দেশব্যাপী অব্যাহত যৌন নিপীড়ন ও মাগুরার শিশু ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে লাঠি মিছিল করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
রোববার বিকেল ৩টায় রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি ভিসি চত্বর, নীলক্ষেত, কাটাবন, শাহবাগ ঘুরে আবার রাজু ভাস্কর্য চত্বরে এসে শেষ হয়। ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ ব্যানারে অনুষ্ঠিত এ মিছিলে শিক্ষার্থীরা বাঁশের লাঠি হাতে নানা স্লোগান দেন।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা নয় দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছে—দায় স্বীকার করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ, দেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নিপীড়ন বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, পাহাড়-সমতলসহ সব ঘটনার বিচার নিশ্চিত করা, ধর্ষণের মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধে আইন সংস্কার।
এ ছাড়া, যৌন হয়রানি প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ সেল গঠন, থানায় ধর্ষণের মামলা নিতে জটিলতা দূর করা এবং ভুক্তভোগী ও সাক্ষীদের সুরক্ষায় সাক্ষী সুরক্ষা আইন পর্যালোচনার দাবিও জানান শিক্ষার্থীরা।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
দেশব্যাপী অব্যাহত যৌন নিপীড়ন ও মাগুরার শিশু ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে লাঠি মিছিল করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
রোববার বিকেল ৩টায় রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি ভিসি চত্বর, নীলক্ষেত, কাটাবন, শাহবাগ ঘুরে আবার রাজু ভাস্কর্য চত্বরে এসে শেষ হয়। ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ ব্যানারে অনুষ্ঠিত এ মিছিলে শিক্ষার্থীরা বাঁশের লাঠি হাতে নানা স্লোগান দেন।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা নয় দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছে—দায় স্বীকার করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ, দেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নিপীড়ন বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, পাহাড়-সমতলসহ সব ঘটনার বিচার নিশ্চিত করা, ধর্ষণের মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধে আইন সংস্কার।
এ ছাড়া, যৌন হয়রানি প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ সেল গঠন, থানায় ধর্ষণের মামলা নিতে জটিলতা দূর করা এবং ভুক্তভোগী ও সাক্ষীদের সুরক্ষায় সাক্ষী সুরক্ষা আইন পর্যালোচনার দাবিও জানান শিক্ষার্থীরা।