২০২৪-২৫ অর্থবছরের দশ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম রপ্তানি আয় হয়েছে এপ্রিল মাসে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, এপ্রিলে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৩০১ কোটি ৬৬ লাখ ডলারে, যা মার্চ মাসের তুলনায় প্রায় ১২৪ কোটি ডলার কম।
এর আগে চলতি অর্থবছরের সর্বনিম্ন রপ্তানি আয় ছিল গত সেপ্টেম্বরে, তখন আয় হয়েছিল ৩৫২ কোটি ডলার।
তবে আগের বছরের এপ্রিলের তুলনায় এপ্রিলে রপ্তানি বেড়েছে সামান্য—দশমিক ৮৬ শতাংশ। গত বছরের এপ্রিলে আয় হয়েছিল ২৯৯ কোটি ডলার।
সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত পোশাক খাতেও প্রবৃদ্ধি ছিল খুবই সামান্য। এপ্রিল মাসে এ খাতে আয় হয়েছে ২৩৯ কোটি ডলার, যা মার্চের তুলনায় দশমিক ৪২ শতাংশ বেশি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত ৩৭ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ঈদের ছুটি মিলিয়ে এপ্রিলের আয় কমে যাওয়ার পেছনে এই দুই কারণ ভূমিকা রাখেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে ট্রাম্পের শুল্কের সরাসরি প্রভাব নির্ণয়ে দেশভিত্তিক রপ্তানির বিস্তারিত পরিসংখ্যান হাতে পাওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
২০২৪-২৫ অর্থবছরের দশ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম রপ্তানি আয় হয়েছে এপ্রিল মাসে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, এপ্রিলে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৩০১ কোটি ৬৬ লাখ ডলারে, যা মার্চ মাসের তুলনায় প্রায় ১২৪ কোটি ডলার কম।
এর আগে চলতি অর্থবছরের সর্বনিম্ন রপ্তানি আয় ছিল গত সেপ্টেম্বরে, তখন আয় হয়েছিল ৩৫২ কোটি ডলার।
তবে আগের বছরের এপ্রিলের তুলনায় এপ্রিলে রপ্তানি বেড়েছে সামান্য—দশমিক ৮৬ শতাংশ। গত বছরের এপ্রিলে আয় হয়েছিল ২৯৯ কোটি ডলার।
সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত পোশাক খাতেও প্রবৃদ্ধি ছিল খুবই সামান্য। এপ্রিল মাসে এ খাতে আয় হয়েছে ২৩৯ কোটি ডলার, যা মার্চের তুলনায় দশমিক ৪২ শতাংশ বেশি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত ৩৭ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ঈদের ছুটি মিলিয়ে এপ্রিলের আয় কমে যাওয়ার পেছনে এই দুই কারণ ভূমিকা রাখেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে ট্রাম্পের শুল্কের সরাসরি প্রভাব নির্ণয়ে দেশভিত্তিক রপ্তানির বিস্তারিত পরিসংখ্যান হাতে পাওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।