বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল ১২ সেপ্টেম্বর। এটি স্মরণে বিশেষ আয়োজন করেছে সুবচন নাট্য সংসদ। মঞ্চায়ন করা হবে ‘মহাজনের নাও’। আজ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ মঞ্চে নাটকটির ১২৫তম প্রদর্শনী হবে বলে জানিয়েছে নাট্য সংগঠনটি। শাহ আবদুল করিমকে নিয়ে শাকুর মজিদ রচিত আলোচিত এ নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন সুদীপ চক্রবর্তী।
সুবচনের দলপ্রধান আহমেদ গিয়াস বলেন, বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের জীবন, সংগীত ও দর্শন এ নাটকে তুলে ধরা হয়েছে। গান আর কথামালার সমাহারে এরই মধ্যে আলোচিত নাটকটির ১২৪টি প্রদর্শনী সম্পন্ন হয়েছে। যার অনেকগুলো হয়েছে দেশের বাইরে। এবারের প্রদর্শনী শেষে শাহ আবদুল করিমের জীবন, দর্শন এবং এ নাটকটি নিয়ে থাকছে আলোচনা পর্ব।
নাটকটিতে অভিনয় করছেন- আহমেদ গিয়াস, আসাদুল ইসলাম, আমিরুল ইসলাম বাবুল, আনসার আলী, সোনিয়া হাসান সুবর্ণা, ইমরান হোসেন, ইমতিয়াজ, সোহেল, রাসেল, তানভীর প্রমুখ।
এদিকে জানা গেছে, শাহ আবদুল করিমের বাসস্থানেও স্মরণ করা হয়েছে এই কিংবদন্তিকে। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সুনামগঞ্জের বরাম হাওরের তীরবর্তী উজানধল গ্রামের মাঠে বাউল ও তার শিষ্যরা জমায়েত হয়েছেন।
শাহ আবদুল করিম ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সুনামগঞ্জের দিরাই থানার ধলআশ্রম গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
মহাজনের নাওদারিদ্র ও জীবন সংগ্রামের মাঝে বড় হওয়া বাউল শাহ আবদুল করিমের সংগীত সাধনার শুরু ছেলেবেলা থেকেই। বাউল সম্রাটের প্রেরণা তার স্ত্রী; যাকে তিনি আদর করে ‘সরলা’ নামে ডাকতেন। ১৯৫৭ সাল থেকে শাহ আবদুল করিম তার জন্মগ্রামের পাশের উজানধল গ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।
বাউল সাধক, গীতিকবি ও গায়ক শাহ আবদুল করিমের সুনামগঞ্জের কালনী নদীর তীরে বেড়ে উঠা শাহ আবদুল করিমের গান ভাটি অঞ্চলে জনপ্রিয় হলেও শহরের মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা পায় তার মৃত্যুর কয়েক বছর আগে। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি প্রায় পাঁচ শতাধিক গান লিখেছেন। বাংলা একাডেমির উদ্যোগে তার ১০টি গান ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে। ২০০৯ সালের এই দিনে (১২ সেপ্টেম্বর) শাহ আবদুল করিম মৃত্যুবরণ করেন।
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯
বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল ১২ সেপ্টেম্বর। এটি স্মরণে বিশেষ আয়োজন করেছে সুবচন নাট্য সংসদ। মঞ্চায়ন করা হবে ‘মহাজনের নাও’। আজ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ মঞ্চে নাটকটির ১২৫তম প্রদর্শনী হবে বলে জানিয়েছে নাট্য সংগঠনটি। শাহ আবদুল করিমকে নিয়ে শাকুর মজিদ রচিত আলোচিত এ নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন সুদীপ চক্রবর্তী।
সুবচনের দলপ্রধান আহমেদ গিয়াস বলেন, বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের জীবন, সংগীত ও দর্শন এ নাটকে তুলে ধরা হয়েছে। গান আর কথামালার সমাহারে এরই মধ্যে আলোচিত নাটকটির ১২৪টি প্রদর্শনী সম্পন্ন হয়েছে। যার অনেকগুলো হয়েছে দেশের বাইরে। এবারের প্রদর্শনী শেষে শাহ আবদুল করিমের জীবন, দর্শন এবং এ নাটকটি নিয়ে থাকছে আলোচনা পর্ব।
নাটকটিতে অভিনয় করছেন- আহমেদ গিয়াস, আসাদুল ইসলাম, আমিরুল ইসলাম বাবুল, আনসার আলী, সোনিয়া হাসান সুবর্ণা, ইমরান হোসেন, ইমতিয়াজ, সোহেল, রাসেল, তানভীর প্রমুখ।
এদিকে জানা গেছে, শাহ আবদুল করিমের বাসস্থানেও স্মরণ করা হয়েছে এই কিংবদন্তিকে। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সুনামগঞ্জের বরাম হাওরের তীরবর্তী উজানধল গ্রামের মাঠে বাউল ও তার শিষ্যরা জমায়েত হয়েছেন।
শাহ আবদুল করিম ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সুনামগঞ্জের দিরাই থানার ধলআশ্রম গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
মহাজনের নাওদারিদ্র ও জীবন সংগ্রামের মাঝে বড় হওয়া বাউল শাহ আবদুল করিমের সংগীত সাধনার শুরু ছেলেবেলা থেকেই। বাউল সম্রাটের প্রেরণা তার স্ত্রী; যাকে তিনি আদর করে ‘সরলা’ নামে ডাকতেন। ১৯৫৭ সাল থেকে শাহ আবদুল করিম তার জন্মগ্রামের পাশের উজানধল গ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।
বাউল সাধক, গীতিকবি ও গায়ক শাহ আবদুল করিমের সুনামগঞ্জের কালনী নদীর তীরে বেড়ে উঠা শাহ আবদুল করিমের গান ভাটি অঞ্চলে জনপ্রিয় হলেও শহরের মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা পায় তার মৃত্যুর কয়েক বছর আগে। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি প্রায় পাঁচ শতাধিক গান লিখেছেন। বাংলা একাডেমির উদ্যোগে তার ১০টি গান ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে। ২০০৯ সালের এই দিনে (১২ সেপ্টেম্বর) শাহ আবদুল করিম মৃত্যুবরণ করেন।