চাকরি বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শনিবার (৩১ জুলাই) সারাদেশ থেকে কর্মস্থলে ফিরেছেন পোশাকশ্রমিকরা। পথে পথে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় এসব মানুষকে। এ সময় স্বাস্থ্যবিধির বালাই ছিল না, মুখে মাস্ক ছিল না। পা ফেলানোর জায়গা ছিল না খোলা ট্রাক, পিকআপ কিংবা নৌযানগুলোতে। এদিকে ঢাকায় যাওয়ার জন্য পরিবহনের ব্যবস্থা করার দাবিতে প্রায় চার হাজার গার্মেন্টস শ্রমিক রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন।
রংপুর : ঢাকায় যাওয়ার জন্য পরিবহনের দাবিতে রংপুরের মডার্ন মোড়ে প্রায় ৪ হাজার গার্মেন্টস শ্রমিক রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। এতে পণ্যবাহী ট্রাকসহ সব যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এর মধ্যে মডার্ন মোড়ে অবস্থানরত গার্মেন্টস শ্রমিকরা খালি ও মালবাহি ট্রাক থামিয়ে জোর করে উঠে পড়ে। পরে বিআরটিসির কিছু বাসে তিন শতাধিক শ্রমিক ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে। তবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তিন সহস্রাধিক গার্মেন্টস শ্রমিক মডার্ন মোড়ে অবস্থান করছিল। যারা ট্রাকে এবং বিআরটিসি বাসে চড়ে যাত্রা করে, তাদের পুলিশ বাধা দেয়নি বলে জানা গেছে।
এর আগে শনিবার সকাল থেকে রংপুর ও পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে গার্মেন্টসে কাজে যোগদানের জন্য ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশে মডার্ন মোড়ে সমবেত হতে থাকে। দুপুর ১২টার দিকে পুরো মডার্ন মোড় পার্শ্ববর্তী এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। এরপরেই গার্মেন্টস শ্রমিকরা ঢাকা যাওয়ার জন্য পরিবহনের দাবিতে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। ফলে মহাসড়কের দুই পাশে শত শত ট্রাকসহ যানবাহন আটকা পড়ে। শ্রমিকদের দাবি লকডাউনের মধ্যে শুক্রবার ঘোষণা দেয়া হয় রোববার থেকে গার্মেন্টস খোলা হবে। শ্রমিকদের ঢাকায় যাওয়ার জন্য পরিবহনের কোন ব্যবস্থা না করে এ ধরনের সিদ্ধান্তে তারা বিপাকে পড়েছে। তারা বলেন, ১৫ দিনের বন্ধ ঘোষণা শুনে ঈদ উদ্যাপন করতে গ্রামে এসেছে।
গার্মেন্টস শ্রমিক মমতাজ বেগম জানান, তার বাড়ি কুড়িগ্রামের শেষ সীমানা নাগেশ্বরী এলাকায়। ফ্যাক্টরি খোলার খবর শুনে রাতেই অটোতে, রিকশায়, ভ্যানে ভেঙে ভেঙে মডার্ন মোড়ে এসেছে। এখানে এসে দেখেন কোন যানবাহন নেই। তাহলে ঢাকায় যাবেন কীভাবে কাজে যোগ না দিলে চাকরি থাকবে না। দুই সন্তান নিয়ে খাব কী একই কথা জানালেন গার্মেন্টস শ্রমিক সাহেরা বেগম ও আকলিমাসহ অনেকে।
টাঙ্গাইল : সকাল থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে কর্মস্থলে ফেরা মানুষদের এমন উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে। থেমে থেমে বৃষ্টিতে ভিজে খোলা ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনে চলাচল করতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় তাদের। এ ছাড়াও ভোরের দিকে অনেক বাস ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। শনিবার সকাল থেকে লকডাউনে সব কার্যক্রম বন্ধ থাকায় টাঙ্গাইল শহরের আশেকপুর বাইপাস, রাবনা বাইপাস, এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড ও বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পাড় এলাকায় রাজধানীমুখী পোশাকশ্রমিকদের ভিড় বাড়তে থাকে।
দুপুরের দিকে দেখা গেছে, বাসে গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হয় জনপ্রতি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ভূঞাপুর হতে চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হয় জনপ্রতি ৬০০ টাকা। এসব শ্রমজীবী মানুষ খোলা ট্রাক, পিকআপ, প্রাইভেটকার, সিএনজি ও মোটরসাইকেলযোগে গাদাগাদি করে গন্তব্যে যান।
কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামের চিলমারীর রমনা, জোড়গাছ, ফকিরেরহাটঘাটে নামে জনস্রোত। স্বাস্থ্যবিধির বালাই ছিল না। মুখে মাস্ক ছিল না। পা ফেলানোর জায়গা ছিল না নৌকা কিংবা নৌযানগুলোতে। দ্রুত ঢাকা ফেরার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে দ্বিগুণ ভাড়া। হয়রানির শিকার হন যাত্রীরা। বালু উত্তোলনকারী ড্রেজারেও ভর্তি করে নিয়ে যাওয়া হয় মানুষ।
গাইবান্ধা : গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে রাজধানীমুখী পোশাকশ্রমিকদের ঢল নামে রাস্তায়। কঠোর লকডাউনের কারণে যাত্রীবাহী বাস চলাচল না করায় মোটরসাইকেল, বিভিন্ন ধরনের থ্রি-হুইলার, কার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স, পিক-আপ, ট্রাক, নৌকা ও পণ্যবাহী অন্যান্য যানবাহনে নানা কৌশলে যাত্রীরা রাজধানী ঢাকার দিকে যাওয়ার চেষ্টা চালান। অনেকে কোনো ধরনের যানবাহন না পেয়ে, পায়ে হেঁটেই সামনের দিকে এগিয়ে যান।
বগুড়া : বগুড়ার বাইপাস সড়কের মোড়সহ বিভিন্ন পয়েন্টে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত নামে। ঢাকামুখী মহাসড়কের এই মোড় গুলো তৈরি হয়ে ওঠে অনির্ধারিত ট্রাক স্টপেজে। মাইক্রোবাস ও পণ্যবাহী ট্রাক হয়ে উঠে গণপরিবহন। কর্মস্থলে ফেরার জন্য মরিয়া হয়ে দুর্ভোগে পড়া গার্মেন্টসহ বিভিন্ন শিল্প কলকারখানার শ্রমিকদের জীবন ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি উপেক্ষা করে ট্রাক ও মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে ঢাকার যেতে দেখা গেছে।
বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী) : নোয়াখালীতে ঢাকা ও গাজীপুরগামী যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে। তবে গণপরিবহন না থাকায় যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে। রিকশা অথবা হেঁটে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে এসে চৌমুহনীর চৌরাস্তায় যানবাহনের জন্য ভিড় জমায়।
ভালুকা (ময়মনসিংহ) : ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভালুকাসহ বাসস্ট্যান্ডগুলোতে যাত্রীদের ভিড় ছিল অনেক বেশি। শ্রমিকরা জানায় মহাসড়কের ভালুকা বাসস্ট্যান্ড থেকে জামিরদিয়া মাস্টার বাড়ি, জয়না বাজার, মাওনা ও গাজীপুর যেতে আগের চেয়ে তিনগুন ভাড়া বেশি দিতে হচ্ছে।
সাভার (ঢাকা) : সাভারের নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইলে, ডিইপিজেড, নবীনগর, জিরানি এবং টঙ্গী-আবদুল্লাহপুর সড়কের ইউনিক, জামগড়া, নিশ্চিতপুর জিরাবো, আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভার বাসস্ট্যান্ড, গেন্ডা, উল্লাইল, হেমায়েপুরে একাধিক পোশাক শ্রমিক ভোগান্তি ও ভাড়া নিয়ে ক্ষোভের কথা জানা যায়।
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
চাকরি বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শনিবার (৩১ জুলাই) সারাদেশ থেকে কর্মস্থলে ফিরেছেন পোশাকশ্রমিকরা। পথে পথে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় এসব মানুষকে। এ সময় স্বাস্থ্যবিধির বালাই ছিল না, মুখে মাস্ক ছিল না। পা ফেলানোর জায়গা ছিল না খোলা ট্রাক, পিকআপ কিংবা নৌযানগুলোতে। এদিকে ঢাকায় যাওয়ার জন্য পরিবহনের ব্যবস্থা করার দাবিতে প্রায় চার হাজার গার্মেন্টস শ্রমিক রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন।
রংপুর : ঢাকায় যাওয়ার জন্য পরিবহনের দাবিতে রংপুরের মডার্ন মোড়ে প্রায় ৪ হাজার গার্মেন্টস শ্রমিক রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। এতে পণ্যবাহী ট্রাকসহ সব যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এর মধ্যে মডার্ন মোড়ে অবস্থানরত গার্মেন্টস শ্রমিকরা খালি ও মালবাহি ট্রাক থামিয়ে জোর করে উঠে পড়ে। পরে বিআরটিসির কিছু বাসে তিন শতাধিক শ্রমিক ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে। তবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তিন সহস্রাধিক গার্মেন্টস শ্রমিক মডার্ন মোড়ে অবস্থান করছিল। যারা ট্রাকে এবং বিআরটিসি বাসে চড়ে যাত্রা করে, তাদের পুলিশ বাধা দেয়নি বলে জানা গেছে।
এর আগে শনিবার সকাল থেকে রংপুর ও পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে গার্মেন্টসে কাজে যোগদানের জন্য ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশে মডার্ন মোড়ে সমবেত হতে থাকে। দুপুর ১২টার দিকে পুরো মডার্ন মোড় পার্শ্ববর্তী এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। এরপরেই গার্মেন্টস শ্রমিকরা ঢাকা যাওয়ার জন্য পরিবহনের দাবিতে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। ফলে মহাসড়কের দুই পাশে শত শত ট্রাকসহ যানবাহন আটকা পড়ে। শ্রমিকদের দাবি লকডাউনের মধ্যে শুক্রবার ঘোষণা দেয়া হয় রোববার থেকে গার্মেন্টস খোলা হবে। শ্রমিকদের ঢাকায় যাওয়ার জন্য পরিবহনের কোন ব্যবস্থা না করে এ ধরনের সিদ্ধান্তে তারা বিপাকে পড়েছে। তারা বলেন, ১৫ দিনের বন্ধ ঘোষণা শুনে ঈদ উদ্যাপন করতে গ্রামে এসেছে।
গার্মেন্টস শ্রমিক মমতাজ বেগম জানান, তার বাড়ি কুড়িগ্রামের শেষ সীমানা নাগেশ্বরী এলাকায়। ফ্যাক্টরি খোলার খবর শুনে রাতেই অটোতে, রিকশায়, ভ্যানে ভেঙে ভেঙে মডার্ন মোড়ে এসেছে। এখানে এসে দেখেন কোন যানবাহন নেই। তাহলে ঢাকায় যাবেন কীভাবে কাজে যোগ না দিলে চাকরি থাকবে না। দুই সন্তান নিয়ে খাব কী একই কথা জানালেন গার্মেন্টস শ্রমিক সাহেরা বেগম ও আকলিমাসহ অনেকে।
টাঙ্গাইল : সকাল থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে কর্মস্থলে ফেরা মানুষদের এমন উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে। থেমে থেমে বৃষ্টিতে ভিজে খোলা ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনে চলাচল করতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় তাদের। এ ছাড়াও ভোরের দিকে অনেক বাস ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। শনিবার সকাল থেকে লকডাউনে সব কার্যক্রম বন্ধ থাকায় টাঙ্গাইল শহরের আশেকপুর বাইপাস, রাবনা বাইপাস, এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড ও বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পাড় এলাকায় রাজধানীমুখী পোশাকশ্রমিকদের ভিড় বাড়তে থাকে।
দুপুরের দিকে দেখা গেছে, বাসে গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হয় জনপ্রতি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ভূঞাপুর হতে চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হয় জনপ্রতি ৬০০ টাকা। এসব শ্রমজীবী মানুষ খোলা ট্রাক, পিকআপ, প্রাইভেটকার, সিএনজি ও মোটরসাইকেলযোগে গাদাগাদি করে গন্তব্যে যান।
কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামের চিলমারীর রমনা, জোড়গাছ, ফকিরেরহাটঘাটে নামে জনস্রোত। স্বাস্থ্যবিধির বালাই ছিল না। মুখে মাস্ক ছিল না। পা ফেলানোর জায়গা ছিল না নৌকা কিংবা নৌযানগুলোতে। দ্রুত ঢাকা ফেরার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে দ্বিগুণ ভাড়া। হয়রানির শিকার হন যাত্রীরা। বালু উত্তোলনকারী ড্রেজারেও ভর্তি করে নিয়ে যাওয়া হয় মানুষ।
গাইবান্ধা : গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে রাজধানীমুখী পোশাকশ্রমিকদের ঢল নামে রাস্তায়। কঠোর লকডাউনের কারণে যাত্রীবাহী বাস চলাচল না করায় মোটরসাইকেল, বিভিন্ন ধরনের থ্রি-হুইলার, কার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স, পিক-আপ, ট্রাক, নৌকা ও পণ্যবাহী অন্যান্য যানবাহনে নানা কৌশলে যাত্রীরা রাজধানী ঢাকার দিকে যাওয়ার চেষ্টা চালান। অনেকে কোনো ধরনের যানবাহন না পেয়ে, পায়ে হেঁটেই সামনের দিকে এগিয়ে যান।
বগুড়া : বগুড়ার বাইপাস সড়কের মোড়সহ বিভিন্ন পয়েন্টে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত নামে। ঢাকামুখী মহাসড়কের এই মোড় গুলো তৈরি হয়ে ওঠে অনির্ধারিত ট্রাক স্টপেজে। মাইক্রোবাস ও পণ্যবাহী ট্রাক হয়ে উঠে গণপরিবহন। কর্মস্থলে ফেরার জন্য মরিয়া হয়ে দুর্ভোগে পড়া গার্মেন্টসহ বিভিন্ন শিল্প কলকারখানার শ্রমিকদের জীবন ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি উপেক্ষা করে ট্রাক ও মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে ঢাকার যেতে দেখা গেছে।
বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী) : নোয়াখালীতে ঢাকা ও গাজীপুরগামী যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে। তবে গণপরিবহন না থাকায় যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে। রিকশা অথবা হেঁটে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে এসে চৌমুহনীর চৌরাস্তায় যানবাহনের জন্য ভিড় জমায়।
ভালুকা (ময়মনসিংহ) : ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভালুকাসহ বাসস্ট্যান্ডগুলোতে যাত্রীদের ভিড় ছিল অনেক বেশি। শ্রমিকরা জানায় মহাসড়কের ভালুকা বাসস্ট্যান্ড থেকে জামিরদিয়া মাস্টার বাড়ি, জয়না বাজার, মাওনা ও গাজীপুর যেতে আগের চেয়ে তিনগুন ভাড়া বেশি দিতে হচ্ছে।
সাভার (ঢাকা) : সাভারের নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইলে, ডিইপিজেড, নবীনগর, জিরানি এবং টঙ্গী-আবদুল্লাহপুর সড়কের ইউনিক, জামগড়া, নিশ্চিতপুর জিরাবো, আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভার বাসস্ট্যান্ড, গেন্ডা, উল্লাইল, হেমায়েপুরে একাধিক পোশাক শ্রমিক ভোগান্তি ও ভাড়া নিয়ে ক্ষোভের কথা জানা যায়।