বগুড়ার আলোচিত বহিষ্কৃত শ্রমিক লীগ নেতা তুফান সরকার আগামী ছয় মাস দেশের কোনো আদালতে জামিন চাইতে পারবে না বলে আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
জামিন বিষয়ে জারিকৃত রুল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় আবারও জামিন আবেদন করায় আদালত এই আদেশ দিয়েছে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা জ্ঞাত আয়বহির্ভূতভাবে সম্পদ অর্জনের মামলায় জারিকৃত রুল খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট।
বগুড়ায় ‘ধর্ষণ-নির্যাতনের’ পর মা-মেয়ের মাথা ন্যাড়া করার অভিযোগের মামলায় ২০১৭ সালের ২৯ জুলাই থেকে কারাগারে আছেন তুফান সরকার। পরে তার বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে অবৈধ আয়ের অভিযোগে বগুড়া সদর থানায় মামলা করে দুদক।
এই মামলায় তার জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল খারিজ করে বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) এ আদেশ দিয়েছে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল হাই কোর্ট বেঞ্চ।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সাজ্জাদ হোসেন। আর তুফানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহ আলম সরকার।
গত বছর সেপ্টেম্বরে এ মামলায় তুফান সরকার হাই কোর্টের এই বেঞ্চে জামিন আবেদন করলে আদালত তার জামিন প্রশ্নে রুল জারি করে। সে রুলটি বিচারাধীন থাকার পরও সেই তথ্য গোপন করে সম্প্রতি আবার তিনি জামিন আবেদন করেন। বিষয়টি আদালতের নজরে এলে তুফান সরকার ৬ মাস কোনও আদালতে জামিন চাইতে পারবেন না বলে আদেশ দিলো হাইকোর্ট।
তুফান সরকারের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর বগুড়া সদর থানায় মামলা করে দুদক। মামলায় বলা হয়, জ্ঞাত আয়বহির্ভূতভাবে এক কোটি ৫৯ লাখ ৫৮ হাজার ৮৮৫ টাকা অর্জন করেছেন তুফান সরকার। যা তার আয়কর রিটার্নে দেখিয়েছেন। বাস্তবে আসামি তুফান সরকারের আয়ের কোনও ‘বৈধ উৎস ছিল না’।
বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল ২০২১
বগুড়ার আলোচিত বহিষ্কৃত শ্রমিক লীগ নেতা তুফান সরকার আগামী ছয় মাস দেশের কোনো আদালতে জামিন চাইতে পারবে না বলে আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
জামিন বিষয়ে জারিকৃত রুল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় আবারও জামিন আবেদন করায় আদালত এই আদেশ দিয়েছে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা জ্ঞাত আয়বহির্ভূতভাবে সম্পদ অর্জনের মামলায় জারিকৃত রুল খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট।
বগুড়ায় ‘ধর্ষণ-নির্যাতনের’ পর মা-মেয়ের মাথা ন্যাড়া করার অভিযোগের মামলায় ২০১৭ সালের ২৯ জুলাই থেকে কারাগারে আছেন তুফান সরকার। পরে তার বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে অবৈধ আয়ের অভিযোগে বগুড়া সদর থানায় মামলা করে দুদক।
এই মামলায় তার জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল খারিজ করে বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) এ আদেশ দিয়েছে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল হাই কোর্ট বেঞ্চ।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সাজ্জাদ হোসেন। আর তুফানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহ আলম সরকার।
গত বছর সেপ্টেম্বরে এ মামলায় তুফান সরকার হাই কোর্টের এই বেঞ্চে জামিন আবেদন করলে আদালত তার জামিন প্রশ্নে রুল জারি করে। সে রুলটি বিচারাধীন থাকার পরও সেই তথ্য গোপন করে সম্প্রতি আবার তিনি জামিন আবেদন করেন। বিষয়টি আদালতের নজরে এলে তুফান সরকার ৬ মাস কোনও আদালতে জামিন চাইতে পারবেন না বলে আদেশ দিলো হাইকোর্ট।
তুফান সরকারের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর বগুড়া সদর থানায় মামলা করে দুদক। মামলায় বলা হয়, জ্ঞাত আয়বহির্ভূতভাবে এক কোটি ৫৯ লাখ ৫৮ হাজার ৮৮৫ টাকা অর্জন করেছেন তুফান সরকার। যা তার আয়কর রিটার্নে দেখিয়েছেন। বাস্তবে আসামি তুফান সরকারের আয়ের কোনও ‘বৈধ উৎস ছিল না’।