এককালীন এক কোটি টাকা দাবি
রাজধানীর শাহবাগে একদল শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। তাদের দাবি, জুলাই-অগাস্টে আন্দোলনে নিহত শহীদদের পরিবারকে এককালীন এক কোটি টাকা এবং আহতদের ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক।
মঙ্গলবার জাদুঘরের সামনে দুপুর ১২টা থেকে আড়াইটার মধ্যে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচির মুখপাত্র আমিনুল ইসলাম ইমন সেখানে বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, "আমরা আগে প্রেসক্লাবের সংবাদ সম্মেলনসহ সুশৃঙ্খল কর্মসূচি পালন করেছি। আজকেও আমরা সুশৃঙ্খলভাবে এখানে দাঁড়িয়ে আছি। আমাদের প্রত্যেকের পায়ে বেড়ি পড়ানো আছে, কারণ আমরা যুদ্ধ করেছি এবং সম্মুখ সারির যোদ্ধা ছিলাম। আমাদের ভাইরা শহীদ হয়েছে, আমরা আহত হয়েছি।"
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানো ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ব্যাপক দমন-পীড়ন চালানো হয়। সরকারের গণঅভ্যুত্থান বিশেষ সেল ২১ ডিসেম্বর শহীদদের এবং আহতদের প্রথম ধাপের তালিকা প্রকাশ করে, যেখানে ৮৫৮ জন শহীদের পাশাপাশি ১১ হাজার ৫৫১ জন আহতের নাম উল্লেখ করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৬ জানুয়ারি শহীদদের তালিকা নিয়ে প্রথম গেজেট প্রকাশ করে, যেখানে ৮৩৪ জন শহীদের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে, শহীদ ও আহতদের পরিবারের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা, রাষ্ট্রীয় খরচে সুচিকিৎসা, চিকিৎসার খরচ আজীবন বহন, হত্যকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত বিচার, শহীদ ও আহতদের পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, পুনর্বাসনের জন্য গণঅভ্যুত্থান কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা এবং চাকরির ব্যবস্থা করা।
অতিরিক্ত কর্মসূচির উদ্দেশ্য পরিবর্তন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করে আমিনুল ইসলাম ইমন বলেন, "মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর মতো কিছু লোকজন আওয়ামি লীগের ছত্রছায়ায় থাকা আমাদের আন্দোলনকে অন্য দিকে মোড়াচ্ছে।"
তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, "আমরা এ সরকারের অংশ। আমাদের বিব্রত করবেন না, আমাদের আহত লীগ বলে অপমান করবেন না।"
এককালীন এক কোটি টাকা দাবি
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
রাজধানীর শাহবাগে একদল শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। তাদের দাবি, জুলাই-অগাস্টে আন্দোলনে নিহত শহীদদের পরিবারকে এককালীন এক কোটি টাকা এবং আহতদের ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক।
মঙ্গলবার জাদুঘরের সামনে দুপুর ১২টা থেকে আড়াইটার মধ্যে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচির মুখপাত্র আমিনুল ইসলাম ইমন সেখানে বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, "আমরা আগে প্রেসক্লাবের সংবাদ সম্মেলনসহ সুশৃঙ্খল কর্মসূচি পালন করেছি। আজকেও আমরা সুশৃঙ্খলভাবে এখানে দাঁড়িয়ে আছি। আমাদের প্রত্যেকের পায়ে বেড়ি পড়ানো আছে, কারণ আমরা যুদ্ধ করেছি এবং সম্মুখ সারির যোদ্ধা ছিলাম। আমাদের ভাইরা শহীদ হয়েছে, আমরা আহত হয়েছি।"
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানো ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ব্যাপক দমন-পীড়ন চালানো হয়। সরকারের গণঅভ্যুত্থান বিশেষ সেল ২১ ডিসেম্বর শহীদদের এবং আহতদের প্রথম ধাপের তালিকা প্রকাশ করে, যেখানে ৮৫৮ জন শহীদের পাশাপাশি ১১ হাজার ৫৫১ জন আহতের নাম উল্লেখ করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৬ জানুয়ারি শহীদদের তালিকা নিয়ে প্রথম গেজেট প্রকাশ করে, যেখানে ৮৩৪ জন শহীদের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে, শহীদ ও আহতদের পরিবারের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা, রাষ্ট্রীয় খরচে সুচিকিৎসা, চিকিৎসার খরচ আজীবন বহন, হত্যকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত বিচার, শহীদ ও আহতদের পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, পুনর্বাসনের জন্য গণঅভ্যুত্থান কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা এবং চাকরির ব্যবস্থা করা।
অতিরিক্ত কর্মসূচির উদ্দেশ্য পরিবর্তন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করে আমিনুল ইসলাম ইমন বলেন, "মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর মতো কিছু লোকজন আওয়ামি লীগের ছত্রছায়ায় থাকা আমাদের আন্দোলনকে অন্য দিকে মোড়াচ্ছে।"
তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, "আমরা এ সরকারের অংশ। আমাদের বিব্রত করবেন না, আমাদের আহত লীগ বলে অপমান করবেন না।"