বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স আয়োজন করলো প্রতিষ্ঠানটির অর্ধবার্ষিক ইনভেস্টরস মিট যেখানে আইপিডিসি-র আর্থিক অবস্থা, বেঞ্চমার্ক এবং আগামী দিনগুলোর জন্য নির্ধারিত মূল কৌশলগত পরিকল্পনাসমূহ আলোচনা করা হয়। সেশনটিতে অনলাইনে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন সংবাদকর্মী, দেশ-বিদেশের ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টগণ, স্টেকহোল্ডারগণ।
আইপিডিসি-র চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার ফাহমিদা খানসহ সেশনটি সঞ্চালন করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মমিনুল ইসলাম। সেশনটিতে ২০২০ এর অর্ধবার্ষিক অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্র তুলে ধরার পাশাপাশি কোভিড-১৯ পরবর্তী অবস্থার জন্য কোম্পানির নীতিগত অবস্থান সম্পর্কেও জানানো হয়। অনুষ্ঠানে মমিনুল ইসলাম ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাহিরের কটেজ, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি ব্যবসা, নারী ও তরুণ উদ্যোক্তা এবং মধ্যম ও কম আয়ের মানুষজন যারা এই কঠিন সময়েও টেকসই প্রবৃদ্ধি ও মুনাফার গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তাদের প্রযুক্তি নির্ভর এবং সামাজিক ভাবে দায়বদ্ধ ব্যবসা পরিচালনায় বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২০ এর অর্ধবর্ষে এসে আইপিডিসি-র কাস্টমার ডিপোজিটের পরিমাণ ২০১৯ এর ডিসেম্বর থেকে প্রায় ৮.৭% বেড়েছে, ২০১৯ এর অর্ধ-বার্ষিক সময়কাল থেকে ২০২০ এর একই সময়কালে আয় বেড়েছে ২৪.৯% এবং বর্তমানে খেলাপী ঋণের হার ১.৫৯% যা কিনা ইন্ডাস্ট্রিতে সর্বনিম্ন। আইপিডিসি ১৭.২৮% হারে সুদৃঢ় মূলধন পর্যাপ্ততা নিশ্চিত করেছে। অনিশ্চিত সংকটকে বিবেচনা করে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রভিশন রেখেও প্রতিষ্ঠানটির ট্যাক্স পরবর্তী নীট মুনাফার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩১.৬ কোটি টাকা যা বিগত বছরের অর্ধ-বার্ষিক সময়কাল থেকে ১% বেশি। কোম্পানিটি বর্তমান বছরের অর্ধ-বার্ষিক সময়কালে এসে ৬৬৫ কোটি টাকার তারল্য সক্ষমতা নিশ্চিত করেছে যা স্বল্পমেয়াদী দায় পরিশোধের জন্য যথেষ্ট।
অধিবেশনে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মমিনুল ইসলাম বলেন, “আইপিডিসি’র প্রথম অর্ধ-বার্ষিকের আর্থিক চিত্র প্রতিষ্ঠানটির কর্পোরেট সুশাসন, সক্রিয়ভাবে কৌশল প্রণয়ন এবং গ্রাহক, কর্মী ও সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল আচরণের সাক্ষ্য বহন করে। আইপিডিসি-র প্রতি আস্থা রাখার জন্য আমরা আমাদের গ্রাহক এবং সহযোগীদের ধন্যবাদ জানাই। যে গতিতে আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছি তা ধরে রাখতে পারা এবং সমাজের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বর্তমান সংকট থেকে বেড়িয়ে আসতে সাহায্য করতে পারার মাঝেই রয়েছে আমাদের সকল কর্মপ্রচেষ্টার সার্থকতা।”
বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই ২০২০
বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স আয়োজন করলো প্রতিষ্ঠানটির অর্ধবার্ষিক ইনভেস্টরস মিট যেখানে আইপিডিসি-র আর্থিক অবস্থা, বেঞ্চমার্ক এবং আগামী দিনগুলোর জন্য নির্ধারিত মূল কৌশলগত পরিকল্পনাসমূহ আলোচনা করা হয়। সেশনটিতে অনলাইনে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন সংবাদকর্মী, দেশ-বিদেশের ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টগণ, স্টেকহোল্ডারগণ।
আইপিডিসি-র চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার ফাহমিদা খানসহ সেশনটি সঞ্চালন করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মমিনুল ইসলাম। সেশনটিতে ২০২০ এর অর্ধবার্ষিক অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্র তুলে ধরার পাশাপাশি কোভিড-১৯ পরবর্তী অবস্থার জন্য কোম্পানির নীতিগত অবস্থান সম্পর্কেও জানানো হয়। অনুষ্ঠানে মমিনুল ইসলাম ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাহিরের কটেজ, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি ব্যবসা, নারী ও তরুণ উদ্যোক্তা এবং মধ্যম ও কম আয়ের মানুষজন যারা এই কঠিন সময়েও টেকসই প্রবৃদ্ধি ও মুনাফার গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তাদের প্রযুক্তি নির্ভর এবং সামাজিক ভাবে দায়বদ্ধ ব্যবসা পরিচালনায় বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২০ এর অর্ধবর্ষে এসে আইপিডিসি-র কাস্টমার ডিপোজিটের পরিমাণ ২০১৯ এর ডিসেম্বর থেকে প্রায় ৮.৭% বেড়েছে, ২০১৯ এর অর্ধ-বার্ষিক সময়কাল থেকে ২০২০ এর একই সময়কালে আয় বেড়েছে ২৪.৯% এবং বর্তমানে খেলাপী ঋণের হার ১.৫৯% যা কিনা ইন্ডাস্ট্রিতে সর্বনিম্ন। আইপিডিসি ১৭.২৮% হারে সুদৃঢ় মূলধন পর্যাপ্ততা নিশ্চিত করেছে। অনিশ্চিত সংকটকে বিবেচনা করে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রভিশন রেখেও প্রতিষ্ঠানটির ট্যাক্স পরবর্তী নীট মুনাফার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩১.৬ কোটি টাকা যা বিগত বছরের অর্ধ-বার্ষিক সময়কাল থেকে ১% বেশি। কোম্পানিটি বর্তমান বছরের অর্ধ-বার্ষিক সময়কালে এসে ৬৬৫ কোটি টাকার তারল্য সক্ষমতা নিশ্চিত করেছে যা স্বল্পমেয়াদী দায় পরিশোধের জন্য যথেষ্ট।
অধিবেশনে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মমিনুল ইসলাম বলেন, “আইপিডিসি’র প্রথম অর্ধ-বার্ষিকের আর্থিক চিত্র প্রতিষ্ঠানটির কর্পোরেট সুশাসন, সক্রিয়ভাবে কৌশল প্রণয়ন এবং গ্রাহক, কর্মী ও সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল আচরণের সাক্ষ্য বহন করে। আইপিডিসি-র প্রতি আস্থা রাখার জন্য আমরা আমাদের গ্রাহক এবং সহযোগীদের ধন্যবাদ জানাই। যে গতিতে আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছি তা ধরে রাখতে পারা এবং সমাজের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বর্তমান সংকট থেকে বেড়িয়ে আসতে সাহায্য করতে পারার মাঝেই রয়েছে আমাদের সকল কর্মপ্রচেষ্টার সার্থকতা।”