গত দুই দিনের তুলনায় সোমবার যাত্রীর চাপ তেমন নেই বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে। লঞ্চ ও ফেরিতে যাত্রী পারাপার করায় ঢাকামুখী যাত্রীদের দুর্ভোগও অনেক কমেছে। তবে এদিনও গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা ঢাকায় ফিরছেন। ফেরিতে পন্যবাহি ট্রাকের চাপ রয়েছে। উভয় ঘাটে ৩ শতাধিক পন্যবাহী ট্রাক পারাপারের অপেক্ষায় আটকে রয়েছে।
গার্মেন্টসসহ রপ্তানীমুখী কল কারখানা খোলার ঘোষনায় গেলো ৩/৪ দিনে ফেরি ও লঞ্চে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর হাজার হাজার যাত্রীদের ¯ঢল নামে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ঘাটে। পরে উভয় ঘাটে প্রশাসনের তৎপরতায় পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।
এদিকে নৌযানগুলো স্বাস্থ্যবিধি মানার তেমন কোন লক্ষন নেই। পদ্মায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় ¯স্রোতের গতিও বৃদ্ধি পেয়ে ফেরি পারাপারে দীর্ঘ সময় লাগছে। বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনা, ফরিদপুর, মাদারীপুরসহ দক্ষিনাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে গনপরিবহন ঘাটে আসছে। সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। উভয় ঘাটে যানবাহনের চাপ রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাটের সহকারী কর্মকর্তা ব্যবস্থাপক ভজন কুমার সাহা বলেন, বর্তমানে এরুটে ১০টি ফেরি চলছে। রো রো ফেরি বন্ধ রাখা হয়েছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলে পরবর্তীতে সেগুলো চালানো হবে। এখন অগ্রাধিকারভিত্তিতে এ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী পরিবহন, পচনশীল দ্রব্যের ট্রাক পারাপার করা হচ্ছে।
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
গত দুই দিনের তুলনায় সোমবার যাত্রীর চাপ তেমন নেই বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে। লঞ্চ ও ফেরিতে যাত্রী পারাপার করায় ঢাকামুখী যাত্রীদের দুর্ভোগও অনেক কমেছে। তবে এদিনও গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা ঢাকায় ফিরছেন। ফেরিতে পন্যবাহি ট্রাকের চাপ রয়েছে। উভয় ঘাটে ৩ শতাধিক পন্যবাহী ট্রাক পারাপারের অপেক্ষায় আটকে রয়েছে।
গার্মেন্টসসহ রপ্তানীমুখী কল কারখানা খোলার ঘোষনায় গেলো ৩/৪ দিনে ফেরি ও লঞ্চে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর হাজার হাজার যাত্রীদের ¯ঢল নামে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ঘাটে। পরে উভয় ঘাটে প্রশাসনের তৎপরতায় পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।
এদিকে নৌযানগুলো স্বাস্থ্যবিধি মানার তেমন কোন লক্ষন নেই। পদ্মায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় ¯স্রোতের গতিও বৃদ্ধি পেয়ে ফেরি পারাপারে দীর্ঘ সময় লাগছে। বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনা, ফরিদপুর, মাদারীপুরসহ দক্ষিনাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে গনপরিবহন ঘাটে আসছে। সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। উভয় ঘাটে যানবাহনের চাপ রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাটের সহকারী কর্মকর্তা ব্যবস্থাপক ভজন কুমার সাহা বলেন, বর্তমানে এরুটে ১০টি ফেরি চলছে। রো রো ফেরি বন্ধ রাখা হয়েছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলে পরবর্তীতে সেগুলো চালানো হবে। এখন অগ্রাধিকারভিত্তিতে এ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী পরিবহন, পচনশীল দ্রব্যের ট্রাক পারাপার করা হচ্ছে।