বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় পাওনা টাকা আদায় করে দেয়ার কথা বলে এক গৃহবধুকে(৩৭) ধর্ষণ করেছে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এঘটনায় মামলা দায়েরের পর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাব পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ জানায়, উপজেলার খামারকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাবের এক আত্মীয়র নিকট ওই গৃহবধু ৫০ হাজার টাকা পেতো। বেশ কিছুদিন আগে এই টাকা চেয়ারম্যানের আত্মীয় তার নিকট থেকে নিয়েছিল। দীর্ঘ সময় পার হওয়ার পরেও টাকা না পেয়ে গৃহবধু খামারকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাবের শরণাপন্ন হন। চেয়ারম্যান তাকে টাকা আদায়ের প্রতিশ্রুতি দেন। এ নিয়ে শুক্রবার সকালে গৃহবধুকে চেয়ারম্যান শেরপুর পৌরসভার জগন্নাথপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় আসতে বলে। গৃহবধূ চেয়ারম্যানের কথামত জগন্নাথপাড়া ওই ভাড়াবাসায় যান। তাকে টাকা আদায় করে দেয়ার কথা বলে ডেকে নেয়া হয় বলে সূত্র জানায়। গৃহবধু পাওনা টাকা নেয়ার জন্য চেয়ারম্যানের বাসায় গিয়ে দেখেন বাড়ির লোকজন নেই। আর বাড়িতে অন্য কেউ না থাকার সুযোগে ইউপি চেয়ারম্যান ওই গৃহবধুকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
শেরপুর থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, রাতে ওই গৃহবধু থানায় অভিযোগ করার পর ধর্ষণ মামলা দায়ের হয়। অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান পলাতক রয়েছেন। তাকে গ্রেপ্তারের চেস্টা চলছে। শনিবার গৃহবধুর মেডিক্যাল পরীক্ষার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়সাল মাহমুদ জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি তদন্ত শুরু হয়েছে।
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় পাওনা টাকা আদায় করে দেয়ার কথা বলে এক গৃহবধুকে(৩৭) ধর্ষণ করেছে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এঘটনায় মামলা দায়েরের পর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাব পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ জানায়, উপজেলার খামারকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাবের এক আত্মীয়র নিকট ওই গৃহবধু ৫০ হাজার টাকা পেতো। বেশ কিছুদিন আগে এই টাকা চেয়ারম্যানের আত্মীয় তার নিকট থেকে নিয়েছিল। দীর্ঘ সময় পার হওয়ার পরেও টাকা না পেয়ে গৃহবধু খামারকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাবের শরণাপন্ন হন। চেয়ারম্যান তাকে টাকা আদায়ের প্রতিশ্রুতি দেন। এ নিয়ে শুক্রবার সকালে গৃহবধুকে চেয়ারম্যান শেরপুর পৌরসভার জগন্নাথপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় আসতে বলে। গৃহবধূ চেয়ারম্যানের কথামত জগন্নাথপাড়া ওই ভাড়াবাসায় যান। তাকে টাকা আদায় করে দেয়ার কথা বলে ডেকে নেয়া হয় বলে সূত্র জানায়। গৃহবধু পাওনা টাকা নেয়ার জন্য চেয়ারম্যানের বাসায় গিয়ে দেখেন বাড়ির লোকজন নেই। আর বাড়িতে অন্য কেউ না থাকার সুযোগে ইউপি চেয়ারম্যান ওই গৃহবধুকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
শেরপুর থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, রাতে ওই গৃহবধু থানায় অভিযোগ করার পর ধর্ষণ মামলা দায়ের হয়। অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান পলাতক রয়েছেন। তাকে গ্রেপ্তারের চেস্টা চলছে। শনিবার গৃহবধুর মেডিক্যাল পরীক্ষার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়সাল মাহমুদ জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি তদন্ত শুরু হয়েছে।