ঢাকামুখি মানুষের চাপ অনেকটা কমেছে আরিচা ও পাটুরিয়া ঘাটে। গত কয়েকদিন ধরে ঢাকায় ফেরার জন্য হাজার হাজার মানুষের ভিড়ে এ দুই ঘাটে ছিল লোকে-লোকারনণ্য। কিন্তু আজ সোমবার দুই ঘাটেই গত কয়েকদিনের মতো ঢাকামুখি মানুষের ভিড় নেই।
শিল্প কারখানা খুলে দেওয়ায় দিন মজুর ও সাধারণ শ্রমিকরা গত দুই দিন যাবত দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলা হতে করোনা সংক্রমনের জীবনের ঝুকি নিয়ে নবীনগর, সাভার ও ঢাকায় পৌচেছেন।
গণপরিবহণ বন্ধ থাকায় ঢাকা এবং আশপাশে বিভিন্ন কলকারখানায় কর্মরত
দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার হাজার হাজার লোক আরিচা-পাটুরিয়ে ঘাট পেরিয়ে ঢাকায় প্রবেশ করে। ঘাটে আগত লোকজন সংখ্যায় অনেক বেশী হওয়ায় যানবাহন চালকরা লোকজনের কাছ থেকে যে যত পারে বেশী ভাড়া আদায় করে। যাত্রীরা অভিযোগ করেন, একশ’ টাকা ভাড়ার স্থলে ৫শ’ থেকে ১৫শ’ টাকা ভাড়া পরিশোধ করে বিভিন্ন রকম যানবাহনে তাদের ঢাকায় যেতে হয়েছে।
গত ১লা আগস্ট গার্মেন্টসসহ শিল্প কারখানা খোলার সংবাদ পেয়ে এবং কাজে যোগদান না দিলে চাকরি হারানোর ভয়ে এর পূর্বের দুই দিনে মানুষের স্রোতে আরিচা ও পাটুরিয়া ঘাট এলাকা জন-অরণ্যে রূপ নিয়েছিল।
গণপরিবহণ না পেয়ে যাত্রীরা ঘাটে এসে পড়েন চরম বিপাকে। পথে ঘাটে শিকার হন হয়রানির। বাধ্য হয়ে গরুর ট্রাক, পিক-আপ, সিএনজি, ভ্যান, রিক্সাসহ নানাবিধ বিকল্প পরিবহণে কর্মস্থলে যেতে থাকেন নিরুপায় যাত্রীরা।
বিষয়টি নিয়ে মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার প্রচারণা হলে সরকার বিষয়টি সুবিবেচনায় নিয়ে ১৬ঘন্টার জন্য গণপরিবহণ চালু করে দেন। গণপরিবহণ চালু হওয়ায় সাধারণ যাত্রীরা কিছুটা হলেও হয়রানি মুক্ত হয়ে কম ভাড়ায় গন্তব্যে যেতে পৌঁছাতে পেরেছেন।
আজ সোমবার সকালে আরিচা ও পাটুরিয়া ঘাটসহ আশপাশের এলাকা সরজমিন পরিদর্শন করে দেখা যায়, এসব এলাকায় যাত্রীদের সংখ্যা আগের কয়েকদিনের তুলনায় অনেক কম। গণপরিবহণ বন্ধ থাকলেও এসব যাত্রীদের গণপরিবহণের চার/পাঁচটি গাড়িতে যেতে দেখা গেছে। তাছাড়াও বিকল্প ধারার পরিবহণ অর্থাৎ সিএনজি, অটো রিক্সা, পিক-আপ ও ভ্যানে যাত্রীদের যেতে যায়।
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
ঢাকামুখি মানুষের চাপ অনেকটা কমেছে আরিচা ও পাটুরিয়া ঘাটে। গত কয়েকদিন ধরে ঢাকায় ফেরার জন্য হাজার হাজার মানুষের ভিড়ে এ দুই ঘাটে ছিল লোকে-লোকারনণ্য। কিন্তু আজ সোমবার দুই ঘাটেই গত কয়েকদিনের মতো ঢাকামুখি মানুষের ভিড় নেই।
শিল্প কারখানা খুলে দেওয়ায় দিন মজুর ও সাধারণ শ্রমিকরা গত দুই দিন যাবত দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলা হতে করোনা সংক্রমনের জীবনের ঝুকি নিয়ে নবীনগর, সাভার ও ঢাকায় পৌচেছেন।
গণপরিবহণ বন্ধ থাকায় ঢাকা এবং আশপাশে বিভিন্ন কলকারখানায় কর্মরত
দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার হাজার হাজার লোক আরিচা-পাটুরিয়ে ঘাট পেরিয়ে ঢাকায় প্রবেশ করে। ঘাটে আগত লোকজন সংখ্যায় অনেক বেশী হওয়ায় যানবাহন চালকরা লোকজনের কাছ থেকে যে যত পারে বেশী ভাড়া আদায় করে। যাত্রীরা অভিযোগ করেন, একশ’ টাকা ভাড়ার স্থলে ৫শ’ থেকে ১৫শ’ টাকা ভাড়া পরিশোধ করে বিভিন্ন রকম যানবাহনে তাদের ঢাকায় যেতে হয়েছে।
গত ১লা আগস্ট গার্মেন্টসসহ শিল্প কারখানা খোলার সংবাদ পেয়ে এবং কাজে যোগদান না দিলে চাকরি হারানোর ভয়ে এর পূর্বের দুই দিনে মানুষের স্রোতে আরিচা ও পাটুরিয়া ঘাট এলাকা জন-অরণ্যে রূপ নিয়েছিল।
গণপরিবহণ না পেয়ে যাত্রীরা ঘাটে এসে পড়েন চরম বিপাকে। পথে ঘাটে শিকার হন হয়রানির। বাধ্য হয়ে গরুর ট্রাক, পিক-আপ, সিএনজি, ভ্যান, রিক্সাসহ নানাবিধ বিকল্প পরিবহণে কর্মস্থলে যেতে থাকেন নিরুপায় যাত্রীরা।
বিষয়টি নিয়ে মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার প্রচারণা হলে সরকার বিষয়টি সুবিবেচনায় নিয়ে ১৬ঘন্টার জন্য গণপরিবহণ চালু করে দেন। গণপরিবহণ চালু হওয়ায় সাধারণ যাত্রীরা কিছুটা হলেও হয়রানি মুক্ত হয়ে কম ভাড়ায় গন্তব্যে যেতে পৌঁছাতে পেরেছেন।
আজ সোমবার সকালে আরিচা ও পাটুরিয়া ঘাটসহ আশপাশের এলাকা সরজমিন পরিদর্শন করে দেখা যায়, এসব এলাকায় যাত্রীদের সংখ্যা আগের কয়েকদিনের তুলনায় অনেক কম। গণপরিবহণ বন্ধ থাকলেও এসব যাত্রীদের গণপরিবহণের চার/পাঁচটি গাড়িতে যেতে দেখা গেছে। তাছাড়াও বিকল্প ধারার পরিবহণ অর্থাৎ সিএনজি, অটো রিক্সা, পিক-আপ ও ভ্যানে যাত্রীদের যেতে যায়।