ঈদের জন্য নির্মিত হল নাটক ‘ফেক হাসবেন্ড’। অনামিকা ম-লের রচনা নাটকটি পরিচালনা করেছেন মিঠু রায়। নাটকটির চিত্রগ্রহন করছেন মিঠু মনির।
নাটকে অভিনয় করেছেন সাদিয়া জাহান প্রভা, কাজী উজ্জ্বল, পিন্টু আকুনজি, খাইরুল আলম টিপু, শারমীন সুলতানা শর্মী, কাজি সালিমুল হক কামাল, জান্নাতুল শ্রাবণী, রাইসুল ইসলাম, বরশা, রিংকু, স্বপন আহমেদ, মিজান রহমান, নয়ন, রাফি আহমেদ উৎস সহ আরো অনেকে।
এক সিঙ্গেল ব্যাচেলর মেয়ের গল্প ফুঁটে উঠেছে ফেক হাজব্যান্ড নাটকে। রুনি একজন চাকরিজীবি অবিবাহিত মেয়ে। ব্যাচেলর বলে তার বাসা পেতে সমস্যা হয়, এলাকার লোক জনে নানা মন্তব্য করে এমনকি কর্মস্থলেও সহকর্মীরা অ্যাডভান্টেজ নেয়ার চেষ্টা করে। তাই সে সবাইকে বলে বেড়ায় সে বিবাহিত।
নতুন এলাকায় নতুন একটা বাড়ি ভাড়া নেয় সে। নতুন অফিসে জয়েন্ট করে। সেই অফিসে তার সহকর্মীগণের সাথে তার ভালো একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। অফিসের রবিনও জানে রুনি বিবাহিত। বাসার বাড়ি ওয়ালা কদিন যাবার পর রুনির হাজব্যান্ডের খোঁজখবর নেয়া শুরু করে। ঐ দিকে রবিনও রুনির বরের সঙ্গে দেখা করার বায়না ধরে। রুনি বুদ্ধি করে রবিন কে বাসায় নিয়ে আসে তাঁর বরের সঙ্গে আলাপ করিয়ে দেয়ার জন্য।
রবিন বাসায় এসে অপেক্ষা করতে থাকে। একসময় রুনি জানায় একটা কাজে তার বর ফেঁসে গেছে। রবিন অন্য দিন দেখা করার কথা বলে বেরিয়েযায়। এদিকে বাড়িওয়ালাও দেখে রবিন রুনির বাসা থেকে বেড়িয়ে যাচ্ছে। এলাকাবাসিও দেখে। সেদিন থেকে এলাকার সবাই রবিনকে রুনির বর হিসেবে জানে। এদিকে রবিনের সঙ্গে চলতে চলতে রুনির রবিনকে ভালো লেগে যায়।
বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল ২০২১
ঈদের জন্য নির্মিত হল নাটক ‘ফেক হাসবেন্ড’। অনামিকা ম-লের রচনা নাটকটি পরিচালনা করেছেন মিঠু রায়। নাটকটির চিত্রগ্রহন করছেন মিঠু মনির।
নাটকে অভিনয় করেছেন সাদিয়া জাহান প্রভা, কাজী উজ্জ্বল, পিন্টু আকুনজি, খাইরুল আলম টিপু, শারমীন সুলতানা শর্মী, কাজি সালিমুল হক কামাল, জান্নাতুল শ্রাবণী, রাইসুল ইসলাম, বরশা, রিংকু, স্বপন আহমেদ, মিজান রহমান, নয়ন, রাফি আহমেদ উৎস সহ আরো অনেকে।
এক সিঙ্গেল ব্যাচেলর মেয়ের গল্প ফুঁটে উঠেছে ফেক হাজব্যান্ড নাটকে। রুনি একজন চাকরিজীবি অবিবাহিত মেয়ে। ব্যাচেলর বলে তার বাসা পেতে সমস্যা হয়, এলাকার লোক জনে নানা মন্তব্য করে এমনকি কর্মস্থলেও সহকর্মীরা অ্যাডভান্টেজ নেয়ার চেষ্টা করে। তাই সে সবাইকে বলে বেড়ায় সে বিবাহিত।
নতুন এলাকায় নতুন একটা বাড়ি ভাড়া নেয় সে। নতুন অফিসে জয়েন্ট করে। সেই অফিসে তার সহকর্মীগণের সাথে তার ভালো একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। অফিসের রবিনও জানে রুনি বিবাহিত। বাসার বাড়ি ওয়ালা কদিন যাবার পর রুনির হাজব্যান্ডের খোঁজখবর নেয়া শুরু করে। ঐ দিকে রবিনও রুনির বরের সঙ্গে দেখা করার বায়না ধরে। রুনি বুদ্ধি করে রবিন কে বাসায় নিয়ে আসে তাঁর বরের সঙ্গে আলাপ করিয়ে দেয়ার জন্য।
রবিন বাসায় এসে অপেক্ষা করতে থাকে। একসময় রুনি জানায় একটা কাজে তার বর ফেঁসে গেছে। রবিন অন্য দিন দেখা করার কথা বলে বেরিয়েযায়। এদিকে বাড়িওয়ালাও দেখে রবিন রুনির বাসা থেকে বেড়িয়ে যাচ্ছে। এলাকাবাসিও দেখে। সেদিন থেকে এলাকার সবাই রবিনকে রুনির বর হিসেবে জানে। এদিকে রবিনের সঙ্গে চলতে চলতে রুনির রবিনকে ভালো লেগে যায়।