ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোরসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো এবং সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ গ্রহণ করেছে ঢাকার একটি ট্রাইব্যুনাল। তাদের বিরুদ্ধে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের শুনানির দিন ধার্য করেছেন বিচারক।
রোববার (১২ সেপ্টম্বর) ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আশ সামস জগলুল হোসাইন মামলা ডকেট এবং অন্যান্য কাগজপত্র পর্যালোচনা পূর্বক এ অভিযোগ গ্রহণ করেন।
আসামিরা হলেন- হাঙ্গেরি ভিত্তিক উদ্যোক্তা জুলকারনাইন সায়ের খান ওরফে সামি, সুইডিশ-বাংলাদেশি সাংবাদিক তাসনিম খলিল, বিএলই সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ারহোল্ডার-পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, রাজনৈতিক-নাগরিক সংগঠন রাষ্ট্রচিন্তার সদস্য দিদারুল ইসলাম, আশিক ইমরান এবং স্বপন ওয়াহেদ।
এই ছয় জনের মধ্যে কিশোর, মিনহাজ এবং দিদারুলকে এর আগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তারা এখন জামিনে আছেন। এছাড়া অন্যরা পলাতক। অভিযোগপত্রে সামি, তাসনিম, আশিক ও স্বপনকে পলাতক দেখানোয় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনাল যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাংবাদিক শাহেদ আলমকেও অব্যাহতি দিয়েছেন। একইসঙ্গে জার্মানিভিত্তিক ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিন এবং ফিলিপকে এই অভিযোগ থেকে বাদ দিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা। কারণ তাদের এই ঘটনার সঙ্গে যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।
কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সাব-ইন্সপেক্টর ও তদন্ত কর্মকর্তা আফছার আহমেদ গত ১৩ জুন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেন।
উল্লেখ্য, চলতি বছর গত ২৫ ফেব্রুয়ারি কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে মারা যাওয়ার কারণে লেখক মুসতাক আহমেদের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেয়া হয়। গত বছরের ৬ মে কিশোর, মুস্তাক, দিদারুল ও মিনহাজসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে ডিএসএর অধীনে রমনা থানায় মামলাটি করেন র্যাব-৩-এর সহকারী পরিচালক আবু বকর সিদ্দিক।
রোববার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোরসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো এবং সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ গ্রহণ করেছে ঢাকার একটি ট্রাইব্যুনাল। তাদের বিরুদ্ধে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের শুনানির দিন ধার্য করেছেন বিচারক।
রোববার (১২ সেপ্টম্বর) ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আশ সামস জগলুল হোসাইন মামলা ডকেট এবং অন্যান্য কাগজপত্র পর্যালোচনা পূর্বক এ অভিযোগ গ্রহণ করেন।
আসামিরা হলেন- হাঙ্গেরি ভিত্তিক উদ্যোক্তা জুলকারনাইন সায়ের খান ওরফে সামি, সুইডিশ-বাংলাদেশি সাংবাদিক তাসনিম খলিল, বিএলই সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ারহোল্ডার-পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, রাজনৈতিক-নাগরিক সংগঠন রাষ্ট্রচিন্তার সদস্য দিদারুল ইসলাম, আশিক ইমরান এবং স্বপন ওয়াহেদ।
এই ছয় জনের মধ্যে কিশোর, মিনহাজ এবং দিদারুলকে এর আগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তারা এখন জামিনে আছেন। এছাড়া অন্যরা পলাতক। অভিযোগপত্রে সামি, তাসনিম, আশিক ও স্বপনকে পলাতক দেখানোয় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনাল যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাংবাদিক শাহেদ আলমকেও অব্যাহতি দিয়েছেন। একইসঙ্গে জার্মানিভিত্তিক ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিন এবং ফিলিপকে এই অভিযোগ থেকে বাদ দিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা। কারণ তাদের এই ঘটনার সঙ্গে যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।
কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সাব-ইন্সপেক্টর ও তদন্ত কর্মকর্তা আফছার আহমেদ গত ১৩ জুন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেন।
উল্লেখ্য, চলতি বছর গত ২৫ ফেব্রুয়ারি কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে মারা যাওয়ার কারণে লেখক মুসতাক আহমেদের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেয়া হয়। গত বছরের ৬ মে কিশোর, মুস্তাক, দিদারুল ও মিনহাজসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে ডিএসএর অধীনে রমনা থানায় মামলাটি করেন র্যাব-৩-এর সহকারী পরিচালক আবু বকর সিদ্দিক।