২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আর ১৯৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ১৯৪ জন ও ঢাকার বাইরে ২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। সব মিলিয়ে এখন হাসপাতালে ভর্তি আছে ৭৭৭ জন। আর চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছে ১৮৭৭ জন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে শনিবার (৩১ জুলাই) সকাল ৮টা পর্যন্ত মোট হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৬২৮ জন। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলর্থ ইমাজেন্সি অপারেশন সেণ্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা.কামরুল কিবরিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে, ২৪ ঘণ্টায় ভর্তিকৃতদের মধ্যে মিটফোর্ড হাসপাতালে ১২ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১১ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ জন, বঙ্গুবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ জন, পিলখানা বিজিবি হাসপাতালে ১ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৯ জন ভর্তি হয়েছেন। অন্যান্য প্রাইভেট হাসপাতালে অনেকেই ভর্তি হয়েছেন।
মেডিসিন ও শিশু বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে অনেকেই বাসাবাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারা হাসপাতালে না গিয়ে ডাক্তারদের চেম্বারে গিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসাপত্র নিচ্ছেন। তাদের পরিসংখ্যা জানলে এ সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন।
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আর ১৯৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ১৯৪ জন ও ঢাকার বাইরে ২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। সব মিলিয়ে এখন হাসপাতালে ভর্তি আছে ৭৭৭ জন। আর চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছে ১৮৭৭ জন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে শনিবার (৩১ জুলাই) সকাল ৮টা পর্যন্ত মোট হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৬২৮ জন। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলর্থ ইমাজেন্সি অপারেশন সেণ্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা.কামরুল কিবরিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে, ২৪ ঘণ্টায় ভর্তিকৃতদের মধ্যে মিটফোর্ড হাসপাতালে ১২ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১১ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ জন, বঙ্গুবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ জন, পিলখানা বিজিবি হাসপাতালে ১ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৯ জন ভর্তি হয়েছেন। অন্যান্য প্রাইভেট হাসপাতালে অনেকেই ভর্তি হয়েছেন।
মেডিসিন ও শিশু বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে অনেকেই বাসাবাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারা হাসপাতালে না গিয়ে ডাক্তারদের চেম্বারে গিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসাপত্র নিচ্ছেন। তাদের পরিসংখ্যা জানলে এ সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন।