ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি গ্রাহকদের পর এবার পণ্য সরবরাহকারীদের কাছে কত টাকা দেনা আছে তা জানাল। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তাদের কাছে পণ্য সরবরাহকারীরা প্রায় ২০৬ কোটি টাকা পাবেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর এ হিসাব দিয়েছে ইভ্যালি।
এর আগে গত (২৬ আগস্ট) দেওয়া হিসাবে ইভ্যালি জানিয়েছিল, গ্রাহকেরা তাদের কাছে ৩১১ কোটি টাকা পাবেন। গ্রাহকের পাওনার সমপরিমাণ টাকা পণ্য কেনার জন্য অগ্রিম মূল্য বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে।
ইভ্যালির হিসাব অনুযায়ী, গত ১৫ জুলাই পর্যন্ত মার্চেন্টদের কাছে তাদের দেনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৮৩ টাকা। মূলত এসব মার্চেন্টের কাছ থেকে পণ্য কিনে গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে ইভ্যালি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হিসাব বিবরণীতে বলা হয়েছে, যেকোনো ব্যবসায়ে ক্রেডিট সুবিধা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং তা যুগ যুগ ধরে প্রতিটি ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে বিদ্যমান। ইভ্যালির সঙ্গে সব সরবরাহকারীর ক্রেডিট–সংক্রান্ত চুক্তি বিদ্যমান আছে। তাই যে অর্থ বর্তমানে দেনা হিসেবে আছে, তা অতি স্বাভাবিক ও গ্রহণযোগ্য পরিমাণ।
এর আগে ১৩ আগস্ট ইভ্যালিকে চিঠি দিয়ে ১৫ জুলাই পর্যন্ত কোম্পানির সম্পদ ও দায়ের বিবরণ, গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে দেনার বিবরণ জানতে চায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু ইভ্যালি সময় চায়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি। শেষ পর্যন্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেওয়া সময় মেনে হিসাব দিতে বাধ্য হয় ইভ্যালি।
রোববার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি গ্রাহকদের পর এবার পণ্য সরবরাহকারীদের কাছে কত টাকা দেনা আছে তা জানাল। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তাদের কাছে পণ্য সরবরাহকারীরা প্রায় ২০৬ কোটি টাকা পাবেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর এ হিসাব দিয়েছে ইভ্যালি।
এর আগে গত (২৬ আগস্ট) দেওয়া হিসাবে ইভ্যালি জানিয়েছিল, গ্রাহকেরা তাদের কাছে ৩১১ কোটি টাকা পাবেন। গ্রাহকের পাওনার সমপরিমাণ টাকা পণ্য কেনার জন্য অগ্রিম মূল্য বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে।
ইভ্যালির হিসাব অনুযায়ী, গত ১৫ জুলাই পর্যন্ত মার্চেন্টদের কাছে তাদের দেনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৮৩ টাকা। মূলত এসব মার্চেন্টের কাছ থেকে পণ্য কিনে গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে ইভ্যালি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হিসাব বিবরণীতে বলা হয়েছে, যেকোনো ব্যবসায়ে ক্রেডিট সুবিধা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং তা যুগ যুগ ধরে প্রতিটি ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে বিদ্যমান। ইভ্যালির সঙ্গে সব সরবরাহকারীর ক্রেডিট–সংক্রান্ত চুক্তি বিদ্যমান আছে। তাই যে অর্থ বর্তমানে দেনা হিসেবে আছে, তা অতি স্বাভাবিক ও গ্রহণযোগ্য পরিমাণ।
এর আগে ১৩ আগস্ট ইভ্যালিকে চিঠি দিয়ে ১৫ জুলাই পর্যন্ত কোম্পানির সম্পদ ও দায়ের বিবরণ, গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে দেনার বিবরণ জানতে চায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু ইভ্যালি সময় চায়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি। শেষ পর্যন্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেওয়া সময় মেনে হিসাব দিতে বাধ্য হয় ইভ্যালি।