রাঙ্গামাটি জেলার লংগদু উপজেলার কাট্টালী এলাকায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তাবাহিনীর একটি টহল দল অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের ৪ সদস্যকে অস্ত্রসহ আটক করেছে। আটককৃত হলো সুরেন চাকমা(৩৬ ), অন্নাসং চাকমা (৪৫), অনিল চাকমা(১৯ ) এবং সাইমন চাকমা(৪০)। আটককৃতরা ওই এলাকায় চাঁদা আদায় করছিলো।
নিরাপত্তাবাহিনীর বরাত দিয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর(আইএসপিআর) জানিয়েছে, আটককৃতদের কাছ থেকে ১টি একে-২২ রাইফেল, ৭৭ রাউন্ড গুলি, ১ টি অস্ত্রের ম্যাগাজিন, ১ টি ওয়াকি-টকি সেট, ১ টি সোলার চার্জার, চাঁদা আদায়ের রশিদ, ৪ টি মোবাইল সেট, ১টি হাত ঘড়ি, ১টি ভুয়া আইডি কার্ড, রাষ্ট্রবিরোধী স্লোগান সম্বলিত ব্যানার, নগদ ৬৩,৫৯২ টাকা ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।
আটককৃতরা দীর্ঘদিন ধরে রাঙ্গামাটির বিভিন্ন উপজেলায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে অস্থিরতা সৃষ্টি করে আসছিল। এসকল সন্ত্রাসীরা ইউপিডিএফ (প্রসীত) দলের সশস্ত্র শাখার সক্রিয় সদস্য বলে জানা যায়। আটককৃতদের ব্যাপারে আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে নিরাপত্তাবাহিনীর এরূপ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে পাহাড়ে নানা সন্ত্রাসী গ্রুপ হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত। এসব অপরাধীরা স্বাধীণ সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ হয়ে পাহাড়ে বসবাসরত মানুষকে অস্ত্রের মুখে জিম্মী করে চাঁদাবাজি করে। এসব সন্ত্রাসীরা পাহাড়ে অস্ত্রের মজুদ গড়ে এবং সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করে অস্থিতিশীল পরিবেশ অব্যাহত রাখছে। এসব সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে আটক এবং অস্ত্র উদ্ধার করেছে নিরাপত্তাবাহিনী এবং যৌথবাহিনী। দুর্গোম পাহাড়ি অঞ্চলে এসব সন্ত্রাসীরা আধিপত্য বিস্তারের জন্য হত্যাকাণ্ডও ঘটাচ্ছে।
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
রাঙ্গামাটি জেলার লংগদু উপজেলার কাট্টালী এলাকায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তাবাহিনীর একটি টহল দল অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের ৪ সদস্যকে অস্ত্রসহ আটক করেছে। আটককৃত হলো সুরেন চাকমা(৩৬ ), অন্নাসং চাকমা (৪৫), অনিল চাকমা(১৯ ) এবং সাইমন চাকমা(৪০)। আটককৃতরা ওই এলাকায় চাঁদা আদায় করছিলো।
নিরাপত্তাবাহিনীর বরাত দিয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর(আইএসপিআর) জানিয়েছে, আটককৃতদের কাছ থেকে ১টি একে-২২ রাইফেল, ৭৭ রাউন্ড গুলি, ১ টি অস্ত্রের ম্যাগাজিন, ১ টি ওয়াকি-টকি সেট, ১ টি সোলার চার্জার, চাঁদা আদায়ের রশিদ, ৪ টি মোবাইল সেট, ১টি হাত ঘড়ি, ১টি ভুয়া আইডি কার্ড, রাষ্ট্রবিরোধী স্লোগান সম্বলিত ব্যানার, নগদ ৬৩,৫৯২ টাকা ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।
আটককৃতরা দীর্ঘদিন ধরে রাঙ্গামাটির বিভিন্ন উপজেলায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে অস্থিরতা সৃষ্টি করে আসছিল। এসকল সন্ত্রাসীরা ইউপিডিএফ (প্রসীত) দলের সশস্ত্র শাখার সক্রিয় সদস্য বলে জানা যায়। আটককৃতদের ব্যাপারে আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে নিরাপত্তাবাহিনীর এরূপ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে পাহাড়ে নানা সন্ত্রাসী গ্রুপ হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত। এসব অপরাধীরা স্বাধীণ সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ হয়ে পাহাড়ে বসবাসরত মানুষকে অস্ত্রের মুখে জিম্মী করে চাঁদাবাজি করে। এসব সন্ত্রাসীরা পাহাড়ে অস্ত্রের মজুদ গড়ে এবং সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করে অস্থিতিশীল পরিবেশ অব্যাহত রাখছে। এসব সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে আটক এবং অস্ত্র উদ্ধার করেছে নিরাপত্তাবাহিনী এবং যৌথবাহিনী। দুর্গোম পাহাড়ি অঞ্চলে এসব সন্ত্রাসীরা আধিপত্য বিস্তারের জন্য হত্যাকাণ্ডও ঘটাচ্ছে।