কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালীন শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে মোহাম্মদ জাকির হোসেন নামে এক কর্মকর্তাকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার এবং কর্মকর্তা পরিষদের সর্বশেষ কমিটির সভাপতি ছিলেন।
সোমবার বিকাল ৫ টার দিকে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন তাঁরা।
জানা গেছে, কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন ছাড়াও মোহাম্মদ জাকির হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় তার নামে একটি মামলাও রয়েছে। ঐ মামলায় ১১ নাম্বার আসামী তিনি।
এছাড়াও বিগত সরকারের আমলে শিক্ষকদের মারতে তেড়ে যাওয়া, নথি জালিয়াতিসহ আরও কয়েকটি কারণে গত বছরের ৫ই জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৫ তম সিন্ডিকেটে তাকে চাকরি থেকে ওএসডি করা হয়।
আটকে নেতৃত্ব দেয়া কুবি শিক্ষার্থী হান্নান রহিম বলেন, আন্দোলন চলাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীদের মারধর করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সেজন্য তার নামে একটি মামলাও দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলীয় প্রভাব খাটায়ে বিভিন্ন সময়ে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের তিনি লাঞ্চিত করেছেন। শিক্ষকদেরকে মারতেও তেড়ে গেছেন। সবমিলায়ে তাকে নিয়ে অনেক অভিযোগই ছিলো, যার প্রেক্ষিতে আজকে আমরা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিই।
কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির এসআই লিটন চাকমা বলেন, ডিবি (পুলিশের গোয়েন্দা শাখা) থেকে আমাদের বলা হয়েছে তাকে গ্রেফতার করার জন্য। তবে কোন মামলায় আটক করা হয়েছে আমরা তা বলতে পারবোনা। এখান থেকে নিয়েই আমরা তাকে ডিবিতে হস্তান্তর করবো।
জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে নথি জালিয়াতি, সহকর্মী ও কর্মচারীদের সাথে অসদাচরণ, হেনস্তা ও গালমন্দ, জামাত-শিবির ট্যাগ লাগিয়ে হয়রানি, বিভিন্ন নিয়োগ ও টেন্ডার বানিজ্যের সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে ডেপুটি রেজিস্ট্রার জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষককে হেনস্তা ও লাঞ্ছিত করতে ঔদ্ধত্য হয়ে এগিয়ে যান এই কর্মকর্তা বলে অভিযোগ ।
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালীন শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে মোহাম্মদ জাকির হোসেন নামে এক কর্মকর্তাকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার এবং কর্মকর্তা পরিষদের সর্বশেষ কমিটির সভাপতি ছিলেন।
সোমবার বিকাল ৫ টার দিকে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন তাঁরা।
জানা গেছে, কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন ছাড়াও মোহাম্মদ জাকির হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় তার নামে একটি মামলাও রয়েছে। ঐ মামলায় ১১ নাম্বার আসামী তিনি।
এছাড়াও বিগত সরকারের আমলে শিক্ষকদের মারতে তেড়ে যাওয়া, নথি জালিয়াতিসহ আরও কয়েকটি কারণে গত বছরের ৫ই জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৫ তম সিন্ডিকেটে তাকে চাকরি থেকে ওএসডি করা হয়।
আটকে নেতৃত্ব দেয়া কুবি শিক্ষার্থী হান্নান রহিম বলেন, আন্দোলন চলাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীদের মারধর করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সেজন্য তার নামে একটি মামলাও দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলীয় প্রভাব খাটায়ে বিভিন্ন সময়ে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের তিনি লাঞ্চিত করেছেন। শিক্ষকদেরকে মারতেও তেড়ে গেছেন। সবমিলায়ে তাকে নিয়ে অনেক অভিযোগই ছিলো, যার প্রেক্ষিতে আজকে আমরা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিই।
কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির এসআই লিটন চাকমা বলেন, ডিবি (পুলিশের গোয়েন্দা শাখা) থেকে আমাদের বলা হয়েছে তাকে গ্রেফতার করার জন্য। তবে কোন মামলায় আটক করা হয়েছে আমরা তা বলতে পারবোনা। এখান থেকে নিয়েই আমরা তাকে ডিবিতে হস্তান্তর করবো।
জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে নথি জালিয়াতি, সহকর্মী ও কর্মচারীদের সাথে অসদাচরণ, হেনস্তা ও গালমন্দ, জামাত-শিবির ট্যাগ লাগিয়ে হয়রানি, বিভিন্ন নিয়োগ ও টেন্ডার বানিজ্যের সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে ডেপুটি রেজিস্ট্রার জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষককে হেনস্তা ও লাঞ্ছিত করতে ঔদ্ধত্য হয়ে এগিয়ে যান এই কর্মকর্তা বলে অভিযোগ ।