চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের পাশ থেকে হাত-পা বাঁধা এক ব্যক্তির নেজাম পাশা (৬৫) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ওই ভবনটির মালিক। তার শরীরে ছিল আঘাতের চিহ্ন।
আজ সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ফজরের নামাজ শেষে মুসল্লিরা বাসায় ফেরার পথে ভবনটির অদূরে প্লাস্টিক দিয়ে ঢাকা হাত-পা বাঁধা একটি লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়। ইতিমধ্যে নেজাম পাশার পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তার পরিচয় নিশ্চিত করেন।
পুলিশের সন্দেহ, চাঁদাবাজির কারণে অথবা নিরাপত্তাকর্মীর সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে নেজাম পাশাকে হত্যা করা হতে পারে। এ ঘটনার পর থেকে পলাতক ভবনের নিরাপত্তাকর্মী মো. হাসান।
নিহত ব্যক্তির বড় ছেলে ফয়সাল মুহাম্মদ বলেন, ভবন নির্মাণের শুরুতে স্থানীয় কিছু বখাটে চাঁদা দাবি করেছিল। তার বাবা দেননি। এ কারণে খুন হতে পারেন। এ ছাড়া নিরাপত্তাকর্মীর সঙ্গে মনোমালিন্য ছিল। বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী চুরির অভিযোগ রয়েছে নিরাপত্তাকর্মী হাসানের বিরুদ্ধে।
নেজাম পাশা জেলার ফটিকছড়ি পৌরসভার ধুরং এলাকার বাসিন্দা। খুলশী এলাকায় সাততলা একটি ভবন নির্মাণ করছেন তিনি। গ্রামের বাড়ি থেকে এসে তিনি নির্মাণকাজ তদারকি করেন। এক বছর আগে তিনি দুবাইপ্রবাসী ছিলেন।
নিহত ব্যক্তির পরিবার ও পুলিশ সূত্র জানায়, নির্মাণকাজ দেখাশোনার জন্য গতকাল রোববার ফটিকছড়ি থেকে খুলশীতে আসেন নেজাম পাশা। কিন্তু সকাল ১০টায় তাঁর মুঠোফোনে কল করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। নিরাপত্তাকর্মী হাসানকে ফোন করা হলে তিনিও কিছু জানাননি। সন্ধ্যার পরও নেজাম পাশার কোনো খোঁজ না পাওয়ায় তার বড় মেয়ে নাজমুন শবনম গতকাল রাতে খুলশী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীনুজ্জামান বলেন, নিহত ব্যক্তির শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। কেন, কী কারণে খুন হয়েছেন, তা তদন্ত করা হচ্ছে। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের পাশ থেকে হাত-পা বাঁধা এক ব্যক্তির নেজাম পাশা (৬৫) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ওই ভবনটির মালিক। তার শরীরে ছিল আঘাতের চিহ্ন।
আজ সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ফজরের নামাজ শেষে মুসল্লিরা বাসায় ফেরার পথে ভবনটির অদূরে প্লাস্টিক দিয়ে ঢাকা হাত-পা বাঁধা একটি লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়। ইতিমধ্যে নেজাম পাশার পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তার পরিচয় নিশ্চিত করেন।
পুলিশের সন্দেহ, চাঁদাবাজির কারণে অথবা নিরাপত্তাকর্মীর সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে নেজাম পাশাকে হত্যা করা হতে পারে। এ ঘটনার পর থেকে পলাতক ভবনের নিরাপত্তাকর্মী মো. হাসান।
নিহত ব্যক্তির বড় ছেলে ফয়সাল মুহাম্মদ বলেন, ভবন নির্মাণের শুরুতে স্থানীয় কিছু বখাটে চাঁদা দাবি করেছিল। তার বাবা দেননি। এ কারণে খুন হতে পারেন। এ ছাড়া নিরাপত্তাকর্মীর সঙ্গে মনোমালিন্য ছিল। বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী চুরির অভিযোগ রয়েছে নিরাপত্তাকর্মী হাসানের বিরুদ্ধে।
নেজাম পাশা জেলার ফটিকছড়ি পৌরসভার ধুরং এলাকার বাসিন্দা। খুলশী এলাকায় সাততলা একটি ভবন নির্মাণ করছেন তিনি। গ্রামের বাড়ি থেকে এসে তিনি নির্মাণকাজ তদারকি করেন। এক বছর আগে তিনি দুবাইপ্রবাসী ছিলেন।
নিহত ব্যক্তির পরিবার ও পুলিশ সূত্র জানায়, নির্মাণকাজ দেখাশোনার জন্য গতকাল রোববার ফটিকছড়ি থেকে খুলশীতে আসেন নেজাম পাশা। কিন্তু সকাল ১০টায় তাঁর মুঠোফোনে কল করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। নিরাপত্তাকর্মী হাসানকে ফোন করা হলে তিনিও কিছু জানাননি। সন্ধ্যার পরও নেজাম পাশার কোনো খোঁজ না পাওয়ায় তার বড় মেয়ে নাজমুন শবনম গতকাল রাতে খুলশী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীনুজ্জামান বলেন, নিহত ব্যক্তির শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। কেন, কী কারণে খুন হয়েছেন, তা তদন্ত করা হচ্ছে। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।