দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু কমছেই। ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি ৮০৬টি ল্যাবরেটরিতে ৩১ হাজার ৭২৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে পজেটিভ রিপোর্ট এসেছে দুই হাজার ৭৪ জনের। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার এর আগে ১৩ মার্চ সবচেয়ে কম ছিল। ওইদিন ২৪ ঘণ্টায় রোগী শনাক্তের হার ছিল ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। অর্থাৎ সর্বশেষ ছয় মাসের মধ্যে মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) শনাক্তের হার সবচেয় কম ছিল ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩১ হাজার ৭২৪টি নমুনা পরীক্ষা করায় মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ লাখ তিন হাজার ৮৪৫টি। গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত শনাক্তের মোট হার ১৬ দশমিক শূন্য ৪৯ শতাংশ।
অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে আরও ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সংখ্যা গত ৯৯ দিনে সর্বনিম্ন। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার সাত জনে। মৃতদের মধ্যে পুরুষ ২১ জন ও নারী ১৪ জন।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন তিন হাজার ৭৩৫ জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৮৬ হাজার ৬৬৮ জন। সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
বিভাগওয়ারি হিসাবে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে ১৫ জন, চট্টগ্রামে আটজন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় চারজন, বরিশাল দুইজন ও সিলেট বিভাগে দুইজন রয়েছেন।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু কমছেই। ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি ৮০৬টি ল্যাবরেটরিতে ৩১ হাজার ৭২৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে পজেটিভ রিপোর্ট এসেছে দুই হাজার ৭৪ জনের। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার এর আগে ১৩ মার্চ সবচেয়ে কম ছিল। ওইদিন ২৪ ঘণ্টায় রোগী শনাক্তের হার ছিল ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। অর্থাৎ সর্বশেষ ছয় মাসের মধ্যে মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) শনাক্তের হার সবচেয় কম ছিল ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩১ হাজার ৭২৪টি নমুনা পরীক্ষা করায় মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ লাখ তিন হাজার ৮৪৫টি। গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত শনাক্তের মোট হার ১৬ দশমিক শূন্য ৪৯ শতাংশ।
অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে আরও ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সংখ্যা গত ৯৯ দিনে সর্বনিম্ন। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার সাত জনে। মৃতদের মধ্যে পুরুষ ২১ জন ও নারী ১৪ জন।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন তিন হাজার ৭৩৫ জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৮৬ হাজার ৬৬৮ জন। সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
বিভাগওয়ারি হিসাবে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে ১৫ জন, চট্টগ্রামে আটজন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় চারজন, বরিশাল দুইজন ও সিলেট বিভাগে দুইজন রয়েছেন।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।