alt

সারাদেশ

হোসিয়ারি শিল্পে আধুনিকতার ছোঁয়া, বেকার তিন সহস্র্রাধিক কারিগর

প্রতিনিধি, গাইবান্ধা : বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১

গাইবান্ধা : হোসিয়ারি শিল্পে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ায় কাজ হারিয়ে বাধ্য হয়ে হস্তশিল্পে -সংবাদ

আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহারের কারণে কাজ হারিয়ে পেশা বদলাতে বাধ্য হচ্ছেন শীতবস্ত্র উৎপাদনকারী এলাকা গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কোচাশহরের হোসিয়ারি শ্রমিক ও কারিগররা। আসন্ন শীত মৌসুমকে সামনে রেখে এখানকার প্রধান শীতবস্ত্র বিপণনকেন্দ্র নয়ারহাটে গত দু’মাস যাবত প্রতিদিন ভোর থেকে গভীররাত পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে লাখ লাখ টাকার শীতবস্ত্র। অন্যদিকে, প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে না পারা একই এলাকার এ শিল্প সংশ্লিষ্ট তিন সহস্র্রাধিক কারিগর বেকার হয়ে পড়েছেন। দু’বেলা দু’মুঠো অন্ন যোগাতে তারা এখন হিমশিম খাচ্ছেন।

জানা গেছে, অনেক আগে থেকেই এ এলাকার নারী-পুরুষ-শিশুসহ প্রায় সকল বয়সী মানুষ কারিগর হিসেবে সুয়েটার তৈরির ফ্লাট মেশিনে বিভিন্ন ধরনের সোয়েটার, মাফলার বা মোজা তৈরি করতেন। বর্তমানে এখানকার অধিকাংশ কারখানাতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন কম্পিউটারাইজড মেশিন স্থাপন করায় স্বল্পসময়ে ও কম শ্রমিকে উন্নতমানের বিপুলসংখ্যক শীতবস্ত্র উৎপাদিত হচ্ছে। এর ফলে কাজ হারানো ওই কারিগর ও শ্রমিকদের মধ্যে নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা বাড়িতে বসে হাতপাখা ও টুপি তৈরি করে কোনমতে দিনযাপন করছেন। পুরুষ শ্রমিকদের অনেকেই রিক্সা-ভ্যান ও অটোভ্যান চালানো থেকে শুরু করে রেলগাড়ি এবং বিভিন্ন হাটবাজারে ফেরি করে পাখা, টুপি, মোজাসহ বিভিন্ন মালামাল বিক্রির পেশায় নিয়োজিত হয়েছেন বাধ্য হয়ে। রাজমিস্ত্রি, কাঠমিস্ত্রিও হয়েছেন অনেকে।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গত শতকের দেশবিভাগ পরবর্তী সময়ে যে পাড়ায় প্রথম দুটি হাতে চালানো মোজা তৈরির মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে এখানে হোসিয়ারি শিল্পের গোড়াপত্তন হয়েছিল। কারিগরপাড়া নামে পরিচিত সেই পেপুলিয়া-বনগ্রাম। এখন হোসিয়ারি মেশিনশূন্য হয়ে পড়েছে। এখানকার কারিগররা নিজেদের ছোট ছোট মেশিন ছাড়াও চারপাশের গ্রামগুলোতে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে স্থাপিত ছোট-বড় কারখানাগুলোতে কারিগর বা শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বছরের অধিকাংশ সময়। মেশিন চালানো থেকে শুরু করে সুয়েটার, মাফলার বা মোজা সেলাই, ইস্ত্রি, প্যাকিংসহ বিভিন্ন ধরনের কাজে যুক্ত থাকতেন তারা। এখানকার তৈরি শীতবস্ত্র দেশের এক তৃতীয়াংশ চাহিদা পূরণ করে থাকে। গত পাঁচ-ছয় বছরে বিদেশ থেকে আমদানি করা স্বয়ংক্রিয় ও কম্পিউটারাইজড অত্যাধুনিক মেশিন স্থাপন করেন অনেকগুলো বড় বড় কারখানা স্থাপন হয়ে যায় এ এলাকায়। আগে প্রতিটি মেশিনে একজন করে কারিগর কাজ করতেন। বর্তমানের আধুনিক এসব মেশিন শীতবস্ত্র উৎপাদনে এক শ’ গুণ বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন। বর্তমানের আধুনিক এসব মেশিন চলে সম্পূর্ণরূপে কম্পিউটারের ডিজাইন ও নিয়ন্ত্রণে। একজন অপারেটর একাই এমন পাঁচ-সাতটি মেশিন চালনা করতে পারেন। আগের একশ’ জন কারিগর ও শ্রমিকের এমন কারখানা চলে মাত্র পাঁচ থেকে সাতজন অপারেটরের মাধ্যমে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কাজ হারিয়েছেন কারিগর পাড়ার অধিকাংশ কারিগর।

বনগ্রাম কারিগর পাড়ার গৃহবধূ তহমিনা জানালেন, প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে মাঘ মাস পর্যন্ত এ পাড়ার পুরুষদের পাশাপশি নারী ও শিশুরাও বিভিন্ন ধরনের কাজ করতেন। এর আয়ে তারা বেশ স্বচ্ছল জীবন যাপন করতেন। কিন্তু কয়েকবছর থেকে হোসিয়ারি শিল্পে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক মেশিন হওয়ায় ছোট-ছোট কারখানাগুলো বন্ধের পাশাপশি কারিগর ও সাধারণ শ্রমিকরা কাজ হারাতে শুরু করেন। এ বছর বেকারত্বের হার ঠেকেছে একেবারে চরম পর্যায়ে। অনেক বাড়ির পুরুষরাই পেশা বদলে ফেলতে বাধ্য হয়েছেন। জীবন বাঁচানোর তাগিদে নারী ও শিশুরা হোসিয়ারি মেশিনের কাজে ব্যবহৃত সুতা কিনে এনে বাড়িতে বসে হাতপাখা ও টুপি বানাচ্ছেন বলে জানালেন একই পাড়ার প্রতিবন্ধী গৃহবধূ শান্তনা বেগম।

কোচাশহর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন মন্ডল বলেছেন, হোসিয়ারি শিল্পে বিপ্লব নিয়ে আসা এখানকার আসল কারিগররাই এখন অন্ধকারে হারিয়ে যেতে বসেছেন। বড় বড় ও আধুনিক কারখানার ভিড়ে হারাতে বসা কোচাশহরের শীতবস্ত্র তৈরির কারিগরদের রক্ষা করতে সরকারি সাহায্য বা স্বল্পসুদে ঋণ দিয়ে ছোট ছোট কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে তাদের পুনর্বাসন করা এখন সময়ের দাবি।

ছবি

নাফ নদীতে মাছ ধরার সময় আরাকান আর্মির গুলিতে দুই জেলে আহত

ছবি

নাফনদে মাছ শিকারে গিয়ে দুই জেলে গুলিবিদ্ধ

মায়ানমারে স্কুলে জান্তা বাহিনীর বিমান হামলা, ১৭ ছাত্র নিহত

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক

রাজারহাটে ৩ জুয়াড়ি আটক

দুই জেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুইজনের মৃত্যু

হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার

কলারোয়া সীমান্তে ওষুধ-শাড়ি উদ্ধার

দুই জেলায় সড়কে ঝরল ২ গ্যারেজ শ্রমিকের প্রাণ

ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে পাঁচ জনের মৃত্যু

দুই জেলায় সড়কে ঝরল ২ গ্যারেজ শ্রমিকের প্রাণ

ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা কিশোরী, গর্ভপাতে নবজাতকের মৃত্যু

ছবি

সরকারি রাস্তা থেকে লক্ষাধিক টাকার গাছ কাটার অভিযোগ

তালগাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

কবরস্থানের জায়গা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১

ব্রহ্মপুত্র নদে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

ছবি

ছুটির পরেও বিদ্যালয়ে উড়ছে জাতীয় পতাকা!

এক সপ্তাহে ৭ গরু চুরি বেড়েছে অন্য চুরিও

তাড়াশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের মাঝে গরু বিতরণে অনিয়ম

ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

ছবি

টাঙ্গাইল পৌরসভায় ১৩৮ বছরেও হয়নি আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

ছবি

টঙ্গীবাড়ীতে বেহাল সড়কে দুর্ভোগ

ঝালকাঠির নথুল্লাবাদে খাল পুনঃখননে কৃষকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ

সিংড়ায় বিএনপির অফিস থেকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১

ছবি

সিরাজগঞ্জে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৬ লক্ষাধিক পশু

সুনামগঞ্জের উন্নয়ন ও সমস্যা নিয়ে গণমাধ্যম কর্মী ও জেলা প্রশাসনের মতবিনিময়

কেশবপুরে শিক্ষার মানোন্নয়নে মতবিনিময়

নোয়াখালী শহর আ’লীগের সভাপতি পিন্টুর বাড়িতে হামলা, অগ্নিসংযোগ

হত্যার প্রতিশোধ নিতে গুলি করে হত্যাচেষ্টা

ছবি

চাঁদাবাজির প্রতিবাদে সিএনজি চালকদের সড়কে অবরোধ

কলাপাড়ায় খাল দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

ফেইসবুকে ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ করায় যুবক গ্রেপ্তার

সখীপুরে নারী ইয়াবা ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

ছবি

গোবিন্দগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে গরুর লাম্পিস্কিন রোগ

ছবি

মাগুরায় জিআই সনদ পাওয়ার পরও অবহেলার শিকার লিচু চাষিরা

ছবি

শাঁখা শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে আধুনিকায়ন চান কারিগররা

tab

সারাদেশ

হোসিয়ারি শিল্পে আধুনিকতার ছোঁয়া, বেকার তিন সহস্র্রাধিক কারিগর

প্রতিনিধি, গাইবান্ধা

গাইবান্ধা : হোসিয়ারি শিল্পে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ায় কাজ হারিয়ে বাধ্য হয়ে হস্তশিল্পে -সংবাদ

বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১

আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহারের কারণে কাজ হারিয়ে পেশা বদলাতে বাধ্য হচ্ছেন শীতবস্ত্র উৎপাদনকারী এলাকা গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কোচাশহরের হোসিয়ারি শ্রমিক ও কারিগররা। আসন্ন শীত মৌসুমকে সামনে রেখে এখানকার প্রধান শীতবস্ত্র বিপণনকেন্দ্র নয়ারহাটে গত দু’মাস যাবত প্রতিদিন ভোর থেকে গভীররাত পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে লাখ লাখ টাকার শীতবস্ত্র। অন্যদিকে, প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে না পারা একই এলাকার এ শিল্প সংশ্লিষ্ট তিন সহস্র্রাধিক কারিগর বেকার হয়ে পড়েছেন। দু’বেলা দু’মুঠো অন্ন যোগাতে তারা এখন হিমশিম খাচ্ছেন।

জানা গেছে, অনেক আগে থেকেই এ এলাকার নারী-পুরুষ-শিশুসহ প্রায় সকল বয়সী মানুষ কারিগর হিসেবে সুয়েটার তৈরির ফ্লাট মেশিনে বিভিন্ন ধরনের সোয়েটার, মাফলার বা মোজা তৈরি করতেন। বর্তমানে এখানকার অধিকাংশ কারখানাতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন কম্পিউটারাইজড মেশিন স্থাপন করায় স্বল্পসময়ে ও কম শ্রমিকে উন্নতমানের বিপুলসংখ্যক শীতবস্ত্র উৎপাদিত হচ্ছে। এর ফলে কাজ হারানো ওই কারিগর ও শ্রমিকদের মধ্যে নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা বাড়িতে বসে হাতপাখা ও টুপি তৈরি করে কোনমতে দিনযাপন করছেন। পুরুষ শ্রমিকদের অনেকেই রিক্সা-ভ্যান ও অটোভ্যান চালানো থেকে শুরু করে রেলগাড়ি এবং বিভিন্ন হাটবাজারে ফেরি করে পাখা, টুপি, মোজাসহ বিভিন্ন মালামাল বিক্রির পেশায় নিয়োজিত হয়েছেন বাধ্য হয়ে। রাজমিস্ত্রি, কাঠমিস্ত্রিও হয়েছেন অনেকে।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গত শতকের দেশবিভাগ পরবর্তী সময়ে যে পাড়ায় প্রথম দুটি হাতে চালানো মোজা তৈরির মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে এখানে হোসিয়ারি শিল্পের গোড়াপত্তন হয়েছিল। কারিগরপাড়া নামে পরিচিত সেই পেপুলিয়া-বনগ্রাম। এখন হোসিয়ারি মেশিনশূন্য হয়ে পড়েছে। এখানকার কারিগররা নিজেদের ছোট ছোট মেশিন ছাড়াও চারপাশের গ্রামগুলোতে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে স্থাপিত ছোট-বড় কারখানাগুলোতে কারিগর বা শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বছরের অধিকাংশ সময়। মেশিন চালানো থেকে শুরু করে সুয়েটার, মাফলার বা মোজা সেলাই, ইস্ত্রি, প্যাকিংসহ বিভিন্ন ধরনের কাজে যুক্ত থাকতেন তারা। এখানকার তৈরি শীতবস্ত্র দেশের এক তৃতীয়াংশ চাহিদা পূরণ করে থাকে। গত পাঁচ-ছয় বছরে বিদেশ থেকে আমদানি করা স্বয়ংক্রিয় ও কম্পিউটারাইজড অত্যাধুনিক মেশিন স্থাপন করেন অনেকগুলো বড় বড় কারখানা স্থাপন হয়ে যায় এ এলাকায়। আগে প্রতিটি মেশিনে একজন করে কারিগর কাজ করতেন। বর্তমানের আধুনিক এসব মেশিন শীতবস্ত্র উৎপাদনে এক শ’ গুণ বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন। বর্তমানের আধুনিক এসব মেশিন চলে সম্পূর্ণরূপে কম্পিউটারের ডিজাইন ও নিয়ন্ত্রণে। একজন অপারেটর একাই এমন পাঁচ-সাতটি মেশিন চালনা করতে পারেন। আগের একশ’ জন কারিগর ও শ্রমিকের এমন কারখানা চলে মাত্র পাঁচ থেকে সাতজন অপারেটরের মাধ্যমে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কাজ হারিয়েছেন কারিগর পাড়ার অধিকাংশ কারিগর।

বনগ্রাম কারিগর পাড়ার গৃহবধূ তহমিনা জানালেন, প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে মাঘ মাস পর্যন্ত এ পাড়ার পুরুষদের পাশাপশি নারী ও শিশুরাও বিভিন্ন ধরনের কাজ করতেন। এর আয়ে তারা বেশ স্বচ্ছল জীবন যাপন করতেন। কিন্তু কয়েকবছর থেকে হোসিয়ারি শিল্পে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক মেশিন হওয়ায় ছোট-ছোট কারখানাগুলো বন্ধের পাশাপশি কারিগর ও সাধারণ শ্রমিকরা কাজ হারাতে শুরু করেন। এ বছর বেকারত্বের হার ঠেকেছে একেবারে চরম পর্যায়ে। অনেক বাড়ির পুরুষরাই পেশা বদলে ফেলতে বাধ্য হয়েছেন। জীবন বাঁচানোর তাগিদে নারী ও শিশুরা হোসিয়ারি মেশিনের কাজে ব্যবহৃত সুতা কিনে এনে বাড়িতে বসে হাতপাখা ও টুপি বানাচ্ছেন বলে জানালেন একই পাড়ার প্রতিবন্ধী গৃহবধূ শান্তনা বেগম।

কোচাশহর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন মন্ডল বলেছেন, হোসিয়ারি শিল্পে বিপ্লব নিয়ে আসা এখানকার আসল কারিগররাই এখন অন্ধকারে হারিয়ে যেতে বসেছেন। বড় বড় ও আধুনিক কারখানার ভিড়ে হারাতে বসা কোচাশহরের শীতবস্ত্র তৈরির কারিগরদের রক্ষা করতে সরকারি সাহায্য বা স্বল্পসুদে ঋণ দিয়ে ছোট ছোট কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে তাদের পুনর্বাসন করা এখন সময়ের দাবি।

back to top