দরে এসএমএস এর মাধ্যমে চাল বিক্রি করা।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে পরিবহন নেতারা বলেন, দেশের উন্নয়নকে অব্যাহত রাখার জন্যে আমরা পরিবহণ মালিক ও শ্রমিকেরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করেছি। আজকে সারাদেশে সবকিছু চালু থাকলেও নামমাত্র লকডাউনে গণপরিবহণগুলো বন্ধ কেন? আমরা এর সুনির্দিষ্ট জবাব চাই। মার্কেটগুলো খুলতে পারলে গণপরিবহন চালু করতে পারবে না কেন?আজকে পরিবহন শ্রমিকরা যে কষ্টের মধ্যে আছে তা সরকার উপলব্ধি করতে পারছে না। যদি ৫ মের মধ্যে গণপরিবহন চালু না করা হয় এবং আমাদের দাবিগুলো না মানা হয় তাহলে আমরা কঠোর আন্দোলন দিতে বাধ্য হবো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মো. সামসুজ্জামান, জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, জেলা পরিবহন শ্রমিক কমিটির কার্যকরী সভাপতি মো. ইরফান প্রমুখ।
সোমবার, ০৩ মে ২০২১
সরকারি নিষেধাজ্ঞা সরিয়ে গণপরিবহণ চালুসহ তিন দফা দাবিতে নগরীতে বিক্ষোভ করেছে পরিবহণ মালিক ও শ্রমিকরা। পরিবহন চালুর নির্দেশ দিতে তারা আগামী ৫ মে এর আল্টিমেটাম দিয়েছেন৷
রবিবার (২ মে) সকালে জেলা সড়ক পরিবহন মালিক ও শ্রমিক ঐক্যজোটের ব্যানারে নগরীর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে চাষাঢ়া শহীদ মিনার এসে শেষ হয়৷
এ সময় তারা তাদের তিন দফা দাবি তুলে ধরেন। তাদের দাবিগুলো হলো, স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্ধেক আসনে যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চালু, পরিবহন শ্রমিকদের আর্থিক অনুদান ও খাদ্য সহায়তা প্রদান করা এবং সারাদেশে বাস ও ট্রাক টার্মিনালগুলোতে শ্রমিকদের ১০ টাকা দরে এসএমএস এর মাধ্যমে চাল বিক্রি করা।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে পরিবহন নেতারা বলেন, দেশের উন্নয়নকে অব্যাহত রাখার জন্যে আমরা পরিবহণ মালিক ও শ্রমিকেরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করেছি। আজকে সারাদেশে সবকিছু চালু থাকলেও নামমাত্র লকডাউনে গণপরিবহণগুলো বন্ধ কেন? আমরা এর সুনির্দিষ্ট জবাব চাই। মার্কেটগুলো খুলতে পারলে গণপরিবহন চালু করতে পারবে না কেন?আজকে পরিবহন শ্রমিকরা যে কষ্টের মধ্যে আছে তা সরকার উপলব্ধি করতে পারছে না। যদি ৫ মের মধ্যে গণপরিবহন চালু না করা হয় এবং আমাদের দাবিগুলো না মানা হয় তাহলে আমরা কঠোর আন্দোলন দিতে বাধ্য হবো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মো. সামসুজ্জামান, জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, জেলা পরিবহন শ্রমিক কমিটির কার্যকরী সভাপতি মো. ইরফান প্রমুখ।