ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাসপাতালে করোনাভাইরাস পরীক্ষার নমুনা দিতে এসে লাইনে দাড়ানো একজনের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম ইকবাল। বয়স ৪৩ বছর। সে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বিহাইর গ্রামের সহিদুল ইসলামের ছেলে।
আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। মৃতের স্বজনরা জানান, ইকবাল গত কয়েকদিন ধরে জ্বর-ঠান্ডায় ভুগছিলেন । সেজন্য করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নমুনা দিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিলো তাকে। হাসপাতাল চত্বরে বিএমএ ভবনে নমুনা দেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করার সময় হঠাৎ অচেতন হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ইকবাল। তাৎক্ষণিক তাকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন৷
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক সোলায়মান মিয়া জানান, মৃত ইকবালের শরীরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ ছিল। তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় জরুরী বিভাগে আনার পর মারা যায়। এসময় হাসপাতালের করোনা রোগী ও অন্যান্য রোগীদের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থালে এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ এমরানুর ইসলাম জানান, পুলিশ এসে হাসপাতাল এলাকার পরিস্থিতিস্বাভাবিক করেছে। ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে পুলিশ। হাসাপাতালে পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।
বুধবার, ২৮ জুলাই ২০২১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাসপাতালে করোনাভাইরাস পরীক্ষার নমুনা দিতে এসে লাইনে দাড়ানো একজনের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম ইকবাল। বয়স ৪৩ বছর। সে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বিহাইর গ্রামের সহিদুল ইসলামের ছেলে।
আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। মৃতের স্বজনরা জানান, ইকবাল গত কয়েকদিন ধরে জ্বর-ঠান্ডায় ভুগছিলেন । সেজন্য করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য নমুনা দিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিলো তাকে। হাসপাতাল চত্বরে বিএমএ ভবনে নমুনা দেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করার সময় হঠাৎ অচেতন হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ইকবাল। তাৎক্ষণিক তাকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন৷
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক সোলায়মান মিয়া জানান, মৃত ইকবালের শরীরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ ছিল। তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় জরুরী বিভাগে আনার পর মারা যায়। এসময় হাসপাতালের করোনা রোগী ও অন্যান্য রোগীদের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থালে এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ এমরানুর ইসলাম জানান, পুলিশ এসে হাসপাতাল এলাকার পরিস্থিতিস্বাভাবিক করেছে। ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে পুলিশ। হাসাপাতালে পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।