১০ বছর পেরিয়েও মুক্তি পায়নি অনুদানের সিনেমা ‘কাকতাড়ুয়া’
বাংলাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের গল্প অবলম্বনে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ গল্পের সিনেমা ‘কাকতাড়ুয়া’ সিনেমা হিসেবে নির্মাণের জন্য অনুদান পায় ২০১২ সালে। কিন্তু প্রায় ১০ বছর পেরিয়ে গেলেও এই সিনেমা’টি আজও মুক্তি পায়নি। সিনেমাটিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন দেশের বিশিষ্ট আলোকচিত্রী মাজেদ চৌধুরীর ছেলে মুহিত চৌধুরী। এই সিনেমাতে আরও অভিনয় করেছিলেন জামিলুর রহমান শাখা, শাহনূর, ইলোরা গহর, রেবেকা, নাজমুল, আহমেদ শরীফসহ আরও অনেকে। ‘কাকতাড়–য়া’ সিনেমার পরিচালক ফারুক হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,‘ কাকতাড়–য়া সিনেমাটি আরও তিন বছর আগে শেষ হয়েছে। তবে মুক্তি না দিতে পারার কারণ হলো সিনেমাটি শেষ করার পরপর আমার স্ত্রী মারা যায়।
তার কিছুদিন পর আমার মা মারা যান। তারপর আবার আমার হার্টের সমস্যা দেখা দেয়। আমি সেন্সরের জন্য প্রিন্ট করে রেখেছি, সাবটাইটেলও করা। কিন্তু এফডিসি একটি মোটা অঙ্কের টাকা বিল পায় বিধায় এফডিসি থেকে আমাকে সার্টিফিকেট দেয়া হচ্ছে না। আমি তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব বা মন্ত্রী মহোদয়ের কাছে অনুরোধ করব আমাকে যেন এফডিসির বিল মাফ করে দেয়া হয়। তাহলে সিনেমাটি আমি মুক্তি দিতে পারব।’
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এটি নবম দশম শ্রেণীর জন্য পাঠ্যগল্প। এটি একটি শিশুতোষ চলচ্চিত্র হিসেবে নির্মাণের জন্য এর আগে অনুদানের জন্য জমা দেয়া হয়। পরবর্তী খবর আর জানি না। তবে কিছুদিন আগে একই গল্প নিয়ে ২০২১-২২ সালের সরকারি অনুদানের জন্য ড. মুহাম্মদ হারুনুর রশীদ আবার জমা দিয়েছেন, এটা জানি।’
তবে ঘটনা যাই হোক না কেন, তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুদান দেবার পর মন্ত্রণালয়েরই নজরদারিতে থাকা উচিত যাদের অনুদান দেয়া হলো তারা সঠিকভাবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সিনেমাগুলো নির্মাণ করছে কী না।
১০ বছর পেরিয়েও মুক্তি পায়নি অনুদানের সিনেমা ‘কাকতাড়ুয়া’
রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১
বাংলাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের গল্প অবলম্বনে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ গল্পের সিনেমা ‘কাকতাড়ুয়া’ সিনেমা হিসেবে নির্মাণের জন্য অনুদান পায় ২০১২ সালে। কিন্তু প্রায় ১০ বছর পেরিয়ে গেলেও এই সিনেমা’টি আজও মুক্তি পায়নি। সিনেমাটিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন দেশের বিশিষ্ট আলোকচিত্রী মাজেদ চৌধুরীর ছেলে মুহিত চৌধুরী। এই সিনেমাতে আরও অভিনয় করেছিলেন জামিলুর রহমান শাখা, শাহনূর, ইলোরা গহর, রেবেকা, নাজমুল, আহমেদ শরীফসহ আরও অনেকে। ‘কাকতাড়–য়া’ সিনেমার পরিচালক ফারুক হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,‘ কাকতাড়–য়া সিনেমাটি আরও তিন বছর আগে শেষ হয়েছে। তবে মুক্তি না দিতে পারার কারণ হলো সিনেমাটি শেষ করার পরপর আমার স্ত্রী মারা যায়।
তার কিছুদিন পর আমার মা মারা যান। তারপর আবার আমার হার্টের সমস্যা দেখা দেয়। আমি সেন্সরের জন্য প্রিন্ট করে রেখেছি, সাবটাইটেলও করা। কিন্তু এফডিসি একটি মোটা অঙ্কের টাকা বিল পায় বিধায় এফডিসি থেকে আমাকে সার্টিফিকেট দেয়া হচ্ছে না। আমি তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব বা মন্ত্রী মহোদয়ের কাছে অনুরোধ করব আমাকে যেন এফডিসির বিল মাফ করে দেয়া হয়। তাহলে সিনেমাটি আমি মুক্তি দিতে পারব।’
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এটি নবম দশম শ্রেণীর জন্য পাঠ্যগল্প। এটি একটি শিশুতোষ চলচ্চিত্র হিসেবে নির্মাণের জন্য এর আগে অনুদানের জন্য জমা দেয়া হয়। পরবর্তী খবর আর জানি না। তবে কিছুদিন আগে একই গল্প নিয়ে ২০২১-২২ সালের সরকারি অনুদানের জন্য ড. মুহাম্মদ হারুনুর রশীদ আবার জমা দিয়েছেন, এটা জানি।’
তবে ঘটনা যাই হোক না কেন, তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুদান দেবার পর মন্ত্রণালয়েরই নজরদারিতে থাকা উচিত যাদের অনুদান দেয়া হলো তারা সঠিকভাবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সিনেমাগুলো নির্মাণ করছে কী না।