বাংলাদেশের কৃষি ও খাদ্যখাতে দীর্ঘদিনের অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন ২০২৫ সালের জন্য টপ এগ্রি ফুড পাইওনিয়ার হিসেবে অ্যাওয়ার্ড (বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার) পাচ্ছেন দেশের শীর্ষ উদ্যোক্তা আবদুল আউয়াল মিন্টু।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন ২০২৫ সালের জন্য বিশ্বের ২৭ দেশের ৩৯ জনকে ‘কৃষি খাদ্যের অগ্রদূত’ হিসেবে পুরস্কৃত করছে। সেই তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের শীর্ষ উদ্যোক্তা, রাজনীতিবিদ এবং লাল তীর সিডস লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল আউয়াল মিন্টু।
চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বীজ, সবজি ও প্রাণিসম্পদ খাতসহ কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তায় কাজ করছেন মিন্টু। ১৯৯৪ সালে ২৫ একর জমির ওপর তিনি ‘লাল তীর সীডস লিমিটেড’ প্রতিষ্ঠা করেন, যা আজ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শীর্ষ বেসরকারি কৃষি প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম। বর্তমানে এটি জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থাগুলোর পর্যবেক্ষণে আঞ্চলিকভাবে সপ্তম স্থানে রয়েছে।
আবদুল আউয়াল মিন্টু ১৯৮১ সালে মূলত ব্যবসা শুরু করেন। আর ১৯৯৪ সালে মাত্র ২৫ একর জমির ওপর তিনি বীজ উন্নয়নে গবেষণাগার ও খামার তৈরি করেন। বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বীজ টেস্টিং ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করেছেন তিনি। লাল তীর ছাড়া আইএসটিএ সনদপ্রাপ্ত কোনো বীজ ল্যাবরেটরি বাংলাদেশে নেই। বেসরকারিভাবে তার প্রতিষ্ঠানই প্রথম দেশে হাইব্রীড বীজসহ উন্নত বীজ প্রচলন করেছেন।
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির ৩৯তম বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মাননা জানানো হবে। ২০২৫ সালের ২১-২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া রাজ্যের ডেস মইনসে অনুষ্ঠিত নরম্যান ই. বোরলাগ আন্তর্জাতিক সংলাপের সময় এ পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
বাংলাদেশের কৃষি ও খাদ্যখাতে দীর্ঘদিনের অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন ২০২৫ সালের জন্য টপ এগ্রি ফুড পাইওনিয়ার হিসেবে অ্যাওয়ার্ড (বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার) পাচ্ছেন দেশের শীর্ষ উদ্যোক্তা আবদুল আউয়াল মিন্টু।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন ২০২৫ সালের জন্য বিশ্বের ২৭ দেশের ৩৯ জনকে ‘কৃষি খাদ্যের অগ্রদূত’ হিসেবে পুরস্কৃত করছে। সেই তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের শীর্ষ উদ্যোক্তা, রাজনীতিবিদ এবং লাল তীর সিডস লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল আউয়াল মিন্টু।
চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বীজ, সবজি ও প্রাণিসম্পদ খাতসহ কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তায় কাজ করছেন মিন্টু। ১৯৯৪ সালে ২৫ একর জমির ওপর তিনি ‘লাল তীর সীডস লিমিটেড’ প্রতিষ্ঠা করেন, যা আজ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শীর্ষ বেসরকারি কৃষি প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম। বর্তমানে এটি জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থাগুলোর পর্যবেক্ষণে আঞ্চলিকভাবে সপ্তম স্থানে রয়েছে।
আবদুল আউয়াল মিন্টু ১৯৮১ সালে মূলত ব্যবসা শুরু করেন। আর ১৯৯৪ সালে মাত্র ২৫ একর জমির ওপর তিনি বীজ উন্নয়নে গবেষণাগার ও খামার তৈরি করেন। বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বীজ টেস্টিং ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করেছেন তিনি। লাল তীর ছাড়া আইএসটিএ সনদপ্রাপ্ত কোনো বীজ ল্যাবরেটরি বাংলাদেশে নেই। বেসরকারিভাবে তার প্রতিষ্ঠানই প্রথম দেশে হাইব্রীড বীজসহ উন্নত বীজ প্রচলন করেছেন।
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির ৩৯তম বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মাননা জানানো হবে। ২০২৫ সালের ২১-২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া রাজ্যের ডেস মইনসে অনুষ্ঠিত নরম্যান ই. বোরলাগ আন্তর্জাতিক সংলাপের সময় এ পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।