চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী প্রায় শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করে রাজধানী ঢাকায় বিলাসবহুল জীবনযাপন করছিল। অবশেষে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ভিত্তিতে কোতোয়ালি থানা পুলিশ তাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসে। গ্রেপ্তারকৃত হোসাইন হায়দার আলী মেসার্স জুবলী ট্রেডার্স নামক প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিল। সে ২০১২ সালে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে প্রায় ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে নিজেকে আত্মগোপন করে। বিভিন্ন ব্যাংক তার বিরুদ্ধে আদালতে সিআর মামলা দায়ের করলে উক্ত মামলাসমূহের বিচার কার্যশেষে আদালত বিভিন্ন মামলায় প্রায় ১০০ কোটি টাকার অর্থদন্ড প্রদান করে এবং আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
আসামির বাড়ি এবং প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানাধীন হওয়ায় উক্ত গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসমূহ কোতোয়ালি থানায় আসে। আসামি সাজা ভোগ না করার জন্য নিজেকে আত্মগোপন করে রাখে।
এরই মাঝে কোতোয়ালি থানার এএসআই সাইফুল আলম বিশ্বস্থ গুপ্তচরের মাধ্যমে আসামি সম্পর্কে খোঁজখবর নেয়। একপর্যায়ে তিনি সঙ্গীয় অফিসার এএসআই রণেশ বড়ুয়া, এসআই মো. জুবায়ের মৃধা ও সঙ্গীয় ফোর্স আলী হোছাইনদের নিয়ে শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় ডিএমপি, ঢাকার ভাটারা থানাধীন বসুন্ধরা আ/এ এলাকা হতেআসামিকে গ্রেপ্তার করে। আসামিকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে কোতোয়ালি থানায় ১০টি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল হয় বলে পুলিশ জানায়।
কোতোয়ালি থানার ওসি নেজাম উদ্দিন বলেন, আসামি উক্ত টাকা আত্মসাৎ করে ঢাকায় গিয়ে দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ বসবাস শুরু করে। সে সাজা ভোগ না করার জন্য বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে থাকে। বিভিন্ন ব্যাংক থেকে তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ গ্রহণ করে সে উক্ত টাকা দিয়ে ঢাকায় একটি অভিজাত বাড়ি বানায়। সে বাড়িতে তার পরিবারসহ বসবাস করে এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন করে আসছিল।
শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী প্রায় শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করে রাজধানী ঢাকায় বিলাসবহুল জীবনযাপন করছিল। অবশেষে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ভিত্তিতে কোতোয়ালি থানা পুলিশ তাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসে। গ্রেপ্তারকৃত হোসাইন হায়দার আলী মেসার্স জুবলী ট্রেডার্স নামক প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিল। সে ২০১২ সালে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে প্রায় ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে নিজেকে আত্মগোপন করে। বিভিন্ন ব্যাংক তার বিরুদ্ধে আদালতে সিআর মামলা দায়ের করলে উক্ত মামলাসমূহের বিচার কার্যশেষে আদালত বিভিন্ন মামলায় প্রায় ১০০ কোটি টাকার অর্থদন্ড প্রদান করে এবং আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
আসামির বাড়ি এবং প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানাধীন হওয়ায় উক্ত গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসমূহ কোতোয়ালি থানায় আসে। আসামি সাজা ভোগ না করার জন্য নিজেকে আত্মগোপন করে রাখে।
এরই মাঝে কোতোয়ালি থানার এএসআই সাইফুল আলম বিশ্বস্থ গুপ্তচরের মাধ্যমে আসামি সম্পর্কে খোঁজখবর নেয়। একপর্যায়ে তিনি সঙ্গীয় অফিসার এএসআই রণেশ বড়ুয়া, এসআই মো. জুবায়ের মৃধা ও সঙ্গীয় ফোর্স আলী হোছাইনদের নিয়ে শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় ডিএমপি, ঢাকার ভাটারা থানাধীন বসুন্ধরা আ/এ এলাকা হতেআসামিকে গ্রেপ্তার করে। আসামিকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে কোতোয়ালি থানায় ১০টি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল হয় বলে পুলিশ জানায়।
কোতোয়ালি থানার ওসি নেজাম উদ্দিন বলেন, আসামি উক্ত টাকা আত্মসাৎ করে ঢাকায় গিয়ে দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ বসবাস শুরু করে। সে সাজা ভোগ না করার জন্য বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে থাকে। বিভিন্ন ব্যাংক থেকে তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ গ্রহণ করে সে উক্ত টাকা দিয়ে ঢাকায় একটি অভিজাত বাড়ি বানায়। সে বাড়িতে তার পরিবারসহ বসবাস করে এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন করে আসছিল।