লেবাননে নিয়োজিত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন ইউনিফিলে অংশ নিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ৭৫ জন সদস্যের একটি দল আজ বুধবার চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে গেছে। নৌসদস্যদের এ দলটি বাংলাদেশ কন্টিনজেন্টের (ব্যানকন-১২) আওতায় লেবাননে মোতায়েনকৃত নৌবাহিনী যুদ্ধজাহাজ ‘সংগ্রাম’- এ যোগদান করবে। চট্টগ্রাম ছাড়ার সময় চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের কমান্ডার রিয়ার এডমিরাল এম মোজাম্মেল হক আনুষ্ঠানিক বিদায় জানান। এসময় নৌবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত ৮ সেপ্টেম্বর ৩৫ জন নৌসদস্যের অপর একটি দল লেবানন গমন করে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করে আসছে। ভূ-মধ্যসাগরে মাল্টিন্যাশনাল মেরিটাইম টাস্কফোর্সের সদস্য হিসেবে উপমহাদেশের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত রয়েছে। বর্তমানে নিয়োজিত ‘সংগ্রাম’ যুদ্ধজাহাজ লেবাননের ভূ-খন্ডে অবৈধ অস্ত্র এবং গোলাবার”দ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করতে দক্ষতার সাথে কাজ করে চলেছে। পাশাপাশি উক্ত জাহাজ লেবানীজ জলসীমায় মেরিটাইম ইন্টারডিকশন অপারেশন পরিচালনা,সন্দেহজনক জাহাজ ও এয়ারক্রাফটের উপর নজরদারী, দুর্ঘটনা কবলিত জাহাজে উদ্ধার তৎপরতা এবং লেবানীজ নৌবাহিনী সদস্যদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানের কাজ করে যাচ্ছে। লেবাননে মোতায়েনের পর থেকে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় গত ১১ বছর ধরে নৌসদস্যরা অত্যন্ত আন্তরিকতা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে অর্পিত দ্বায়িত্ব পালন করে চলেছে। নৌবাহিনীর এই গর্বিত অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও সুনাম বৃদ্ধি করেছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
লেবাননে নিয়োজিত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন ইউনিফিলে অংশ নিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ৭৫ জন সদস্যের একটি দল আজ বুধবার চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে গেছে। নৌসদস্যদের এ দলটি বাংলাদেশ কন্টিনজেন্টের (ব্যানকন-১২) আওতায় লেবাননে মোতায়েনকৃত নৌবাহিনী যুদ্ধজাহাজ ‘সংগ্রাম’- এ যোগদান করবে। চট্টগ্রাম ছাড়ার সময় চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের কমান্ডার রিয়ার এডমিরাল এম মোজাম্মেল হক আনুষ্ঠানিক বিদায় জানান। এসময় নৌবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত ৮ সেপ্টেম্বর ৩৫ জন নৌসদস্যের অপর একটি দল লেবানন গমন করে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করে আসছে। ভূ-মধ্যসাগরে মাল্টিন্যাশনাল মেরিটাইম টাস্কফোর্সের সদস্য হিসেবে উপমহাদেশের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত রয়েছে। বর্তমানে নিয়োজিত ‘সংগ্রাম’ যুদ্ধজাহাজ লেবাননের ভূ-খন্ডে অবৈধ অস্ত্র এবং গোলাবার”দ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করতে দক্ষতার সাথে কাজ করে চলেছে। পাশাপাশি উক্ত জাহাজ লেবানীজ জলসীমায় মেরিটাইম ইন্টারডিকশন অপারেশন পরিচালনা,সন্দেহজনক জাহাজ ও এয়ারক্রাফটের উপর নজরদারী, দুর্ঘটনা কবলিত জাহাজে উদ্ধার তৎপরতা এবং লেবানীজ নৌবাহিনী সদস্যদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানের কাজ করে যাচ্ছে। লেবাননে মোতায়েনের পর থেকে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় গত ১১ বছর ধরে নৌসদস্যরা অত্যন্ত আন্তরিকতা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে অর্পিত দ্বায়িত্ব পালন করে চলেছে। নৌবাহিনীর এই গর্বিত অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও সুনাম বৃদ্ধি করেছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।