কারখানার ভেতরে থাকা আবাসিক কর্মীদের হয়রানি না করতে প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়েছে নিটওয়্যার গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ। সংগঠনটি বলছে, সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধে তারা কারখানায় উৎপাদন চালু রাখবে না। কিন্তু কারখানার নিরাপত্তা ও সংরক্ষণের স্বার্থে নিয়োজিত কর্মী ও উদ্যোক্তাদের কারখানায় অবস্থানের ক্ষেত্রে কোন প্রকার হয়রানি না করার অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি। এ সংক্রান্ত একটি চিঠি সোমবার (২৬ জুলাই) ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, কুমিল্লা ও ফেনীর জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠিয়েছে বিকেএমইএ।
সংগঠনের সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, যদি কোন শিল্প কারখানা খোলা রেখে উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রাখে সেক্ষেত্রে প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলে এতে বিকেএমইএর কোন প্রকার আপত্তি নেই। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কারখানার অভ্যন্তরে কিছু সংখ্যক জনবল অথবা উদ্যোক্তারা অবস্থান করলে তাদের কোন অবস্থায় হয়রানি না করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
চিঠিতে বলা হয়, সরকার ঘোষিত চলমান লকডাউনের প্রতি বিকেএমইএর পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, সবার আগে মানুষের জীবন এবং রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা। তাই লকডাউন বিষয়ে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ প্রতিপালনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে এ বিষয়ে অবহিত করা প্রয়োজন যে, নিট শিল্প কারখানাগুলো বিরাট পুঁজিনির্ভর ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর যন্ত্রপাতিসমৃদ্ধ রপ্তানিমুখী শিল্প।
চলমান লকডাউনে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, এ শিল্পে উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে এতো বড় বড় কারখানাগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার স্বার্থে কারখানার অভ্যন্তরে বাধ্যতামূলকভাবে স্বল্পসংখ্যক লোকবল নিয়োজিত রাখতে হয়। কারখানা বন্ধ থাকার সময় গ্যাস ও বিদ্যুতের চাপ বেশি থাকে। তার ওপর বর্তমানে আবহাওয়া প্রচন্ড গরম। ফলে প্রতিনিয়ত গ্যাস ও বিদ্যুতের নিয়ন্ত্রণ সুইচ বোর্ড পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে হয়, অন্যথায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে। ফলে এ বিষয়গুলো মনিটরিং করার জন্যও বর্তমান সময়ে কারখানায় স্বল্পসংখ্যক জনবল নিয়োজিত রাখতে হচ্ছে। কারখানাগুলোতে ব্যবহৃত মেশিনারিজগুলো অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং এগুলোর নিয়মিত চেকিং প্রয়োজন।
মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই ২০২১
কারখানার ভেতরে থাকা আবাসিক কর্মীদের হয়রানি না করতে প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়েছে নিটওয়্যার গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ। সংগঠনটি বলছে, সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধে তারা কারখানায় উৎপাদন চালু রাখবে না। কিন্তু কারখানার নিরাপত্তা ও সংরক্ষণের স্বার্থে নিয়োজিত কর্মী ও উদ্যোক্তাদের কারখানায় অবস্থানের ক্ষেত্রে কোন প্রকার হয়রানি না করার অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি। এ সংক্রান্ত একটি চিঠি সোমবার (২৬ জুলাই) ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, কুমিল্লা ও ফেনীর জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠিয়েছে বিকেএমইএ।
সংগঠনের সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, যদি কোন শিল্প কারখানা খোলা রেখে উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রাখে সেক্ষেত্রে প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলে এতে বিকেএমইএর কোন প্রকার আপত্তি নেই। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কারখানার অভ্যন্তরে কিছু সংখ্যক জনবল অথবা উদ্যোক্তারা অবস্থান করলে তাদের কোন অবস্থায় হয়রানি না করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
চিঠিতে বলা হয়, সরকার ঘোষিত চলমান লকডাউনের প্রতি বিকেএমইএর পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, সবার আগে মানুষের জীবন এবং রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা। তাই লকডাউন বিষয়ে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ প্রতিপালনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে এ বিষয়ে অবহিত করা প্রয়োজন যে, নিট শিল্প কারখানাগুলো বিরাট পুঁজিনির্ভর ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর যন্ত্রপাতিসমৃদ্ধ রপ্তানিমুখী শিল্প।
চলমান লকডাউনে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, এ শিল্পে উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে এতো বড় বড় কারখানাগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার স্বার্থে কারখানার অভ্যন্তরে বাধ্যতামূলকভাবে স্বল্পসংখ্যক লোকবল নিয়োজিত রাখতে হয়। কারখানা বন্ধ থাকার সময় গ্যাস ও বিদ্যুতের চাপ বেশি থাকে। তার ওপর বর্তমানে আবহাওয়া প্রচন্ড গরম। ফলে প্রতিনিয়ত গ্যাস ও বিদ্যুতের নিয়ন্ত্রণ সুইচ বোর্ড পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে হয়, অন্যথায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে। ফলে এ বিষয়গুলো মনিটরিং করার জন্যও বর্তমান সময়ে কারখানায় স্বল্পসংখ্যক জনবল নিয়োজিত রাখতে হচ্ছে। কারখানাগুলোতে ব্যবহৃত মেশিনারিজগুলো অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং এগুলোর নিয়মিত চেকিং প্রয়োজন।