খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর মিনাপাড়া এলাকায় দুই ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় ককটেল বিস্ফোরণে ৫ জন আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ৭টি ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
খুলনা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুশান্ত সরকার ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর জানান, সোমবার দুপুর ১২টার দিকে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী গাজী জাকির হোসেন ও স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী শেখ আনসার উদ্দিনের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়।
এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হলে ৫ জন আহত হয়। আহতদেরকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা হলেন, কালাম মল্লিক, আলমগীর মোল্লা, আহাদ শেখ, ইমরান শেখ ও সাগর শেখ। ঘটনাস্থল থেকে অবিষ্ফোরিত ৭ টি ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সংঘর্ষের সময় দুটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে পার্শ্ববর্তী পুকুরে ফেলে দিয়েছে বিক্ষুব্ধরা।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, জেলার ৩৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টি ইউনিয়ন ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছিল নির্বাচন কমিশন। এরমধ্যে দিঘলিয়া উপজেলার সবগুলো (ছয়টি) ও পাইকগাছা উপজেলার চারটি (নয়টির মধ্যে) ইউনিয়ন রয়েছে।
খুলনার জেলা প্রশাসক ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের মূল সমন্বয়ক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার বলেন, জেলার ৩৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ২টিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৫৬ জন চেয়ারম্যান, ৪৬৪ জন সংরক্ষিত ওয়ার্ড সদস্য ও ১ হাজার ৪৮৩ জন সাধারণ ওয়ার্ড সদস্য পদপ্রার্থী।
মনিরুজ্জামান বলেন, নির্বাচন উপলক্ষে প্রতি উপজেলায় চারজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। এছাড়া উপজেলাগুলোতে একটি স্ট্রাইকিং ফোর্সসহ দুটি র্যাবের ভ্রাম্যমাণ দল, বিজিবির দুই প্লাটুন ভ্রাম্যমাণ দল ও একটি দলে এক প্লাটুন স্ট্রাইকিং ফোর্স এবং উপকূলীয় উপজেলায় কোস্টগার্ডের তিনটি দল কাজ করছে। আর প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা দায়িত্বে আছেন।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনকে আরও ‘গ্রহণযোগ্য’ করতে প্রতিটি উপজেলার দায়িত্বে একজন করে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে।
সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর মিনাপাড়া এলাকায় দুই ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় ককটেল বিস্ফোরণে ৫ জন আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ৭টি ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
খুলনা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুশান্ত সরকার ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর জানান, সোমবার দুপুর ১২টার দিকে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী গাজী জাকির হোসেন ও স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী শেখ আনসার উদ্দিনের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়।
এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হলে ৫ জন আহত হয়। আহতদেরকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা হলেন, কালাম মল্লিক, আলমগীর মোল্লা, আহাদ শেখ, ইমরান শেখ ও সাগর শেখ। ঘটনাস্থল থেকে অবিষ্ফোরিত ৭ টি ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সংঘর্ষের সময় দুটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে পার্শ্ববর্তী পুকুরে ফেলে দিয়েছে বিক্ষুব্ধরা।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, জেলার ৩৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টি ইউনিয়ন ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছিল নির্বাচন কমিশন। এরমধ্যে দিঘলিয়া উপজেলার সবগুলো (ছয়টি) ও পাইকগাছা উপজেলার চারটি (নয়টির মধ্যে) ইউনিয়ন রয়েছে।
খুলনার জেলা প্রশাসক ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের মূল সমন্বয়ক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার বলেন, জেলার ৩৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ২টিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৫৬ জন চেয়ারম্যান, ৪৬৪ জন সংরক্ষিত ওয়ার্ড সদস্য ও ১ হাজার ৪৮৩ জন সাধারণ ওয়ার্ড সদস্য পদপ্রার্থী।
মনিরুজ্জামান বলেন, নির্বাচন উপলক্ষে প্রতি উপজেলায় চারজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। এছাড়া উপজেলাগুলোতে একটি স্ট্রাইকিং ফোর্সসহ দুটি র্যাবের ভ্রাম্যমাণ দল, বিজিবির দুই প্লাটুন ভ্রাম্যমাণ দল ও একটি দলে এক প্লাটুন স্ট্রাইকিং ফোর্স এবং উপকূলীয় উপজেলায় কোস্টগার্ডের তিনটি দল কাজ করছে। আর প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা দায়িত্বে আছেন।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনকে আরও ‘গ্রহণযোগ্য’ করতে প্রতিটি উপজেলার দায়িত্বে একজন করে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে।