সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করে শেয়ারবাজারে আরও শেয়ার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। শেয়ার অফ-লোড থেকে প্রাপ্ত অর্থ নতুন শিল্পে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছেন কোম্পানিটির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) গোলাম মুর্শেদ।
বাজারে ১০ শতাংশের কম শেয়ার থাকায় নতুন করে শেয়ার ছাড়ার অনুরোধ জানিয়ে ওয়ালটনসহ তিনটি কোম্পানিকে রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) চিঠি দেয় বিএসইসি। চিঠিতে আগামী এক বছরের মধ্যে ওই কোম্পানিগুলোকে বাজারে ১০ শতাংশ শেয়ারে উন্নীত করার অনুরোধ জানানো হয়। ওই চিঠি ইস্যুর পর পরই শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচক কমে যায়।
এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিএসইসি কার্যালয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যানের সঙ্গে ওয়ালটনের এমডি বৈঠক করেন। বৈঠকে আলোচনার প্রধান বিষয় ছিল বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা করে নতুন শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছানো। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বিএসইসি চেয়ারম্যান ও ওয়ালটন এমডির মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে বাজারে নতুন শেয়ার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওয়ালটন।
সূত্র জানায়, এই মুহূর্তে বাজারে ওয়ালটনের শেয়ার রয়েছে দশমিক ৯৭ শতাংশ। প্রাথমিকভাবে আগামী তিন বছরে বাজারে আরও ৪ দশমিক ৩ শতাংশ শেয়ার ছাড়বে ওয়ালটন। ফলে বাজারে ওয়ালটনের লেনদেনযোগ্য শেয়ার হবে ৫ শতাংশ। ৩ বছর পরে বিএসইসির সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আরও ৫ শতাংশ শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
জানতে চাইলে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এমডি ও সিইও গোলাম মুর্শেদ বলেন, ‘পুঁজিবাজারের নিয়ম-নীতি মেনেই ব্যবসাসহ সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে ওয়ালটন। তাই সাধারণ বিনিয়োগকারী ও দেশের সামগ্রিক উন্নয়ণের স্বার্থে বিএসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমরা দেখা করি। পুঁজিবাজারের উন্নয়ণের স্বার্থে পরবর্তী ৩ বছরের মধ্যে বাজারে ৫ শতাংশ শেয়ারে উন্নীত করতে বিএসইসির কাছে ওয়ালটনের উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের আবেদন ছিল। বিএসইসির চেয়ারম্যান পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থার অভিভাবক।’
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করে শেয়ারবাজারে আরও শেয়ার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। শেয়ার অফ-লোড থেকে প্রাপ্ত অর্থ নতুন শিল্পে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছেন কোম্পানিটির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) গোলাম মুর্শেদ।
বাজারে ১০ শতাংশের কম শেয়ার থাকায় নতুন করে শেয়ার ছাড়ার অনুরোধ জানিয়ে ওয়ালটনসহ তিনটি কোম্পানিকে রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) চিঠি দেয় বিএসইসি। চিঠিতে আগামী এক বছরের মধ্যে ওই কোম্পানিগুলোকে বাজারে ১০ শতাংশ শেয়ারে উন্নীত করার অনুরোধ জানানো হয়। ওই চিঠি ইস্যুর পর পরই শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচক কমে যায়।
এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিএসইসি কার্যালয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যানের সঙ্গে ওয়ালটনের এমডি বৈঠক করেন। বৈঠকে আলোচনার প্রধান বিষয় ছিল বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা করে নতুন শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছানো। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বিএসইসি চেয়ারম্যান ও ওয়ালটন এমডির মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে বাজারে নতুন শেয়ার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওয়ালটন।
সূত্র জানায়, এই মুহূর্তে বাজারে ওয়ালটনের শেয়ার রয়েছে দশমিক ৯৭ শতাংশ। প্রাথমিকভাবে আগামী তিন বছরে বাজারে আরও ৪ দশমিক ৩ শতাংশ শেয়ার ছাড়বে ওয়ালটন। ফলে বাজারে ওয়ালটনের লেনদেনযোগ্য শেয়ার হবে ৫ শতাংশ। ৩ বছর পরে বিএসইসির সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আরও ৫ শতাংশ শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
জানতে চাইলে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এমডি ও সিইও গোলাম মুর্শেদ বলেন, ‘পুঁজিবাজারের নিয়ম-নীতি মেনেই ব্যবসাসহ সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে ওয়ালটন। তাই সাধারণ বিনিয়োগকারী ও দেশের সামগ্রিক উন্নয়ণের স্বার্থে বিএসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমরা দেখা করি। পুঁজিবাজারের উন্নয়ণের স্বার্থে পরবর্তী ৩ বছরের মধ্যে বাজারে ৫ শতাংশ শেয়ারে উন্নীত করতে বিএসইসির কাছে ওয়ালটনের উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের আবেদন ছিল। বিএসইসির চেয়ারম্যান পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থার অভিভাবক।’