রংপুর বিভাগে করোনায় মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে সংক্রমনের হার কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের ৮ জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১৪ জন মারা গেছে।
একই সময়ে ১ হাজার ৫শ ৭৭ জনের নমুনা পরীক্ষার পর ৫৭৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে গত ৩৩ দিনে রংপুর বিভাগে ৩৪ নারীসহ ৫০১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত ২৪ ঘন্টায় সবচেয়ে বেশি করোনা সনাক্ত হয়েছে রংপুরে ১শ ৫৪জন, পঞ্চগড়ে ৪৮ জন নীলফামারীতে ৬১ জন , লালমনিরহাটে ২৫ জন, কুড়িগ্রামে ৭৯ জন ঠাকুরগায়ে ৬৭ জন, দিনাজপুরে ৯৭ জন এবং গাইবান্ধায় ৪৪ জন। এ নিয়ে গত ৩৩ দিনে রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় করোনায় মৃতের সংখ্যা ৫শ ছাড়ালো।
রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে রংপুরে দুজন জন মারা গেছে।
এছাড়া পঞ্চগড়ে দু’জন , নীলফামারীতে একজন, লালমনিরহাটে একজন , ঠাকুরগায়ে তিন জন , দিনাজপুরে দুজন এবং গাইবান্ধায় তিন জন মারা গেছে।
এদিকে রংপুরে কোভিট হাসপাতালে ৮টি আইসিইউ বেড এবং দিনাজপুর কোভিট হাসপাতালের ১৬ টি বেডের একটিও খালি নেই।
এদিকে করোনায় ১৪ জনের মৃত্যুর বিষয়টি এবং আইসিইউ বেড একটিও খালি না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম।
এ নিয়ে রংপুর বিভাগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯শ ৫৫ জন। আক্রান্তের হার বেড়ে ২৯ দশমিক ৭৫ ভাগে দাঁড়িয়েছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র জানায়, বিভাগের আট জেলায় করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে দিনাজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে।
এ পর্যন্ত রংপুর বিভাগে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে দু লাখ ১৮ হাজার ৮শ ১১ জনের। এদের মধ্যে করোনা পজিটিভ হয়েছেন ৪৫ হাজার ৪শ শ ২৭ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৩৫ হাজার ১শ ৭৬ জন।
রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম জানান , সীমান্ত বর্তী জেলা দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও লালমনিরহাট এবং বিভাগীয় শহর রংপুরে করোনা সংক্রমণ আশাঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। এর মধ্যে দিনাজপুরে আক্রান্তের সংখ্যা ১২ হাজার ৮১০ জন, রংপুরে ১০ হাজার ১শ ১৫ জন পঞ্চগড়ে ২ হাজার ৮শ ৪ জন, নীলফামারীতে ৩ হাজার ৬শ ৭৮ জন, লালমনিরহাটে ২ হাজার ২শ ৭৮জন, কুড়িগ্রামে ৩হাজার ৬শ ৪১ জন, ঠাকুরগায়ে ৬ হাজার ২শ ৬ জন এবং গাইবান্ধায় ৩ হাজার ৮শ ৯৫ জন।
স্বাস্থ্যবিধি না মানায় এবং মাস্ক পরিধান না করায় প্রতিদিন সংক্রমণ বাড়ছে বলেও জানান ডা. মোতাহারুল ইসলাম।
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
রংপুর বিভাগে করোনায় মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে সংক্রমনের হার কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের ৮ জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১৪ জন মারা গেছে।
একই সময়ে ১ হাজার ৫শ ৭৭ জনের নমুনা পরীক্ষার পর ৫৭৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে গত ৩৩ দিনে রংপুর বিভাগে ৩৪ নারীসহ ৫০১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত ২৪ ঘন্টায় সবচেয়ে বেশি করোনা সনাক্ত হয়েছে রংপুরে ১শ ৫৪জন, পঞ্চগড়ে ৪৮ জন নীলফামারীতে ৬১ জন , লালমনিরহাটে ২৫ জন, কুড়িগ্রামে ৭৯ জন ঠাকুরগায়ে ৬৭ জন, দিনাজপুরে ৯৭ জন এবং গাইবান্ধায় ৪৪ জন। এ নিয়ে গত ৩৩ দিনে রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় করোনায় মৃতের সংখ্যা ৫শ ছাড়ালো।
রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে রংপুরে দুজন জন মারা গেছে।
এছাড়া পঞ্চগড়ে দু’জন , নীলফামারীতে একজন, লালমনিরহাটে একজন , ঠাকুরগায়ে তিন জন , দিনাজপুরে দুজন এবং গাইবান্ধায় তিন জন মারা গেছে।
এদিকে রংপুরে কোভিট হাসপাতালে ৮টি আইসিইউ বেড এবং দিনাজপুর কোভিট হাসপাতালের ১৬ টি বেডের একটিও খালি নেই।
এদিকে করোনায় ১৪ জনের মৃত্যুর বিষয়টি এবং আইসিইউ বেড একটিও খালি না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম।
এ নিয়ে রংপুর বিভাগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯শ ৫৫ জন। আক্রান্তের হার বেড়ে ২৯ দশমিক ৭৫ ভাগে দাঁড়িয়েছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র জানায়, বিভাগের আট জেলায় করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে দিনাজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে।
এ পর্যন্ত রংপুর বিভাগে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে দু লাখ ১৮ হাজার ৮শ ১১ জনের। এদের মধ্যে করোনা পজিটিভ হয়েছেন ৪৫ হাজার ৪শ শ ২৭ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৩৫ হাজার ১শ ৭৬ জন।
রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম জানান , সীমান্ত বর্তী জেলা দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও লালমনিরহাট এবং বিভাগীয় শহর রংপুরে করোনা সংক্রমণ আশাঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। এর মধ্যে দিনাজপুরে আক্রান্তের সংখ্যা ১২ হাজার ৮১০ জন, রংপুরে ১০ হাজার ১শ ১৫ জন পঞ্চগড়ে ২ হাজার ৮শ ৪ জন, নীলফামারীতে ৩ হাজার ৬শ ৭৮ জন, লালমনিরহাটে ২ হাজার ২শ ৭৮জন, কুড়িগ্রামে ৩হাজার ৬শ ৪১ জন, ঠাকুরগায়ে ৬ হাজার ২শ ৬ জন এবং গাইবান্ধায় ৩ হাজার ৮শ ৯৫ জন।
স্বাস্থ্যবিধি না মানায় এবং মাস্ক পরিধান না করায় প্রতিদিন সংক্রমণ বাড়ছে বলেও জানান ডা. মোতাহারুল ইসলাম।