জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জয়ন্তীতে বাংলাদেশ নজরুল সঙ্গীত সংস্থা আয়োজিত বিশেষ সংগীতানুষ্ঠান ‘ঠুমরীর জলসা’। গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় এই অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয় ছায়ানট মিলনায়তনে। সহযোগিতায় ছিল এনিগমা টেলিভিশন। এই অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন- মিরাজুল জান্নাত সোনিয়া, ঐশ্বর্য সমদ্দার, মোহিত খান, টিংকু শীল, মাহমুদুল হাসান, শ্রাবন্তী ধর, শারমিন সাথী ইসলাম ময়না, সুপিয়া দাশ, বিজন চন্দ্র মিস্ত্রী, সমন মজুমদার, সমুদ্র শুভ্রম, নাসিমা শাহীন ফ্যান্সী প্রমুখ। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সংগীত সংস্কৃতির একটি অপরিহার্য অংশ হলো ঠুমরি। ঠুমরি এক ধরনের বাংলা সংগীত, যা মূলত কথামালার মাধ্যমে প্রেম, বৈরাগ্য, ও যন্ত্রণার প্রকাশ করে থাকে। প্রাচীন ভারতীয় সংগীত রূপের মধ্যে এটি অন্যতম। ঠুমরি সংগীত মূলত খেয়াল এবং দাদরা গানের পরবর্তী ধারা হিসেবে পরিচিত। এর রচনায় প্রেম, বিরহ, দুঃখ ও মানবিক অনুভূতির চিত্র তুলে ধরা হয়। ঠুমরির সুর ও লয় মানুষের অনুভূতিকে গভীরভাবে ছুঁয়ে যায়। এই বিশেষ সংগীত শৈলীকে সামনে রেখে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ঠুমরীর জলসা’ নামক এক মনোমুগ্ধকর সংগীত অনুষ্ঠান। দর্শকরা অনুষ্ঠানটি বেশ উপভোগ করেন। অনুষ্ঠান শেষে একাধিক দর্শক জানান, ঠুমরি সংগীতের সৌন্দর্য আজকের দিনে অনেকটা হারিয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু এই ধরনের উদ্যোগ সংগীতের প্রতি মানুষের আগ্রহকে নতুন করে জাগিয়ে তুলবে।
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জয়ন্তীতে বাংলাদেশ নজরুল সঙ্গীত সংস্থা আয়োজিত বিশেষ সংগীতানুষ্ঠান ‘ঠুমরীর জলসা’। গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় এই অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয় ছায়ানট মিলনায়তনে। সহযোগিতায় ছিল এনিগমা টেলিভিশন। এই অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন- মিরাজুল জান্নাত সোনিয়া, ঐশ্বর্য সমদ্দার, মোহিত খান, টিংকু শীল, মাহমুদুল হাসান, শ্রাবন্তী ধর, শারমিন সাথী ইসলাম ময়না, সুপিয়া দাশ, বিজন চন্দ্র মিস্ত্রী, সমন মজুমদার, সমুদ্র শুভ্রম, নাসিমা শাহীন ফ্যান্সী প্রমুখ। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সংগীত সংস্কৃতির একটি অপরিহার্য অংশ হলো ঠুমরি। ঠুমরি এক ধরনের বাংলা সংগীত, যা মূলত কথামালার মাধ্যমে প্রেম, বৈরাগ্য, ও যন্ত্রণার প্রকাশ করে থাকে। প্রাচীন ভারতীয় সংগীত রূপের মধ্যে এটি অন্যতম। ঠুমরি সংগীত মূলত খেয়াল এবং দাদরা গানের পরবর্তী ধারা হিসেবে পরিচিত। এর রচনায় প্রেম, বিরহ, দুঃখ ও মানবিক অনুভূতির চিত্র তুলে ধরা হয়। ঠুমরির সুর ও লয় মানুষের অনুভূতিকে গভীরভাবে ছুঁয়ে যায়। এই বিশেষ সংগীত শৈলীকে সামনে রেখে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ঠুমরীর জলসা’ নামক এক মনোমুগ্ধকর সংগীত অনুষ্ঠান। দর্শকরা অনুষ্ঠানটি বেশ উপভোগ করেন। অনুষ্ঠান শেষে একাধিক দর্শক জানান, ঠুমরি সংগীতের সৌন্দর্য আজকের দিনে অনেকটা হারিয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু এই ধরনের উদ্যোগ সংগীতের প্রতি মানুষের আগ্রহকে নতুন করে জাগিয়ে তুলবে।