তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল বিপুল ব্যবধানে জয় পেয়েছে। পরিচালক পদের ৩৫টি আসনের মধ্যে ৩১টিতেই জয়ী হয়েছেন মাহমুদ হাসান খানের নেতৃত্বাধীন এই প্যানেলের প্রার্থীরা।
শনিবার ঢাকার র্যাডিসন হোটেলে রাত ১টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করে নির্বাচন বোর্ড।
ফোরাম প্যানেলের নেতা ও রাইজিং ফ্যাশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান নির্বাচনে এক হাজার ১৪৯ ভোট পেয়ে পরিচালক পদে জয়ী হয়েছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে তিনিই আগামী দুই বছর বিজিএমইএর নেতৃত্ব দেবেন।
ঢাকা অঞ্চলের ২৬টি পরিচালক পদের মধ্যে ২৪টিতেই জয়ী হয়েছেন ফোরাম প্যানেলের প্রার্থীরা। বিজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন:
শাহ রাঈদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ আব্দুর রহিম ফিরোজ, ফয়সাল সামাদ, ইনামুল হক খান, ভিদিয়া অমৃত খান, হাসিব উদ্দিন, রেজোয়ান সেলিম, মোহাম্মদ আব্দুস সালাম, শিহাব উদ্দোজা চৌধুরী, নাফিস উদ দৌলা, সুমাইয়া ইসলাম রোজালিন, ফাহিমা আক্তার, মজুমদার আরিফুর রহমান, আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, শেখ হোসেন মোহাম্মদ মোস্তাফিজ, কাজী মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ হোসনে কমার আলম, এ বি এম শামছুদ্দিন, আসেফ কামাল পাশা, রশিদ আহমেদ হোসাইনী, রুমানা রশীদ, মোহাম্মদ সোহেল ও সামিহা আজিম।
ঢাকা অঞ্চলে সম্মিলিত পরিষদের একমাত্র জয়ী প্রার্থী সংগঠনের সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান, তিনি ৮১৩ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রামের ৯টি পরিচালক পদের মধ্যে ৬টিতে বিজয়ী হয়েছেন ফোরাম প্যানেলের প্রার্থীরা। তারা হলেন:
সেলিম রহমান (১,০৫৮ ভোট), এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সাকিফ আহমেদ সালাম, মোহাম্মদ সাইফ উল্যাহ মানসুর, মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী ও এনামুল আজিজ চৌধুরী।
সম্মিলিত পরিষদের প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, এস এম আবু তৈয়ব ও রাকিবুল আলম চৌধুরী এই অঞ্চলের বাকি তিনটি পদে জয় পান।
ঢাকা কেন্দ্রে ১,৫৬৪ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দেন ১,৩৭৭ জন, যা ভোটার উপস্থিতির দিক থেকে ৮৮.২১ শতাংশ। চট্টগ্রামে ভোট পড়ে ২৫৪টি, যা ৮৩.৮৩ শতাংশ।
ভোট গণনার পুরো প্রক্রিয়া বড় পর্দায় সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। রাত ১টার কিছু আগে নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল ও সদস্যরা আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করেন।
আগামী ২ জুন বিজয়ী পরিচালকদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানেই সভাপতি, সহসভাপতি ও অন্যান্য দায়িত্ব নির্ধারিত হবে। অধিকাংশ পরিচালক পদে ফোরাম জয় পাওয়ায় মাহমুদ হাসানের সভাপতি হওয়া এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
এই নির্বাচনে তিনটি প্যানেল অংশ নেয়: ফোরাম, সম্মিলিত পরিষদ এবং ঐক্যজোট। তবে মূল লড়াই হয় ফোরাম ও সম্মিলিত পরিষদের মধ্যে।
রোববার, ০১ জুন ২০২৫
তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল বিপুল ব্যবধানে জয় পেয়েছে। পরিচালক পদের ৩৫টি আসনের মধ্যে ৩১টিতেই জয়ী হয়েছেন মাহমুদ হাসান খানের নেতৃত্বাধীন এই প্যানেলের প্রার্থীরা।
শনিবার ঢাকার র্যাডিসন হোটেলে রাত ১টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করে নির্বাচন বোর্ড।
ফোরাম প্যানেলের নেতা ও রাইজিং ফ্যাশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান নির্বাচনে এক হাজার ১৪৯ ভোট পেয়ে পরিচালক পদে জয়ী হয়েছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে তিনিই আগামী দুই বছর বিজিএমইএর নেতৃত্ব দেবেন।
ঢাকা অঞ্চলের ২৬টি পরিচালক পদের মধ্যে ২৪টিতেই জয়ী হয়েছেন ফোরাম প্যানেলের প্রার্থীরা। বিজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন:
শাহ রাঈদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ আব্দুর রহিম ফিরোজ, ফয়সাল সামাদ, ইনামুল হক খান, ভিদিয়া অমৃত খান, হাসিব উদ্দিন, রেজোয়ান সেলিম, মোহাম্মদ আব্দুস সালাম, শিহাব উদ্দোজা চৌধুরী, নাফিস উদ দৌলা, সুমাইয়া ইসলাম রোজালিন, ফাহিমা আক্তার, মজুমদার আরিফুর রহমান, আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, শেখ হোসেন মোহাম্মদ মোস্তাফিজ, কাজী মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ হোসনে কমার আলম, এ বি এম শামছুদ্দিন, আসেফ কামাল পাশা, রশিদ আহমেদ হোসাইনী, রুমানা রশীদ, মোহাম্মদ সোহেল ও সামিহা আজিম।
ঢাকা অঞ্চলে সম্মিলিত পরিষদের একমাত্র জয়ী প্রার্থী সংগঠনের সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান, তিনি ৮১৩ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রামের ৯টি পরিচালক পদের মধ্যে ৬টিতে বিজয়ী হয়েছেন ফোরাম প্যানেলের প্রার্থীরা। তারা হলেন:
সেলিম রহমান (১,০৫৮ ভোট), এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সাকিফ আহমেদ সালাম, মোহাম্মদ সাইফ উল্যাহ মানসুর, মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী ও এনামুল আজিজ চৌধুরী।
সম্মিলিত পরিষদের প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, এস এম আবু তৈয়ব ও রাকিবুল আলম চৌধুরী এই অঞ্চলের বাকি তিনটি পদে জয় পান।
ঢাকা কেন্দ্রে ১,৫৬৪ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দেন ১,৩৭৭ জন, যা ভোটার উপস্থিতির দিক থেকে ৮৮.২১ শতাংশ। চট্টগ্রামে ভোট পড়ে ২৫৪টি, যা ৮৩.৮৩ শতাংশ।
ভোট গণনার পুরো প্রক্রিয়া বড় পর্দায় সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। রাত ১টার কিছু আগে নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল ও সদস্যরা আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করেন।
আগামী ২ জুন বিজয়ী পরিচালকদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানেই সভাপতি, সহসভাপতি ও অন্যান্য দায়িত্ব নির্ধারিত হবে। অধিকাংশ পরিচালক পদে ফোরাম জয় পাওয়ায় মাহমুদ হাসানের সভাপতি হওয়া এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
এই নির্বাচনে তিনটি প্যানেল অংশ নেয়: ফোরাম, সম্মিলিত পরিষদ এবং ঐক্যজোট। তবে মূল লড়াই হয় ফোরাম ও সম্মিলিত পরিষদের মধ্যে।