বান্দরবানের থানচি সদরের জিরো পয়েন্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিন কোটি ৮৫ লাখ টাকা মূল্যের তিন কেজি ৮৫০ গ্রাম আফিম উদ্ধার করা হয়েছে। বান্দরবান সেনা রিজিয়ন ও চট্টগ্রামের র্যাব-৭ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করে।
এ ঘটনায় এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। রোববার (১৮ এপ্রিল) র্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. আনোয়ার হোসেন ভূঞা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মো. আনোয়ার হোসেন ভূঞা বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচি সদরের জিরো পয়েন্ট এলাকায় নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য আফিম ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশে অবস্থান করছেন। এর ভিত্তিতে শনিবার (১৭ এপ্রিল) বান্দরবান সেনা রিজিয়ন ও র্যাব যৌথ অভিযান পরিচালনা করে।
তিনি বলেন, যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে মউসিং ত্রিপুরা (৩৭) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার হাতে থাকা একটি প্লাস্টিকের বস্তার ভেতর সুকৌশলে লুকানো অবস্থায় তিন কেজি ৮৫০ গ্রাম আফিম উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সে দীর্ঘদিন ধরে দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য কথিত আফিম উৎপাদনসহ প্রক্রিয়াজাত করে পাইকারি মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রয় করে আসছেন। উদ্ধার হওয়া মাদকের আনুমানিক মূল্য তিন কোটি ৮৫ লাখ টাকা।
রোববার, ১৮ এপ্রিল ২০২১
বান্দরবানের থানচি সদরের জিরো পয়েন্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিন কোটি ৮৫ লাখ টাকা মূল্যের তিন কেজি ৮৫০ গ্রাম আফিম উদ্ধার করা হয়েছে। বান্দরবান সেনা রিজিয়ন ও চট্টগ্রামের র্যাব-৭ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করে।
এ ঘটনায় এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। রোববার (১৮ এপ্রিল) র্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. আনোয়ার হোসেন ভূঞা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মো. আনোয়ার হোসেন ভূঞা বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচি সদরের জিরো পয়েন্ট এলাকায় নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য আফিম ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশে অবস্থান করছেন। এর ভিত্তিতে শনিবার (১৭ এপ্রিল) বান্দরবান সেনা রিজিয়ন ও র্যাব যৌথ অভিযান পরিচালনা করে।
তিনি বলেন, যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে মউসিং ত্রিপুরা (৩৭) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার হাতে থাকা একটি প্লাস্টিকের বস্তার ভেতর সুকৌশলে লুকানো অবস্থায় তিন কেজি ৮৫০ গ্রাম আফিম উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সে দীর্ঘদিন ধরে দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য কথিত আফিম উৎপাদনসহ প্রক্রিয়াজাত করে পাইকারি মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রয় করে আসছেন। উদ্ধার হওয়া মাদকের আনুমানিক মূল্য তিন কোটি ৮৫ লাখ টাকা।