করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধিতে এক সপ্তাহব্যাপী লকডাউনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশ এবং সামনে এ লকডাউন বাড়বে কিনা সে ব্যাপারেও এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। নতুন এই পরিস্থিতি সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্যই প্রতিকূলতা তৈরি করবে। এমন অবস্থায় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ (https://www.daraz.com.bd/) সকল প্রকার সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে গ্রাহকসেবা চালিয়ে যাওয়ার জন্য নিজেদেরকে নতুন উদ্যমে প্রস্তুত করছে। সংকট ব্যবস্থাপনার পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার দারাজ ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
গৃহীত পদক্ষেপগুলোর মধ্যে সকল ডেক্স ফ্যাসিলিটিগুলোতে সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম (যেমন: মাস্ক, গ্লাভস এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ইত্যাদি) ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, প্রবেশপথে ডিসইনফেকশন বুথ স্থাপন এবং কর্মীদের তাপমাত্রা পরিমাপ করা, পঞ্চাশ শতাংশ লোকবলসহ শিফটে অপারেশন পরিচালনা এবং দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর সম্পূর্ণ ফ্যাসিলিটিজ পরিষ্কার করা অন্যতম। গ্রাহকের দোরগোড়ায় প্যাকেজটিকে জীবাণুমুক্ত করারও নির্দেশ দেয়া হয়েছে, যাতে জীবাণু বিহীন সরবরাহ নিশ্চিত করা যায়। এছাড়াও, দারাজ গ্রাহকদের সুরক্ষার জন্য টাচলেস ডেলিভারি ও টাচলেস লেনদেনকে উৎসাহিত করছে।
এ নিষয়ে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদুল হক বলেন, ‘আমরা সবসময় মুনাফার আগে গ্রাহকদের প্রাধান্য দেই। আমরা সম্ভাব্য সকলকর্মীর জন্য ওয়ার্ক ফ্রম-হোম ঘোষণা করেছি যেন তারা সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারে। তবে, নির্ভরযোগ্য অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে গ্রাহকদের জন্য ডেলিভারি সেবা চালু রাখছি। প্রতিটি প্যাকেজের সুরক্ষা নিশ্চিত করে আমাদের ডেলিভারি অব্যাহত থাকবে।’
বুধবার, ০৭ এপ্রিল ২০২১
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধিতে এক সপ্তাহব্যাপী লকডাউনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশ এবং সামনে এ লকডাউন বাড়বে কিনা সে ব্যাপারেও এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। নতুন এই পরিস্থিতি সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্যই প্রতিকূলতা তৈরি করবে। এমন অবস্থায় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ (https://www.daraz.com.bd/) সকল প্রকার সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে গ্রাহকসেবা চালিয়ে যাওয়ার জন্য নিজেদেরকে নতুন উদ্যমে প্রস্তুত করছে। সংকট ব্যবস্থাপনার পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার দারাজ ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
গৃহীত পদক্ষেপগুলোর মধ্যে সকল ডেক্স ফ্যাসিলিটিগুলোতে সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম (যেমন: মাস্ক, গ্লাভস এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ইত্যাদি) ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, প্রবেশপথে ডিসইনফেকশন বুথ স্থাপন এবং কর্মীদের তাপমাত্রা পরিমাপ করা, পঞ্চাশ শতাংশ লোকবলসহ শিফটে অপারেশন পরিচালনা এবং দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর সম্পূর্ণ ফ্যাসিলিটিজ পরিষ্কার করা অন্যতম। গ্রাহকের দোরগোড়ায় প্যাকেজটিকে জীবাণুমুক্ত করারও নির্দেশ দেয়া হয়েছে, যাতে জীবাণু বিহীন সরবরাহ নিশ্চিত করা যায়। এছাড়াও, দারাজ গ্রাহকদের সুরক্ষার জন্য টাচলেস ডেলিভারি ও টাচলেস লেনদেনকে উৎসাহিত করছে।
এ নিষয়ে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদুল হক বলেন, ‘আমরা সবসময় মুনাফার আগে গ্রাহকদের প্রাধান্য দেই। আমরা সম্ভাব্য সকলকর্মীর জন্য ওয়ার্ক ফ্রম-হোম ঘোষণা করেছি যেন তারা সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারে। তবে, নির্ভরযোগ্য অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে গ্রাহকদের জন্য ডেলিভারি সেবা চালু রাখছি। প্রতিটি প্যাকেজের সুরক্ষা নিশ্চিত করে আমাদের ডেলিভারি অব্যাহত থাকবে।’