সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় আত্মপক্ষ শুনানির জন্য ২১ সেপ্টেম্বর দিন রেখেছে আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এই মামলায় দিনের কার্যক্রম শেষে ঢাকার ৭ নম্বর বিশেষ জজ শহিদুল ইসলাম এ দিন ঠিক করেন।
এর আগে মামলার বাদী দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম আসামির সম্পদ বিবরণী শনাক্ত করেন বলে দুদকের আইনজীবী মীর আহমেদ আলী সালাম জানান।
সম্পদ বিবরণী শনাক্ত শেষে আসামিপক্ষের আইনজীবী আমিনুল ইসলাম তাকে জেরা করেন। এরপর আদালত আত্মপক্ষ শুনানির দিন ঠিক করেন।
কারাগারে থাকা বিএনপির সাবেক এ নেতা বাবরকে আদালতে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য শেষে তাকে আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
২০০৭ সালের ২৮ মে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে যৌথবাহিনীর হাতে আটক হওয়া এ আসামির বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলাটি ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় দায়ের করা হয়। মামলাটি করেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ জুলাই দুদকের উপসহকারী পরিচালক রূপক কুমার সাহা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
তাতে বাবরের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৫ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৬ টাকার অবৈধ সম্পদ রাখার অভিযোগ করা হয়েছে। তিনি দুদকে ৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩১ হাজার ৩১২ টাকার সম্পদের হিসাব দাখিল করেছিলেন। তার অবৈধ সম্পদের মধ্যে প্রাইম ব্যাংক এবং এইচএসবিসি ব্যাংক দুইটি এফডিআর-এ ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৪৯ হাজার ২১৮ টাকা এবং বাড়ি নির্মাণ বাবদ ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৬৭৮ টাকা গোপনের কথা উল্লেখ করা হয়।
একই বছরের ১২ আগস্ট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন বিচারক।
রোববার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় আত্মপক্ষ শুনানির জন্য ২১ সেপ্টেম্বর দিন রেখেছে আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এই মামলায় দিনের কার্যক্রম শেষে ঢাকার ৭ নম্বর বিশেষ জজ শহিদুল ইসলাম এ দিন ঠিক করেন।
এর আগে মামলার বাদী দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম আসামির সম্পদ বিবরণী শনাক্ত করেন বলে দুদকের আইনজীবী মীর আহমেদ আলী সালাম জানান।
সম্পদ বিবরণী শনাক্ত শেষে আসামিপক্ষের আইনজীবী আমিনুল ইসলাম তাকে জেরা করেন। এরপর আদালত আত্মপক্ষ শুনানির দিন ঠিক করেন।
কারাগারে থাকা বিএনপির সাবেক এ নেতা বাবরকে আদালতে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য শেষে তাকে আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
২০০৭ সালের ২৮ মে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে যৌথবাহিনীর হাতে আটক হওয়া এ আসামির বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলাটি ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় দায়ের করা হয়। মামলাটি করেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ জুলাই দুদকের উপসহকারী পরিচালক রূপক কুমার সাহা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
তাতে বাবরের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৫ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৬ টাকার অবৈধ সম্পদ রাখার অভিযোগ করা হয়েছে। তিনি দুদকে ৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩১ হাজার ৩১২ টাকার সম্পদের হিসাব দাখিল করেছিলেন। তার অবৈধ সম্পদের মধ্যে প্রাইম ব্যাংক এবং এইচএসবিসি ব্যাংক দুইটি এফডিআর-এ ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৪৯ হাজার ২১৮ টাকা এবং বাড়ি নির্মাণ বাবদ ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৬৭৮ টাকা গোপনের কথা উল্লেখ করা হয়।
একই বছরের ১২ আগস্ট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন বিচারক।