গাজীপুর সিটি করপোরেশনের দেশীপাড়া এলাকা থেকে মা-মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বরাইয়া নরুন বাজার এলাকার বাছির মিয়ার মেয়ে ফেরদৌসী বেগম (২৬), ও ফেরদৌসীর মেয়ে তাসনিয়া (৪)।
বুধবার (২৪ নভেম্বর) রাত দেড়টার দিকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয় বলে সদর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার রিপনচন্দ্র সরকার জানান।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ সদর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) রিপনচন্দ্র বলেন, দেশীপাড়া এলাকায় সড়কের পাশে লাশ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
নিহতদের গলায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।তাদের গলা কেটে হত্যার পর লাশ এখানে ফেলে গেছে খুনি বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিটি পুলিশের উপ-কমিশনার মো. জাকির হাসান প্রাথমিক তদন্তের তথ্যে বলেন, ফেরদৌসীর বছর দশেক আগে প্রথম বিয়ে হয়। কয়েক বছর পর ছাড়াছাড়ি হয়। বছর দুই আগে দেশিপাড়া এলাকার জয়নাল আবেদীন নামে এক গাড়িচালকের সঙ্গে ফেরদৌসীর আবার বিয়ে হয়। তাসনিয়া প্রথম পক্ষের সন্তান। তবে তারা কেন এবং কোথায় খুন হয়েছে, কে বা কারা এর সঙ্গে জড়িত তা এখনও স্পষ্ট নয়।
মা-মেয়ে কোথায় বসবাস করছিলেন তা এখনও বলতে পারেনি পুলিশ। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের দেশীপাড়া এলাকা থেকে মা-মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বরাইয়া নরুন বাজার এলাকার বাছির মিয়ার মেয়ে ফেরদৌসী বেগম (২৬), ও ফেরদৌসীর মেয়ে তাসনিয়া (৪)।
বুধবার (২৪ নভেম্বর) রাত দেড়টার দিকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয় বলে সদর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার রিপনচন্দ্র সরকার জানান।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ সদর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) রিপনচন্দ্র বলেন, দেশীপাড়া এলাকায় সড়কের পাশে লাশ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
নিহতদের গলায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।তাদের গলা কেটে হত্যার পর লাশ এখানে ফেলে গেছে খুনি বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিটি পুলিশের উপ-কমিশনার মো. জাকির হাসান প্রাথমিক তদন্তের তথ্যে বলেন, ফেরদৌসীর বছর দশেক আগে প্রথম বিয়ে হয়। কয়েক বছর পর ছাড়াছাড়ি হয়। বছর দুই আগে দেশিপাড়া এলাকার জয়নাল আবেদীন নামে এক গাড়িচালকের সঙ্গে ফেরদৌসীর আবার বিয়ে হয়। তাসনিয়া প্রথম পক্ষের সন্তান। তবে তারা কেন এবং কোথায় খুন হয়েছে, কে বা কারা এর সঙ্গে জড়িত তা এখনও স্পষ্ট নয়।
মা-মেয়ে কোথায় বসবাস করছিলেন তা এখনও বলতে পারেনি পুলিশ। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।