লকডাউনের খবরে রোববার (৪ এপ্রিল) শেয়ারবাজারে বড় ধস নামে। তবে লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে বড় উত্থানে রয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। এরই ধারাবাহিকতায় আগের দিনের মতো মঙ্গলবারও (৬ এপ্রিল) বড় উত্থান হয়েছে। এদিন শেয়রবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০৩.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২৮১.৩৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২১.৮৮ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪৩.৬০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২০৪.৬১ পয়েন্টে এবং ১৯৮৮.২৬ পয়েন্টে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিন থেকে ২৭১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার।
ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৪৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৪০টির বা ৬৯.৩৬ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ১৫টির বা ৪.৩৪ শতাংশের এবং ৯১টির বা ২৬.৩০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৯৭.১১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ২৬১.৭১ পয়েন্টে। সিএসইতে মঙ্গলবার ১৮৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ১২টির আর ৩০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১৫০ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ২৩টি কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৮১ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯টি শেয়ার ৬৬ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৫১ কোটি ২২ লাখ ২৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৫ কোটি ৩৯ লাখ ৫২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৫৯ লাখ ২০ হাজার টাকার স্কয়ার ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের।
এছাড়া এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৪৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বার্জার পেইন্টসের ৪ কোটি ৭০ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ২৯ লাখ ৬ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ২ কোটি ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, এমারেল্ড অয়েলের ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, জেনেক্সের ৮ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রোর ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৩ কোটি ২৯ লাখ টাকার, ম্যারিকোর ৬১ লাখ ২৬ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ১১ লাখ ১৮ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৩ লাখ ২৬ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৬৩ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ২ কোটি ৮৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার, সি পার্লের ৫ ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার এবং উত্তরা ব্যাংকের ২ কোটি ৮২ লাখ ৯০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসই’র লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫টির বা ৪.৩৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সোমবার (৫ এপ্রিল) মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৩.৩০ টাকায়। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১১.৭০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৬০ টাকা বা ১২.০৩ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে মার্কেন্টাইল ব্যাংক ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিআইএফসির ৪.৭৬ শতাংশ, এসিআই ফর্মুলেশনের ২.৮৮ শতাংশ, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ২.৭৭ শতাংশ, এসইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২.৪৩ শতাংশ, আইএলএফএসএলের ২.২৭ শতাংশ, ব্যাংক এশিয়ার ১.১৫ শতাংশ, ফারইস্ট নিটিংয়ের ১.১২ শতাংশ, তশরিফার ০.৮৮ শতাংশ এবং পূবালী ব্যাংকের শেয়ার দর ০.৮৪ শতাংশ কমেছে।
এছাড়া মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৪০টির বা ৬৯.৩৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকায় শতভাগ বীমা খাতের কোম্পানি দখলে নিয়েছে। সোমবার লেনদেন শেষে ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩৬ টাকায়। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৩৯.৬০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩.৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ইসলামী ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১০ শতাংশ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৪ শতাংশ, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৪ শতাংশ, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৪ শতাংশ, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৪ শতাংশ, জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৩ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৩ শতাংশ, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮৯ শতাংশ এবং রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৯.৮৮ শতাংশ বেড়েছে।
মঙ্গলবার, ০৬ এপ্রিল ২০২১
লকডাউনের খবরে রোববার (৪ এপ্রিল) শেয়ারবাজারে বড় ধস নামে। তবে লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে বড় উত্থানে রয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। এরই ধারাবাহিকতায় আগের দিনের মতো মঙ্গলবারও (৬ এপ্রিল) বড় উত্থান হয়েছে। এদিন শেয়রবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০৩.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২৮১.৩৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২১.৮৮ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪৩.৬০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২০৪.৬১ পয়েন্টে এবং ১৯৮৮.২৬ পয়েন্টে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিন থেকে ২৭১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার।
ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৪৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৪০টির বা ৬৯.৩৬ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ১৫টির বা ৪.৩৪ শতাংশের এবং ৯১টির বা ২৬.৩০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৯৭.১১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ২৬১.৭১ পয়েন্টে। সিএসইতে মঙ্গলবার ১৮৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ১২টির আর ৩০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১৫০ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ২৩টি কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৮১ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯টি শেয়ার ৬৬ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৫১ কোটি ২২ লাখ ২৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৫ কোটি ৩৯ লাখ ৫২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৫৯ লাখ ২০ হাজার টাকার স্কয়ার ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের।
এছাড়া এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৪৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বার্জার পেইন্টসের ৪ কোটি ৭০ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ২৯ লাখ ৬ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ২ কোটি ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, এমারেল্ড অয়েলের ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, জেনেক্সের ৮ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রোর ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৩ কোটি ২৯ লাখ টাকার, ম্যারিকোর ৬১ লাখ ২৬ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ১১ লাখ ১৮ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৩ লাখ ২৬ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৬৩ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ২ কোটি ৮৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার, সি পার্লের ৫ ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার এবং উত্তরা ব্যাংকের ২ কোটি ৮২ লাখ ৯০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসই’র লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫টির বা ৪.৩৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সোমবার (৫ এপ্রিল) মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৩.৩০ টাকায়। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১১.৭০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৬০ টাকা বা ১২.০৩ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে মার্কেন্টাইল ব্যাংক ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিআইএফসির ৪.৭৬ শতাংশ, এসিআই ফর্মুলেশনের ২.৮৮ শতাংশ, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ২.৭৭ শতাংশ, এসইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২.৪৩ শতাংশ, আইএলএফএসএলের ২.২৭ শতাংশ, ব্যাংক এশিয়ার ১.১৫ শতাংশ, ফারইস্ট নিটিংয়ের ১.১২ শতাংশ, তশরিফার ০.৮৮ শতাংশ এবং পূবালী ব্যাংকের শেয়ার দর ০.৮৪ শতাংশ কমেছে।
এছাড়া মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৪০টির বা ৬৯.৩৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকায় শতভাগ বীমা খাতের কোম্পানি দখলে নিয়েছে। সোমবার লেনদেন শেষে ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩৬ টাকায়। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৩৯.৬০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩.৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ইসলামী ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১০ শতাংশ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৪ শতাংশ, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৪ শতাংশ, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৪ শতাংশ, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৪ শতাংশ, জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৩ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৩ শতাংশ, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮৯ শতাংশ এবং রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৯.৮৮ শতাংশ বেড়েছে।