বগুড়ার ফাঁপোর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মমিনুল ইসলাম রকি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বৃহস্পতিবার বগুড়া সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। ১০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০/১২ জনকে অভিযুক্ত করে তার ভাই বাদী হয়ে দুপুরে এই মামলা দায়ের করেন।
এদিকে নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের দু’দিন পার হলেও এর সঙ্গে জড়িত কাউকে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
শহর সংলগ্ন ফাঁপোর ইউনিয়নের আসন্ন নির্বাচনে সম্ভব্য প্রার্থী আওয়াম লীগ নেতা রকি মঙ্গলবার রাতে প্রকাশ্যে খুন হন। এশার নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় হাটখোলা এলাকায় লোকজনের সঙ্গে কথা বলার সময় সন্ত্রাসীরা তাকে ঘিরে ধরে রাস্তার ধারে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে চলে যায়।
বগুড়া সদর থানা পুলিশ জানিয়েছে, রকির এক সময়ের সহযোগী একই এলাকার গাউসুল আজমসহ কিলিং মিশনে অংশ নেয়া বেশ কয়েকজন হত্যাকারীকে চিহ্নিত করা গেছে। তবে অভিযান চালিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। কেন এই হত্যাকান্ড সে বিষয়টি নানাভাবে অলোচিত হচ্ছে। রকি ইউপি নির্বাচনে কারও পথের কাঁটা হয়ে দাড়িয়েছিলেন কিনা সে বিষয়টিও উঠে এসেছে। কারণ, দল থেকে রকির সম্ভাব্য প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি প্রায় পরিস্কার ছিলো। দলের বাইরে থেকে কেউ হত্যাকারীদের ইন্ধন দিয়েছে কিনা সেটি নিয়ে বেশি আলোচনা চলছে।
পুলিশ সুত্র বলছে, টাকা আদায় নিয়ে একটি বিরোধের বিষয় তাদের নিকট সবেচেয়ে গুরুত্ব পেলেও অন্যান্য সব কারণই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। টাকা আদায়, ইউপি নির্বাচন ছাড়াও এলাকার একটি স্কুল কমিটির পদ নিয়ে কোনো বিরোধ ছিলো কিনা তা তদন্ত করা হচ্ছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই জহুরুল জানান, পুর্ব বিরোধেই হত্যাকাণ্ডের কারণ এটি স্পস্ট। বেশ কয়েকজন অভিযুক্ত এক সময় রকির কাছের লোক ছিল। সদর থানার ওসি জানান, পরিকল্পিতভাবে ঠাণ্ডা মাথায় খুনীরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটায়।
বৃহস্পতিবার দায়ের হওয়া মামলায় রকির এক সময়ের সঙ্গী গাউসুলকে অন্যতম অভিযুক্ত করে মোট ১০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১০/১২ জনের কথা বলা হয়েছে। নিহত মমিনুল ইসলাম রকির ছোটভাই রুকু ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। বগুড়া সদর থানার ওসি জানান, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই ২০২১
বগুড়ার ফাঁপোর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মমিনুল ইসলাম রকি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বৃহস্পতিবার বগুড়া সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। ১০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০/১২ জনকে অভিযুক্ত করে তার ভাই বাদী হয়ে দুপুরে এই মামলা দায়ের করেন।
এদিকে নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের দু’দিন পার হলেও এর সঙ্গে জড়িত কাউকে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
শহর সংলগ্ন ফাঁপোর ইউনিয়নের আসন্ন নির্বাচনে সম্ভব্য প্রার্থী আওয়াম লীগ নেতা রকি মঙ্গলবার রাতে প্রকাশ্যে খুন হন। এশার নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় হাটখোলা এলাকায় লোকজনের সঙ্গে কথা বলার সময় সন্ত্রাসীরা তাকে ঘিরে ধরে রাস্তার ধারে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে চলে যায়।
বগুড়া সদর থানা পুলিশ জানিয়েছে, রকির এক সময়ের সহযোগী একই এলাকার গাউসুল আজমসহ কিলিং মিশনে অংশ নেয়া বেশ কয়েকজন হত্যাকারীকে চিহ্নিত করা গেছে। তবে অভিযান চালিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। কেন এই হত্যাকান্ড সে বিষয়টি নানাভাবে অলোচিত হচ্ছে। রকি ইউপি নির্বাচনে কারও পথের কাঁটা হয়ে দাড়িয়েছিলেন কিনা সে বিষয়টিও উঠে এসেছে। কারণ, দল থেকে রকির সম্ভাব্য প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি প্রায় পরিস্কার ছিলো। দলের বাইরে থেকে কেউ হত্যাকারীদের ইন্ধন দিয়েছে কিনা সেটি নিয়ে বেশি আলোচনা চলছে।
পুলিশ সুত্র বলছে, টাকা আদায় নিয়ে একটি বিরোধের বিষয় তাদের নিকট সবেচেয়ে গুরুত্ব পেলেও অন্যান্য সব কারণই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। টাকা আদায়, ইউপি নির্বাচন ছাড়াও এলাকার একটি স্কুল কমিটির পদ নিয়ে কোনো বিরোধ ছিলো কিনা তা তদন্ত করা হচ্ছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই জহুরুল জানান, পুর্ব বিরোধেই হত্যাকাণ্ডের কারণ এটি স্পস্ট। বেশ কয়েকজন অভিযুক্ত এক সময় রকির কাছের লোক ছিল। সদর থানার ওসি জানান, পরিকল্পিতভাবে ঠাণ্ডা মাথায় খুনীরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটায়।
বৃহস্পতিবার দায়ের হওয়া মামলায় রকির এক সময়ের সঙ্গী গাউসুলকে অন্যতম অভিযুক্ত করে মোট ১০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১০/১২ জনের কথা বলা হয়েছে। নিহত মমিনুল ইসলাম রকির ছোটভাই রুকু ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। বগুড়া সদর থানার ওসি জানান, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।