আফগানিস্তানে মানবিক সহায়তা দিতে চায় বাংলাদেশ। তালেবান দখলে চলে যাওয়ার পর আফগানিস্তানে সাধারণ মানুষের জীবনে চরম দুর্যোগ নেমে এসেছে তা লাঘবের লক্ষ্যে সেখানে মানবিক সাহায্য হিসেবে খাদ্য ও অষুধ সামগ্রী পাঠাতে চায় বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আফগানিস্তানের মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ আয়োজিত একটি হাইলেভেল বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন এ কথা বলেন।
বৈঠকে আলোচনায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আফগানিস্তানের পরিস্থিতি অত্যন্ত নাজুক। প্রতি তিন জন আফগানের মধ্যে একজন অভুক্ত অবস্থায় আছে এবং প্রায় ২০ লাখ শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। এ প্রেক্ষাপটে মানবিক সহায়তা হিসেবে আফগানিস্তানে খাদ্য ও ওষুধ পাঠাতে এবং যেকোনও ধরনের জাতিসংঘ উদ্যোগে সম্পৃক্ত হতে প্রস্তুত বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, ‘আমরা আনন্দের সঙ্গে মৌলিক খাদ্যসামগ্রী ও জীবন-রক্ষাকারী ওষুধ দিয়ে সহায়তা করতে পারি। এই কোভিড মহামারির সময়ে আমরা পার্সোনাল প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্ট, মাস্ক ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় মেডিক্যাল সামগ্রী দিতে চাই।’
প্রায় ছয় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠকে বিভিন্ন দেশ আফগানিস্তানে কীভাবে সহায়তা করা যায় সেটি তুলে ধরেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আফগানিস্তানের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ অংশীদার হতে চায়। মৌলিক স্বাস্থ্য, শিশু স্বাস্থ্য, পয়ঃনিষ্কাশন, আইসিটি, কৃষি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অংশীদার হতে চায়।
বৈঠক আয়োজনের জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আফগানিস্তান পরিস্থিতি বাংলাদেশ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, স্থিতিশীল আফগানিস্তান দক্ষিণ এশিয়ার শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ আফগানিস্তান দেখতে চায় বাংলাদেশ জানিয়ে তিনি বলেন, এজন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, আফগানি নেতৃত্ব ও আফগানিদের দ্বারা তৈরি টেকসই সমাধান প্রয়োজন।
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
আফগানিস্তানে মানবিক সহায়তা দিতে চায় বাংলাদেশ। তালেবান দখলে চলে যাওয়ার পর আফগানিস্তানে সাধারণ মানুষের জীবনে চরম দুর্যোগ নেমে এসেছে তা লাঘবের লক্ষ্যে সেখানে মানবিক সাহায্য হিসেবে খাদ্য ও অষুধ সামগ্রী পাঠাতে চায় বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আফগানিস্তানের মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ আয়োজিত একটি হাইলেভেল বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন এ কথা বলেন।
বৈঠকে আলোচনায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আফগানিস্তানের পরিস্থিতি অত্যন্ত নাজুক। প্রতি তিন জন আফগানের মধ্যে একজন অভুক্ত অবস্থায় আছে এবং প্রায় ২০ লাখ শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। এ প্রেক্ষাপটে মানবিক সহায়তা হিসেবে আফগানিস্তানে খাদ্য ও ওষুধ পাঠাতে এবং যেকোনও ধরনের জাতিসংঘ উদ্যোগে সম্পৃক্ত হতে প্রস্তুত বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, ‘আমরা আনন্দের সঙ্গে মৌলিক খাদ্যসামগ্রী ও জীবন-রক্ষাকারী ওষুধ দিয়ে সহায়তা করতে পারি। এই কোভিড মহামারির সময়ে আমরা পার্সোনাল প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্ট, মাস্ক ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় মেডিক্যাল সামগ্রী দিতে চাই।’
প্রায় ছয় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠকে বিভিন্ন দেশ আফগানিস্তানে কীভাবে সহায়তা করা যায় সেটি তুলে ধরেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আফগানিস্তানের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ অংশীদার হতে চায়। মৌলিক স্বাস্থ্য, শিশু স্বাস্থ্য, পয়ঃনিষ্কাশন, আইসিটি, কৃষি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অংশীদার হতে চায়।
বৈঠক আয়োজনের জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আফগানিস্তান পরিস্থিতি বাংলাদেশ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, স্থিতিশীল আফগানিস্তান দক্ষিণ এশিয়ার শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ আফগানিস্তান দেখতে চায় বাংলাদেশ জানিয়ে তিনি বলেন, এজন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, আফগানি নেতৃত্ব ও আফগানিদের দ্বারা তৈরি টেকসই সমাধান প্রয়োজন।