টানা ৫ কার্যদিবস পতনের পর বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সামান্য উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে কমেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৪৬.১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪.৫২ পয়েন্ট, ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.৬৩ ও সিডিএসইসি ৫.০৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০৯৮.৮০ পয়েন্ট, ১৬৮০.১৩ পয়েন্টে ও ৯৭৯.৪৮ পয়েন্টে। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৯৬৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট যা আগের দিন থেকে ১৪৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১১২ কোটি ৩ লাখ টাকার। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) ৩৫৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৪টির বা ৪৩.৫০ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৩৫টির বা ৩৮.১৩ শতাংশের এবং ৬৫টি বা ১৮.৩৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ২৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৮২৪.১৩ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির দর। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সিএসইতে ৩৫ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২৯টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির পৌনে ১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৪০ লাখ ৮৭ হাজার ৯৬২টি শেয়ার ৪৮ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৬ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩ কোটি ৬২ লাখ ৭৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৪ লাখ ২০ হাজার টাকার এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ারের।
এছাড়া উত্তরা ব্যাংকের ১ কোটি ২৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, এসএস স্টিল ১২ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৬০ লাখ ৮০ হাজার টাকার, সমতা লেদারের ৬ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ২২ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২৪ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ৫০ লাখ ১০ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৫২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৫ লাখ টাকার, এমজেএলবিডির ৪০ লাখ ১৫ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৩০ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, আইএফআইসির ২১ লাখ টাকার, জিকিউ বলপেনের ২৪ লাখ ৩১ লাখ টাকার, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ২৭ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ২১ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ২৬ লাখ ২২ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৪৭ লাখ ৩৯৯ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ২৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ২৩ লাখ টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৮ হাজার টাকার এবং আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০
টানা ৫ কার্যদিবস পতনের পর বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সামান্য উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে কমেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৪৬.১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪.৫২ পয়েন্ট, ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.৬৩ ও সিডিএসইসি ৫.০৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০৯৮.৮০ পয়েন্ট, ১৬৮০.১৩ পয়েন্টে ও ৯৭৯.৪৮ পয়েন্টে। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৯৬৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট যা আগের দিন থেকে ১৪৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১১২ কোটি ৩ লাখ টাকার। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) ৩৫৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৪টির বা ৪৩.৫০ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৩৫টির বা ৩৮.১৩ শতাংশের এবং ৬৫টি বা ১৮.৩৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ২৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৮২৪.১৩ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির দর। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সিএসইতে ৩৫ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২৯টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির পৌনে ১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৪০ লাখ ৮৭ হাজার ৯৬২টি শেয়ার ৪৮ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৬ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩ কোটি ৬২ লাখ ৭৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৪ লাখ ২০ হাজার টাকার এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ারের।
এছাড়া উত্তরা ব্যাংকের ১ কোটি ২৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, এসএস স্টিল ১২ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৬০ লাখ ৮০ হাজার টাকার, সমতা লেদারের ৬ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ২২ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২৪ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ৫০ লাখ ১০ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৫২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৫ লাখ টাকার, এমজেএলবিডির ৪০ লাখ ১৫ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৩০ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, আইএফআইসির ২১ লাখ টাকার, জিকিউ বলপেনের ২৪ লাখ ৩১ লাখ টাকার, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ২৭ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ২১ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ২৬ লাখ ২২ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৪৭ লাখ ৩৯৯ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ২৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ২৩ লাখ টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৮ হাজার টাকার এবং আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।