চিত্রনায়ক জসীমের ছেলে ও ‘ওন্ড’ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট, বেজিস্ট ও সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার এ কে রাতুল মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রবিবার (২৭ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে জিমে থাকা অবস্থা তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন বলে জানা গেছে। খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ব্যান্ডের গীতিকার সিয়াম ইবনে আলম।
তিনি জানান, উত্তরার একটি জিমে হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হন রাতুল। তাকে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে লুবনা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।ব্যান্ডের গীতিকার সিয়াম ইবনে আলম গণমাধ্যমকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন।
এ. কে. রাতুল শুধু একজন সংগীতশিল্পী নন, ছিলেন তার বাবার মতোই এক নিবেদিতপ্রাণ শিল্পী। তার অকালপ্রয়াণে বন্ধু, সহশিল্পী ও সংগীতপ্রেমীদের মাঝে নেমে এসেছে গভীর শোক। ব্যান্ডসংগীতের পাশাপাশি স্টুডিও নির্মাণ ও সাউন্ড ডিজাইনেও তিনি ছিলেন পরিচিত মুখ।
বাংলা চলচ্চিত্রের কালজয়ী নায়কদের একজন ছিলেন জসীম। সমকালীন সময়ে অ্যাকশান ধারার হিরো হিসেবে খ্যাতি ছিলো তার। অকাল প্রয়াণে আশাহত হয়েছেন লাখো ভক্ত অনুরাগী। অতীত সময়ের দিকে তাকিয়ে কেউ কেউ তাকে ‘বাংলার রজনীকান্ত’ বলেও সম্বোধন করেন! মৃত্যুকালে তিন পুত্র রেখে গেছেন জসিম। সামী, রাতুল ও রাহুল।
সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
চিত্রনায়ক জসীমের ছেলে ও ‘ওন্ড’ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট, বেজিস্ট ও সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার এ কে রাতুল মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রবিবার (২৭ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে জিমে থাকা অবস্থা তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন বলে জানা গেছে। খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ব্যান্ডের গীতিকার সিয়াম ইবনে আলম।
তিনি জানান, উত্তরার একটি জিমে হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হন রাতুল। তাকে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে লুবনা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।ব্যান্ডের গীতিকার সিয়াম ইবনে আলম গণমাধ্যমকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন।
এ. কে. রাতুল শুধু একজন সংগীতশিল্পী নন, ছিলেন তার বাবার মতোই এক নিবেদিতপ্রাণ শিল্পী। তার অকালপ্রয়াণে বন্ধু, সহশিল্পী ও সংগীতপ্রেমীদের মাঝে নেমে এসেছে গভীর শোক। ব্যান্ডসংগীতের পাশাপাশি স্টুডিও নির্মাণ ও সাউন্ড ডিজাইনেও তিনি ছিলেন পরিচিত মুখ।
বাংলা চলচ্চিত্রের কালজয়ী নায়কদের একজন ছিলেন জসীম। সমকালীন সময়ে অ্যাকশান ধারার হিরো হিসেবে খ্যাতি ছিলো তার। অকাল প্রয়াণে আশাহত হয়েছেন লাখো ভক্ত অনুরাগী। অতীত সময়ের দিকে তাকিয়ে কেউ কেউ তাকে ‘বাংলার রজনীকান্ত’ বলেও সম্বোধন করেন! মৃত্যুকালে তিন পুত্র রেখে গেছেন জসিম। সামী, রাতুল ও রাহুল।