করোনাভাইরাসের সংকটাপন্ন অবস্থায় রোগীদেরকে অক্সিজেন সেবা দিকে মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের নেতৃত্বে শিক্ষকদেরকে নিয়ে গড়ে উঠা “পাশে আছি আমরা” এর পক্ষ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালকে ১২টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামানের কাছে এই অক্সিজেন সিলিন্ডারগুলো হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ, পাশে আছি আমরা সংগঠনের সমন্বয়ক ও জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক এস. আর ওসমান গণি সজীব, সমন্বয়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষক নেতা হামজা মাহমুদসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে সংগঠনের সমন্বয়ক এস. আর ওসমান গণি সজীব বলেন, মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের নেতৃত্বে শিক্ষকদেরকে নিয়ে গড়ে উঠা “পাশে আছি আমরা” সংগঠনটি করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার পর থেকেই অসহায় মানুষের জন্য কাজ করছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে অক্সিজেন সংকট থাকায় সোমবার দুপুরে হাসপাতালের রোগীদের জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে ১২টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান করা হয়েছে। এ ধরনের মানবিক কাজ অব্যাহত থাকবে ।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক(চলতি দায়িত্ব) ডা. মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, হাসপাতালে ১২টি সিলিন্ডার দেয়ার জন্য পাশে আছি আমরা সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানাই। তাদের দেয়া এই ১২টি সিলিন্ডার হাসপাতালের জন্য অনেক বড় কিছু। কারণ, আমাদের হাসপাতালে বর্তমানে ২০০টি সিলিন্ডার আছে। আরও প্রায় ১০০ সিলিন্ডার প্রয়োজন ছিল। সেগুলো আসতে আরও এক সপ্তাহ সময় লাগবে। অক্সিজেন সংকট মুহুর্তে এই সিলিন্ডারগুলো রোগীদের জন্য অনেক উপকারে আসবে। এভাবে যদি অন্য কোনো সংগঠন আমাদের সাহায্য করতে চায়, তাহলে আমরা তা গ্রহণ করব।
এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, গত জুলাই মাস থেকে করোনা সংক্রমণ অনেকাংশে বেড়েছে। এতে করে আমাদের হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য অক্সিজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর্তমানবতার সেবায় “পাশে আছি আমরা” সংগঠন এগিয়ে এসেছে। এভাবে যদি সবাই এগিয়ে আসেন তাহলে আমরা করোনা মোকাবিলা সহজেই করতে পারব।
উল্লেখ্য, করোনাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে রোগীরা কাঙ্খিত কোনো সেবা পাচ্ছেন না। এই হাসপাতালে নেই পিসিআর ল্যাব, হাইফ্লো নাজাল ক্যানোলা, ভেন্টিলেটর, সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্লান্ট ও নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)। করোনায় আক্রান্ত কোনো রোগীর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বেশি কমে গেলে ওই রোগীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কিংবা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। হাসপাতালে বর্তমানে মোট ২০০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার রয়েছে। এর মধ্যে ২২টি ৬৮০০ লিটারের এবং বাকীগুলো ১৩৬০ লিটারের।
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
করোনাভাইরাসের সংকটাপন্ন অবস্থায় রোগীদেরকে অক্সিজেন সেবা দিকে মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের নেতৃত্বে শিক্ষকদেরকে নিয়ে গড়ে উঠা “পাশে আছি আমরা” এর পক্ষ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালকে ১২টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামানের কাছে এই অক্সিজেন সিলিন্ডারগুলো হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ, পাশে আছি আমরা সংগঠনের সমন্বয়ক ও জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক এস. আর ওসমান গণি সজীব, সমন্বয়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষক নেতা হামজা মাহমুদসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে সংগঠনের সমন্বয়ক এস. আর ওসমান গণি সজীব বলেন, মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের নেতৃত্বে শিক্ষকদেরকে নিয়ে গড়ে উঠা “পাশে আছি আমরা” সংগঠনটি করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার পর থেকেই অসহায় মানুষের জন্য কাজ করছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে অক্সিজেন সংকট থাকায় সোমবার দুপুরে হাসপাতালের রোগীদের জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে ১২টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান করা হয়েছে। এ ধরনের মানবিক কাজ অব্যাহত থাকবে ।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক(চলতি দায়িত্ব) ডা. মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, হাসপাতালে ১২টি সিলিন্ডার দেয়ার জন্য পাশে আছি আমরা সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানাই। তাদের দেয়া এই ১২টি সিলিন্ডার হাসপাতালের জন্য অনেক বড় কিছু। কারণ, আমাদের হাসপাতালে বর্তমানে ২০০টি সিলিন্ডার আছে। আরও প্রায় ১০০ সিলিন্ডার প্রয়োজন ছিল। সেগুলো আসতে আরও এক সপ্তাহ সময় লাগবে। অক্সিজেন সংকট মুহুর্তে এই সিলিন্ডারগুলো রোগীদের জন্য অনেক উপকারে আসবে। এভাবে যদি অন্য কোনো সংগঠন আমাদের সাহায্য করতে চায়, তাহলে আমরা তা গ্রহণ করব।
এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, গত জুলাই মাস থেকে করোনা সংক্রমণ অনেকাংশে বেড়েছে। এতে করে আমাদের হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য অক্সিজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর্তমানবতার সেবায় “পাশে আছি আমরা” সংগঠন এগিয়ে এসেছে। এভাবে যদি সবাই এগিয়ে আসেন তাহলে আমরা করোনা মোকাবিলা সহজেই করতে পারব।
উল্লেখ্য, করোনাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে রোগীরা কাঙ্খিত কোনো সেবা পাচ্ছেন না। এই হাসপাতালে নেই পিসিআর ল্যাব, হাইফ্লো নাজাল ক্যানোলা, ভেন্টিলেটর, সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্লান্ট ও নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)। করোনায় আক্রান্ত কোনো রোগীর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বেশি কমে গেলে ওই রোগীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কিংবা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। হাসপাতালে বর্তমানে মোট ২০০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার রয়েছে। এর মধ্যে ২২টি ৬৮০০ লিটারের এবং বাকীগুলো ১৩৬০ লিটারের।