শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৬৬টি কোম্পানি থেকে ফ্লোর প্রাইসের (পতনের সর্বনিম্ন সীমা) নির্দেশনা প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বুধবার (৭ এপ্রিল) কমিশনের ৭৬৯তম নিয়মিত সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে যা আগামিকাল থেকে কার্যকর হবে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ও শেয়ারবাজারের উন্নয়নে প্রাথমিকভাবে ৬৬টি কোম্পানি থেকে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হল যা গতবছরের ১৯ মার্চ করোনা মহামারীর কবলে পতনরোধে দেয়া হয়েছিল। বর্তমানে ১১০টি কোম্পানি সিকিউরিটিজ ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। এরমধ্যে ৬৬টি থেকে প্রত্যাহার করে নেয়া হলো। বাকিগুলোর ক্ষেত্রে পরবর্তীতে সম্ভবত ২ ধাপে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা তুলে নেয়া হবে।
কমিশনের এই নির্দেশনার ফলে ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকা শেয়ারগুলোর লেনদেন শুরু হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। যেগুলোর অধিকাংশই দীর্ঘদিন ধরে কেনাবেচা বন্ধ রয়েছে।
বুধবার, ০৭ এপ্রিল ২০২১
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৬৬টি কোম্পানি থেকে ফ্লোর প্রাইসের (পতনের সর্বনিম্ন সীমা) নির্দেশনা প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বুধবার (৭ এপ্রিল) কমিশনের ৭৬৯তম নিয়মিত সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে যা আগামিকাল থেকে কার্যকর হবে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ও শেয়ারবাজারের উন্নয়নে প্রাথমিকভাবে ৬৬টি কোম্পানি থেকে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হল যা গতবছরের ১৯ মার্চ করোনা মহামারীর কবলে পতনরোধে দেয়া হয়েছিল। বর্তমানে ১১০টি কোম্পানি সিকিউরিটিজ ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। এরমধ্যে ৬৬টি থেকে প্রত্যাহার করে নেয়া হলো। বাকিগুলোর ক্ষেত্রে পরবর্তীতে সম্ভবত ২ ধাপে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা তুলে নেয়া হবে।
কমিশনের এই নির্দেশনার ফলে ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকা শেয়ারগুলোর লেনদেন শুরু হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। যেগুলোর অধিকাংশই দীর্ঘদিন ধরে কেনাবেচা বন্ধ রয়েছে।