পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আঘাতে উপজেলার ৫টি স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে গেছে। ভাঙন দিয়ে তেতুলিয়া ও বুড়া গৌরাঙ্গ এবং সুতাবাড়িয়া নদীর পানি লোকালয়ে ঢুকে প্রায় পাঁচ হাজার একর জমির রবিশস্য বিনষ্ট হয়ে গেছে। নদীর নোনা পানি ঢুকে ফসলের মাঠগুলো ৩-৪ ফুট পানিতে ডুবে ছিল। বর্তমানে ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধগুলো মেরামত করার জন্য কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
সূত্র জানায়, বাঁশবাড়িয়া লঞ্চঘাটের উত্তর পাশ, দশমিনা সদর ইউনিয়েনের কাউনিয়া হাজীরহাট, বেতাগী ইউনিয়নের জাফরাবাদ, আলীপুরা কালিবাড়ির, খলিশাখালী বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে হু হু করে পানি লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। ফলে পানিতে ডুবে যায় প্রায় পাঁচ হাজার একর জমির রবিশস্য। সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইকবাল মাহমুদ লিটন জানান, ঘটনাটি ইউএনওকে জানানো হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানিয়া ফেরদৌস জানান, উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধ ভাঙার খবর পেয়েছি বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে কাজ শুরু হবে।
মঙ্গলবার, ০২ জুন ২০২০
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আঘাতে উপজেলার ৫টি স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে গেছে। ভাঙন দিয়ে তেতুলিয়া ও বুড়া গৌরাঙ্গ এবং সুতাবাড়িয়া নদীর পানি লোকালয়ে ঢুকে প্রায় পাঁচ হাজার একর জমির রবিশস্য বিনষ্ট হয়ে গেছে। নদীর নোনা পানি ঢুকে ফসলের মাঠগুলো ৩-৪ ফুট পানিতে ডুবে ছিল। বর্তমানে ভেঙ্গে যাওয়া বেড়িবাঁধগুলো মেরামত করার জন্য কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
সূত্র জানায়, বাঁশবাড়িয়া লঞ্চঘাটের উত্তর পাশ, দশমিনা সদর ইউনিয়েনের কাউনিয়া হাজীরহাট, বেতাগী ইউনিয়নের জাফরাবাদ, আলীপুরা কালিবাড়ির, খলিশাখালী বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে হু হু করে পানি লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। ফলে পানিতে ডুবে যায় প্রায় পাঁচ হাজার একর জমির রবিশস্য। সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইকবাল মাহমুদ লিটন জানান, ঘটনাটি ইউএনওকে জানানো হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানিয়া ফেরদৌস জানান, উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধ ভাঙার খবর পেয়েছি বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে কাজ শুরু হবে।