প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী করোনাকালের আগে নিয়মিত নতুন গানে কণ্ঠ দিতেন এবং টেলিভিশনে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করতেন। কিন্তু করোনার কারণে তার সেই ধারাবাহিকতায় ছেদ পড়েছে। অনেকটা ঘরবন্দি হয়ে আছেন তিনি। আগামী ঈদে টেলিভিশন চ্যানেলের জন্য একাধিক গানের অনুষ্ঠান রেকর্ডিংয়ের পূর্বপ্রস্তুতি থাকলেও হঠাৎ করেই করোনাভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় সব ধরনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন এ প্রথিতযশা সংগীতশিল্পী।
এ প্রসঙ্গে সৈয়দ আবদুল হাদী গণমাদ্যমকে বলেন, ‘দীর্ঘ সময় ধরেই নিয়ন্ত্রণ করে চলছি। করোনার তা-বে আমার মতো বয়স্ক যারা তারা সবাই দুশ্চিন্তায় সময় কাটাচ্ছি। এ বছরের প্রথম দিকে কিছু কাজ শুরুও করেছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করেই করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আমার অনেক কাজই বন্ধ করতে হয়েছে। এতে করে আমি অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি, কিন্তু তারপরও আমার কোনো আফসোস নেই। কারণ এ মহামারির মধ্যে এখনো যে সুস্থ আছি এটাই অনেক বড় পাওয়া। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই গানে ফিরব।’
এদিকে ১০টি নতুন গান তৈরির কাজেও হাত দিয়েছিলেন তিনি। সর্বশেষ পাঁচ বছর আগে ‘লিজেন্ড সৈয়দ আবদুল হাদী’ নামের একটি একক গানের অ্যালবাম প্রকাশ হয়।
মঙ্গলবার, ০৪ মে ২০২১
প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী করোনাকালের আগে নিয়মিত নতুন গানে কণ্ঠ দিতেন এবং টেলিভিশনে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করতেন। কিন্তু করোনার কারণে তার সেই ধারাবাহিকতায় ছেদ পড়েছে। অনেকটা ঘরবন্দি হয়ে আছেন তিনি। আগামী ঈদে টেলিভিশন চ্যানেলের জন্য একাধিক গানের অনুষ্ঠান রেকর্ডিংয়ের পূর্বপ্রস্তুতি থাকলেও হঠাৎ করেই করোনাভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় সব ধরনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন এ প্রথিতযশা সংগীতশিল্পী।
এ প্রসঙ্গে সৈয়দ আবদুল হাদী গণমাদ্যমকে বলেন, ‘দীর্ঘ সময় ধরেই নিয়ন্ত্রণ করে চলছি। করোনার তা-বে আমার মতো বয়স্ক যারা তারা সবাই দুশ্চিন্তায় সময় কাটাচ্ছি। এ বছরের প্রথম দিকে কিছু কাজ শুরুও করেছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করেই করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আমার অনেক কাজই বন্ধ করতে হয়েছে। এতে করে আমি অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি, কিন্তু তারপরও আমার কোনো আফসোস নেই। কারণ এ মহামারির মধ্যে এখনো যে সুস্থ আছি এটাই অনেক বড় পাওয়া। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই গানে ফিরব।’
এদিকে ১০টি নতুন গান তৈরির কাজেও হাত দিয়েছিলেন তিনি। সর্বশেষ পাঁচ বছর আগে ‘লিজেন্ড সৈয়দ আবদুল হাদী’ নামের একটি একক গানের অ্যালবাম প্রকাশ হয়।